নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ মানেই যেন অন্য রকম উত্তেজনা। ম্যাচের ফল যাই হোক, ভিন্ন মাত্রা তৈরি করে দুই প্রতিবেশীর লড়াই। যার সর্বশেষটি তো অস্ট্রেলিয়ায় টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই। এবারের লড়াই অবশ্য দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। যে সফরের জন্য গতকাল ঢাকায় এসে পোঁছেছে ভারত।
২০১৫ সালে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করেছিল ভারত। স্বাভাবিকভাবেই আজ ভারতীয় দলের অনুশীলন ছিল আগ্রহের কেন্দ্রে। সূচি অনুযায়ী মিরপুরের একাডেমি মাঠে দুপুর থেকে হালকা মেজাজের অনুশীলন করেন বিরাট কোহলিরা। অনুশীলনের শেষাংশটা কোহলিরা সারেন মূল মাঠে। মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকের অংশটায় রানিং করেন বিরাট কোহলি-মোহাম্মদ সিরাজরা। যেখানটায় সফরকারী দলের ড্রেসিংরুম, সেটার সঙ্গে পরিচিত হয়ে নেওয়ার ব্যাপার তো ছিলই।
অনুশীলনের এক ফাঁকে ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের গন্তব্য মাঠের উত্তর দিকটায়। যেখানে তাঁর লক্ষ্য গামিনী ডি সিলভা। একা দাঁড়িয়ে মাঠ প্রস্তুতের কার্যক্রম দেখছিলেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের এই প্রধান কিউরেটর। দ্রাবিড়কে আসতে দেখে কিছুটা সামনে এগোলেন গামিনী। অতিথিকে বরণ করে নেওয়া হয়ত। দুজনের আলোচনা স্থায়ী হলো মিনিট পাঁচেক। একজন কোচ আর কিউরেটরের মাঝে কী কথা হতে পারে সেটা অনেকটা অনুমেয়ই! ধারণা যদি সত্যি হয়, মিরপুরের উইকেটের অবস্থা সম্পর্কেই হয়ত গামিনীর কাছে জানতে চাইলেন দ্রাবিড়।
২০১৫ সালে এই মিরপুরেই প্রথম দুই ওয়ানডে হেরে প্রথমবার বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হেরেছিল ভারত। সেটা ভুলে যাওয়ার কথা নয় দ্রাবিড়ের। আরেকবার একই মাঠে নামার আগে যতটা সম্ভব ধারণা নেওয়া যায় আরকি। সেটাই হয়ত নিচ্ছিলেন দ্রাবিড়। ওই সিরিজটা যতটা না বাংলাদেশের কাছে হেরেছিল ততটাই মোস্তাফিজের কাছে। আনকোরা সেই মোস্তাফিজের রহস্যময় কাটার দুর্ভেদ্য হয়ে এসেছিল ভারতের কাছে। এবার নিশ্চয়ই সেটা হতে দিতে চাইবেন না দ্রাবিড়।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ মানেই যেন অন্য রকম উত্তেজনা। ম্যাচের ফল যাই হোক, ভিন্ন মাত্রা তৈরি করে দুই প্রতিবেশীর লড়াই। যার সর্বশেষটি তো অস্ট্রেলিয়ায় টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই। এবারের লড়াই অবশ্য দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। যে সফরের জন্য গতকাল ঢাকায় এসে পোঁছেছে ভারত।
২০১৫ সালে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করেছিল ভারত। স্বাভাবিকভাবেই আজ ভারতীয় দলের অনুশীলন ছিল আগ্রহের কেন্দ্রে। সূচি অনুযায়ী মিরপুরের একাডেমি মাঠে দুপুর থেকে হালকা মেজাজের অনুশীলন করেন বিরাট কোহলিরা। অনুশীলনের শেষাংশটা কোহলিরা সারেন মূল মাঠে। মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকের অংশটায় রানিং করেন বিরাট কোহলি-মোহাম্মদ সিরাজরা। যেখানটায় সফরকারী দলের ড্রেসিংরুম, সেটার সঙ্গে পরিচিত হয়ে নেওয়ার ব্যাপার তো ছিলই।
অনুশীলনের এক ফাঁকে ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের গন্তব্য মাঠের উত্তর দিকটায়। যেখানে তাঁর লক্ষ্য গামিনী ডি সিলভা। একা দাঁড়িয়ে মাঠ প্রস্তুতের কার্যক্রম দেখছিলেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের এই প্রধান কিউরেটর। দ্রাবিড়কে আসতে দেখে কিছুটা সামনে এগোলেন গামিনী। অতিথিকে বরণ করে নেওয়া হয়ত। দুজনের আলোচনা স্থায়ী হলো মিনিট পাঁচেক। একজন কোচ আর কিউরেটরের মাঝে কী কথা হতে পারে সেটা অনেকটা অনুমেয়ই! ধারণা যদি সত্যি হয়, মিরপুরের উইকেটের অবস্থা সম্পর্কেই হয়ত গামিনীর কাছে জানতে চাইলেন দ্রাবিড়।
২০১৫ সালে এই মিরপুরেই প্রথম দুই ওয়ানডে হেরে প্রথমবার বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হেরেছিল ভারত। সেটা ভুলে যাওয়ার কথা নয় দ্রাবিড়ের। আরেকবার একই মাঠে নামার আগে যতটা সম্ভব ধারণা নেওয়া যায় আরকি। সেটাই হয়ত নিচ্ছিলেন দ্রাবিড়। ওই সিরিজটা যতটা না বাংলাদেশের কাছে হেরেছিল ততটাই মোস্তাফিজের কাছে। আনকোরা সেই মোস্তাফিজের রহস্যময় কাটার দুর্ভেদ্য হয়ে এসেছিল ভারতের কাছে। এবার নিশ্চয়ই সেটা হতে দিতে চাইবেন না দ্রাবিড়।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১০ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৪৩ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে