বাজে ব্যাটিংয়ের পর বাংলাদেশ দলের হারই ছিল প্রত্যাশিত। ভারতের কাছে ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলেও বাংলাদেশ নেমেছে গেছে ৭ নম্বরে। ঠিকঠাক দুই দিনও খেলা হয়নি কানপুর টেস্টে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ১৭৩.২ ওভার। এর মধ্যেই বাংলাদেশকে দুমড়েমুচড়ে দিল ভারত।
অন্তত দুই দিন খেলা হয়নি, তারপরও টেস্ট হেরেছে, এই তালিকায় কানপুর টেস্ট অষ্টম। ম্যাচের ফল আসার কৃতিত্ব অবশ্য ভারতের ব্যাটার-বোলারদেরই। বিশেষ করে ব্যাটারদের তাণ্ডবে টেস্টে দারুণ এক রেকর্ডই হলো। এই টেস্টে দুই ইনিংস মিলিয়ে ভারতের রান ৩৮৩। এ জন্য খেলেছে তারা ৫২ ওভার। ওভারপ্রতি রান তোলার হার ৭.৩৬। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দুই ইনিংস মিলিয়ে ওভারপ্রতি কোনো দলের রান তোলার সর্বোচ্চ হার এটি।
এর আগে ২০০৫ সালে কেপ টাউনে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওভারপ্রতি ৬.৮০ হারে রান তুলেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০২২ সালে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে ইংল্যান্ড তুলেছিল ৬.৭৩ হারে। ভারত যেন ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ দর্শনকেও হারিয়ে দিল।
কানপুরে প্রথম দিন ৩৫ ওভারের পর দুই দিনের বেশি সময় খেলা হয়নি বৃষ্টির প্রভাবে। না হওয়া আড়াই দিনের খেলা দেড় দিনেই পুষিয়ে দিল বাংলাদেশ ও ভারত। বিশেষ করে গ্রিন পার্কে চতুর্থ দিন ছিল উইকেট বৃষ্টি আর ছক্কা-চারের ফুলঝুরি। এ দিন ১২ ছক্কা, ১৮ উইকেট, রান ওঠে ৪৩৭ রান।
গতকাল বাংলাদেশকে প্রথম ইনিংসে ২৩৩ রানে গুটিয়ে দিয়ে ভারত খেলল ‘বাজবল’। তারপর মাত্র ৩৪.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ২৮৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। টেস্টে ৩ ওভারে দ্রুততম দলীয় ফিফটি ও ১০.১ ওভারে শতক করে তারা। প্রথম ইনিংসে ওভারপ্রতি স্বাগতিকেরা রান তুলেছে ৮.২২ হারে। যশস্বী জয়সওয়াল-রোহিত শর্মারা যেভাবে শুরু করেছিলেন যেন কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আবহ।
৫২ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বুমরা-অশ্বিনদের অসাধারণ বোলিংয়ের মুখে। ভারত লক্ষ্য পেল মোটে ৯৫ রানের। দুই সেশন হাতে পেয়ে জয়টা যেন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা ছিল স্বাগতিকদের জন্য। দ্বিতীয় ইনিংসেও ফিফটি করে তাদের জয়টা সহজ করলেন যশস্বী জয়সওয়াল (৫১)। ১৭.২ ওভারে প্রয়োজনের চেয়ে আরও ৩ রান বেশি তুলে ফেলে তারা (৯৮ /৩)।
দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের রান তোলার হার ৫.৬৫। বাংলাদেশ ও ভারতের সর্বমোট চার ইনিংসে রান উঠেছে ৪.৩৯ হারে। ভারতের মাঠে টেস্টে ওভারপ্রতি সবচেয়ে বেশি রান ওঠার রেকর্ডও এটি। ১৯৮২ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা টেস্টের রান উঠেছিল ৪.১৩ হারে।
মূলত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও আছে তারা। নিজেদের মাঠে বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করতে শেষ টেস্টে রীতিমতো মরিয়া ছিলেন রোহিত-কোহলিরা, সুফল তো পেয়েই গেলেন।
বাজে ব্যাটিংয়ের পর বাংলাদেশ দলের হারই ছিল প্রত্যাশিত। ভারতের কাছে ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলেও বাংলাদেশ নেমেছে গেছে ৭ নম্বরে। ঠিকঠাক দুই দিনও খেলা হয়নি কানপুর টেস্টে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ১৭৩.২ ওভার। এর মধ্যেই বাংলাদেশকে দুমড়েমুচড়ে দিল ভারত।
অন্তত দুই দিন খেলা হয়নি, তারপরও টেস্ট হেরেছে, এই তালিকায় কানপুর টেস্ট অষ্টম। ম্যাচের ফল আসার কৃতিত্ব অবশ্য ভারতের ব্যাটার-বোলারদেরই। বিশেষ করে ব্যাটারদের তাণ্ডবে টেস্টে দারুণ এক রেকর্ডই হলো। এই টেস্টে দুই ইনিংস মিলিয়ে ভারতের রান ৩৮৩। এ জন্য খেলেছে তারা ৫২ ওভার। ওভারপ্রতি রান তোলার হার ৭.৩৬। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দুই ইনিংস মিলিয়ে ওভারপ্রতি কোনো দলের রান তোলার সর্বোচ্চ হার এটি।
এর আগে ২০০৫ সালে কেপ টাউনে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওভারপ্রতি ৬.৮০ হারে রান তুলেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০২২ সালে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে ইংল্যান্ড তুলেছিল ৬.৭৩ হারে। ভারত যেন ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ দর্শনকেও হারিয়ে দিল।
কানপুরে প্রথম দিন ৩৫ ওভারের পর দুই দিনের বেশি সময় খেলা হয়নি বৃষ্টির প্রভাবে। না হওয়া আড়াই দিনের খেলা দেড় দিনেই পুষিয়ে দিল বাংলাদেশ ও ভারত। বিশেষ করে গ্রিন পার্কে চতুর্থ দিন ছিল উইকেট বৃষ্টি আর ছক্কা-চারের ফুলঝুরি। এ দিন ১২ ছক্কা, ১৮ উইকেট, রান ওঠে ৪৩৭ রান।
গতকাল বাংলাদেশকে প্রথম ইনিংসে ২৩৩ রানে গুটিয়ে দিয়ে ভারত খেলল ‘বাজবল’। তারপর মাত্র ৩৪.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ২৮৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। টেস্টে ৩ ওভারে দ্রুততম দলীয় ফিফটি ও ১০.১ ওভারে শতক করে তারা। প্রথম ইনিংসে ওভারপ্রতি স্বাগতিকেরা রান তুলেছে ৮.২২ হারে। যশস্বী জয়সওয়াল-রোহিত শর্মারা যেভাবে শুরু করেছিলেন যেন কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আবহ।
৫২ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বুমরা-অশ্বিনদের অসাধারণ বোলিংয়ের মুখে। ভারত লক্ষ্য পেল মোটে ৯৫ রানের। দুই সেশন হাতে পেয়ে জয়টা যেন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা ছিল স্বাগতিকদের জন্য। দ্বিতীয় ইনিংসেও ফিফটি করে তাদের জয়টা সহজ করলেন যশস্বী জয়সওয়াল (৫১)। ১৭.২ ওভারে প্রয়োজনের চেয়ে আরও ৩ রান বেশি তুলে ফেলে তারা (৯৮ /৩)।
দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের রান তোলার হার ৫.৬৫। বাংলাদেশ ও ভারতের সর্বমোট চার ইনিংসে রান উঠেছে ৪.৩৯ হারে। ভারতের মাঠে টেস্টে ওভারপ্রতি সবচেয়ে বেশি রান ওঠার রেকর্ডও এটি। ১৯৮২ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা টেস্টের রান উঠেছিল ৪.১৩ হারে।
মূলত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও আছে তারা। নিজেদের মাঠে বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করতে শেষ টেস্টে রীতিমতো মরিয়া ছিলেন রোহিত-কোহলিরা, সুফল তো পেয়েই গেলেন।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৮ ঘণ্টা আগে