ক্রীড়া ডেস্ক
১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
প্রথম ওভারের শেষ বলে ডিপ পয়েন্টে বল গেলে রান নেওয়ার চেষ্টা করেন সাইম আইয়ুব। নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের ব্যাটার ফখর জামান থেকে সাড়া না পেয়ে ফিরতি বক্স ফিরতে গিয়ে সফল হলেন না। রিশাদের দারুণ থ্রো, লিটনের স্টাম্পিংয়ে ১ রানে ফেরেন সাইম। দ্বিতীয় ওভারে শরীফুল ইসলামের বলে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন মোহাম্মদ হারিস (১)। রিভিউ নিয়ে আম্পায়ার্স কলে ফিরতে হয় তাঁকে।
চতুর্থ ওভারে আরেক ওপেনার ফখর জামানকেও (৮) ফেরান শরীফুল। লেগ স্টাম্পের বেশ বাইরের বল খেলতে গিয়ে গ্লাভস ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের কাছে ধরা পড়েন এ বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম ওভারে হাসান নওয়াজ ও মোহাম্মদ নওয়াজকে পরপর শূন্য রানে ফেরান সাকিব।
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ দল। শুরুতে দ্রুত উইকেট হারালেও জাকের আলী অনিকের ফিফটি ও শেখ মেহেদীর কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে লড়াইয়ের স্কোর গড়ে তারা। শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৪৮ বলে ৫৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন জাকের। ২০ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে দারুণ জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ দল। আজ দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ জয়ের দারুণ সুযোগ স্বাগতিকদের সামনে। লিটনরা যদি জিততে পারেন আজ, তাহলে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ পাবেন তাঁরা। বিপরীতে সিরিজ বাঁচানোর লড়াই পাকিস্তানের।
তবে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে সফরকারী বোলারদের তোপের মুখে রীতিমতো কাঁপছে স্বাগতিকেরা। পাওয়ারপ্লেতে বাংলাদেশ হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। স্কোরে তখন ২৯ রান। ড্রেসিংরুমে ফেরেন ওপেনার নাঈম শেখ, পারভেজ হোসেন ইমন, লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়।
প্রথম ওভারে বাংলাদেশ তোলে ৩ রান। দ্বিতীয় ওভারেই ফেরেন ওপেনার নাঈম। তানজিদ হাসান তামিমকে বিশ্রামে দিয়ে একাদশে নেওয়া হয় এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সাত বলে ৩ রান করে বিদায় নিলেন তিনি। ফাহিম আশরাফের করা বল উইকেটরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে মারতে চেয়েছিলেন নাঈম। টাইমিং নড়বড়ে হওয়ায় উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিসকেই ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
পঞ্চম ওভারে ফেরেন লিটন। সালমান মির্জাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে হাসান নেওয়াজের ক্যাচ হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। একই ওভারে রানআউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। পাকিস্তান অধিনায়ক সালমানের সরাসরি থ্রো ভেঙে দেয় নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের উইকেট। বক্সে ব্যাট যাওয়ার আগেই লাল বাতি জ্বলে ওঠে স্টাম্পের। রানের খাতা খোলা হয়নি হৃদয়ের। টি-টোয়েন্টিতে এ নিয়ে তৃতীয়বার শূন্য রানে আউট হলেন।
ষষ্ঠ ওভারে পারভেজ হোসেন ইমনও ফিরলেন। প্রথম ম্যাচ জেতানো ইমন আজ করেছেন ১৩ রান। অভিষিক্ত পেসার আহমেদ দানিয়ালের বলে ফাহিম আশরাফকে ক্যাচ দেন মিড অনে।
পঞ্চম উইকেটে জাকের আলী অনিক ও শেখ মেহেদী ৪৯ বলে ৫৩ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২৫ বলে ৩৩ রানে মেহেদী ফিরলে ভাঙে জুটি। ১৪তম ওভারে মোহাম্মদ নওয়াজকে দারুণ এক ছক্কা মেরেছিলেন, পরের বলে আবারও ছক্কা মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন হাসান নওয়াজকে। ইনিংসে ছিল ২টি করে ছক্কা ও চার।
১৬তম ওভারে আহমেদ দানিয়ালের বলে কাট করতে গিয়ে ইনসাইডএজ হয়ে বোল্ড হন শামীম হোসেন। ১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। ৪ বলে ৭ রান করেন তানজিম হাসান সাকিব। মির্জার বলে সাকিবের ক্যাচ নিয়ে রেকর্ড গড়লেন ফখর জামান। পাকিস্তানের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ক্যাচ এখন ফখরের (৫৩ টি), ছাড়িয়ে গেছেন বাবর আজমকে (৫২)। ৪ বলে ৮ রান করেন রিশাদ হোসেন।
শেষ ওভারে ২টি ছক্কা মেরে বাংলাদেশকে ১৩৩ রানে পৌঁছে দেন জাকের। আব্বাস আফ্রিদির শেষ বলে ক্যাচ আউট হলেও তুলে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে নিজের তৃতীয় ফিফটি। ৪৮ বলে করেছেন ৫৫ রান। ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ১টি চার। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সালমান মির্জা, আব্বাস ও দানিয়াল ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
প্রথম ওভারের শেষ বলে ডিপ পয়েন্টে বল গেলে রান নেওয়ার চেষ্টা করেন সাইম আইয়ুব। নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের ব্যাটার ফখর জামান থেকে সাড়া না পেয়ে ফিরতি বক্স ফিরতে গিয়ে সফল হলেন না। রিশাদের দারুণ থ্রো, লিটনের স্টাম্পিংয়ে ১ রানে ফেরেন সাইম। দ্বিতীয় ওভারে শরীফুল ইসলামের বলে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন মোহাম্মদ হারিস (১)। রিভিউ নিয়ে আম্পায়ার্স কলে ফিরতে হয় তাঁকে।
চতুর্থ ওভারে আরেক ওপেনার ফখর জামানকেও (৮) ফেরান শরীফুল। লেগ স্টাম্পের বেশ বাইরের বল খেলতে গিয়ে গ্লাভস ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের কাছে ধরা পড়েন এ বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম ওভারে হাসান নওয়াজ ও মোহাম্মদ নওয়াজকে পরপর শূন্য রানে ফেরান সাকিব।
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ দল। শুরুতে দ্রুত উইকেট হারালেও জাকের আলী অনিকের ফিফটি ও শেখ মেহেদীর কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে লড়াইয়ের স্কোর গড়ে তারা। শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৪৮ বলে ৫৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন জাকের। ২০ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে দারুণ জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ দল। আজ দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ জয়ের দারুণ সুযোগ স্বাগতিকদের সামনে। লিটনরা যদি জিততে পারেন আজ, তাহলে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ পাবেন তাঁরা। বিপরীতে সিরিজ বাঁচানোর লড়াই পাকিস্তানের।
তবে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে সফরকারী বোলারদের তোপের মুখে রীতিমতো কাঁপছে স্বাগতিকেরা। পাওয়ারপ্লেতে বাংলাদেশ হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। স্কোরে তখন ২৯ রান। ড্রেসিংরুমে ফেরেন ওপেনার নাঈম শেখ, পারভেজ হোসেন ইমন, লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়।
প্রথম ওভারে বাংলাদেশ তোলে ৩ রান। দ্বিতীয় ওভারেই ফেরেন ওপেনার নাঈম। তানজিদ হাসান তামিমকে বিশ্রামে দিয়ে একাদশে নেওয়া হয় এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সাত বলে ৩ রান করে বিদায় নিলেন তিনি। ফাহিম আশরাফের করা বল উইকেটরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে মারতে চেয়েছিলেন নাঈম। টাইমিং নড়বড়ে হওয়ায় উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিসকেই ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
পঞ্চম ওভারে ফেরেন লিটন। সালমান মির্জাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে হাসান নেওয়াজের ক্যাচ হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। একই ওভারে রানআউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। পাকিস্তান অধিনায়ক সালমানের সরাসরি থ্রো ভেঙে দেয় নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের উইকেট। বক্সে ব্যাট যাওয়ার আগেই লাল বাতি জ্বলে ওঠে স্টাম্পের। রানের খাতা খোলা হয়নি হৃদয়ের। টি-টোয়েন্টিতে এ নিয়ে তৃতীয়বার শূন্য রানে আউট হলেন।
ষষ্ঠ ওভারে পারভেজ হোসেন ইমনও ফিরলেন। প্রথম ম্যাচ জেতানো ইমন আজ করেছেন ১৩ রান। অভিষিক্ত পেসার আহমেদ দানিয়ালের বলে ফাহিম আশরাফকে ক্যাচ দেন মিড অনে।
পঞ্চম উইকেটে জাকের আলী অনিক ও শেখ মেহেদী ৪৯ বলে ৫৩ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২৫ বলে ৩৩ রানে মেহেদী ফিরলে ভাঙে জুটি। ১৪তম ওভারে মোহাম্মদ নওয়াজকে দারুণ এক ছক্কা মেরেছিলেন, পরের বলে আবারও ছক্কা মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন হাসান নওয়াজকে। ইনিংসে ছিল ২টি করে ছক্কা ও চার।
১৬তম ওভারে আহমেদ দানিয়ালের বলে কাট করতে গিয়ে ইনসাইডএজ হয়ে বোল্ড হন শামীম হোসেন। ১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। ৪ বলে ৭ রান করেন তানজিম হাসান সাকিব। মির্জার বলে সাকিবের ক্যাচ নিয়ে রেকর্ড গড়লেন ফখর জামান। পাকিস্তানের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ক্যাচ এখন ফখরের (৫৩ টি), ছাড়িয়ে গেছেন বাবর আজমকে (৫২)। ৪ বলে ৮ রান করেন রিশাদ হোসেন।
শেষ ওভারে ২টি ছক্কা মেরে বাংলাদেশকে ১৩৩ রানে পৌঁছে দেন জাকের। আব্বাস আফ্রিদির শেষ বলে ক্যাচ আউট হলেও তুলে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে নিজের তৃতীয় ফিফটি। ৪৮ বলে করেছেন ৫৫ রান। ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ১টি চার। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সালমান মির্জা, আব্বাস ও দানিয়াল ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে