আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির অভিষেকে ফিফটি করে তাক লাগিয়ে দেন তানজিদ হাসান তামিম। ফিফটির পর নিজেকে হারিয়ে খুজতে থাকেন তিনি। তবে সেটা আর দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জিম্বাবুয়ে সিরিজেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় ফিফটির দেখা পেলেন তানজিদ তামিম।
সেঞ্চুরি তো দূরে থাক, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ওপেনাররা ৫০ রানের জুটি গড়েন কালেভদ্রে। অবশেষে সৌম্য সরকারের ফেরার ম্যাচে অপেক্ষা ফুরোল বাংলাদেশের। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ করেছে ১২ ওভারে ২ উইকেটে ১০৮ রান। দুই ওপেনার তানজিদ তামিম-সৌম্য আউট হয়েছেন। উদ্বোধনী জুটিতে যোগ হয়েছে ৬৮ বলে ১০১ রান। তাতে এক বছর পর বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটিতে এসেছে সেঞ্চুরি। উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের সবশেষ সেঞ্চুরি হয়েছে গত বছরের মার্চে।
সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে আজ টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। অফফর্মে ধুঁকতে থাকা লিটন দাস বাদ পড়েছেন। তাঁর (লিটন) পরিবর্তে সৌম্য ওপেনিং করছেন তানজিদ তামিমের সঙ্গে। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে রয়েসয়ে শুরু করেন তানজিদ তামিম ও সৌম্য। প্রথম ২ ওভারে কোন উইকেট না হারিয়ে বাংলাদেশ করেছে ১০ রান। তৃতীয় ওভারে রাজা যখন বোলিংয়ে আসেন, তখনই চড়াও হয় বাংলাদেশ। এই ওভারেই স্বাগতিকেরা নিয়েছে ১২ রান। দুটি চার মারেন তানজিদ তামিম। পাওয়ার প্লেতেই ফিফটি তুলে নেয় বাংলাদেশ। কোন উইকেট না হারিয়ে পাওয়ার প্লে (৬ ওভার) বাংলাদেশ শেষ করেছে ৫৭ রানে। পাওয়ার প্লের পর স্বাগতিকদের রানের চাকা কিছুটা ধীরগতির হয়ে যায়। তবে সৌম্য হাতখুলে খেলতে থাকেন। দুটি ছক্কা মেরেছেন।
উদ্বোধনী জুটি অবশ্য সেঞ্চুরি নাও ছুতে পারত। দশম ওভারের পঞ্চম বলে সিকান্দার রাজাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। ক্যাচটা সহজ বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা শুরু করেছিলেন সে সময় ৫১ রানে ব্যাটিং করা তানজিদ। কিন্তু সহজ ক্যাচটা তালু বন্দী করতে পারলেন না ব্রায়ান বেনেট। বলের নিচে থেকেও কীভাবে এত সহজ ক্যাচটা ফেলে দিলেন তিনি! বাংলাদেশের স্কোর হতে পারত ১ উইকেটে ৮৯ রান।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির অভিষেকে ফিফটি করে তাক লাগিয়ে দেন তানজিদ হাসান তামিম। ফিফটির পর নিজেকে হারিয়ে খুজতে থাকেন তিনি। তবে সেটা আর দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জিম্বাবুয়ে সিরিজেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় ফিফটির দেখা পেলেন তানজিদ তামিম।
সেঞ্চুরি তো দূরে থাক, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ওপেনাররা ৫০ রানের জুটি গড়েন কালেভদ্রে। অবশেষে সৌম্য সরকারের ফেরার ম্যাচে অপেক্ষা ফুরোল বাংলাদেশের। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ করেছে ১২ ওভারে ২ উইকেটে ১০৮ রান। দুই ওপেনার তানজিদ তামিম-সৌম্য আউট হয়েছেন। উদ্বোধনী জুটিতে যোগ হয়েছে ৬৮ বলে ১০১ রান। তাতে এক বছর পর বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটিতে এসেছে সেঞ্চুরি। উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের সবশেষ সেঞ্চুরি হয়েছে গত বছরের মার্চে।
সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে আজ টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। অফফর্মে ধুঁকতে থাকা লিটন দাস বাদ পড়েছেন। তাঁর (লিটন) পরিবর্তে সৌম্য ওপেনিং করছেন তানজিদ তামিমের সঙ্গে। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে রয়েসয়ে শুরু করেন তানজিদ তামিম ও সৌম্য। প্রথম ২ ওভারে কোন উইকেট না হারিয়ে বাংলাদেশ করেছে ১০ রান। তৃতীয় ওভারে রাজা যখন বোলিংয়ে আসেন, তখনই চড়াও হয় বাংলাদেশ। এই ওভারেই স্বাগতিকেরা নিয়েছে ১২ রান। দুটি চার মারেন তানজিদ তামিম। পাওয়ার প্লেতেই ফিফটি তুলে নেয় বাংলাদেশ। কোন উইকেট না হারিয়ে পাওয়ার প্লে (৬ ওভার) বাংলাদেশ শেষ করেছে ৫৭ রানে। পাওয়ার প্লের পর স্বাগতিকদের রানের চাকা কিছুটা ধীরগতির হয়ে যায়। তবে সৌম্য হাতখুলে খেলতে থাকেন। দুটি ছক্কা মেরেছেন।
উদ্বোধনী জুটি অবশ্য সেঞ্চুরি নাও ছুতে পারত। দশম ওভারের পঞ্চম বলে সিকান্দার রাজাকে তুলে মারতে যান তানজিদ তামিম। ক্যাচটা সহজ বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা শুরু করেছিলেন সে সময় ৫১ রানে ব্যাটিং করা তানজিদ। কিন্তু সহজ ক্যাচটা তালু বন্দী করতে পারলেন না ব্রায়ান বেনেট। বলের নিচে থেকেও কীভাবে এত সহজ ক্যাচটা ফেলে দিলেন তিনি! বাংলাদেশের স্কোর হতে পারত ১ উইকেটে ৮৯ রান।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে