মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বিদায়ী টি-টোয়েন্টিতে কী নির্মম ব্যাটিংই না করলেন ওপেনার সঞ্জু স্যামসন ও অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব! দুজনের দ্বিতীয় উইকেটে ৭০ বলে ১৭৩ রানের জুটিতে ৬ উইকেটে ২৯৭ রান করেছে ভারত। রান রেট—১৪.৮৫! টি-টোয়েন্টিতে এটিই বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো দলের সর্বোচ্চ স্কোর। এ সংস্করণে ভারতের সর্বোচ্চও।
ভারতীয় ব্যাটাররা যেভাবে তাণ্ডব চালিয়েছে, কৌতুহল জাগিয়েছিল তারা টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ইনিংসে নেপালের রেকর্ড ভাঙতে পারবে কিনা। তবে ইনিংসের শেষ বলে রিংকু সিং (৮) ছয় মারলেও তিন শ’ হয়নি ভারতের। অবশ্য আইসিসির পূর্ণ সদস্য দলের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ স্কোর। গত বছর হ্যাংঝুতে এশিয়ান গেমসে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩১৪ রান করেছিল নেপাল। পাওয়ারপ্লেতে ভারতের স্কোর ছিল—১/৮২। এটিই টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ৬ ওভারে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ রান।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই বড় ইনিংস খেলার ইঙ্গিত দেন স্যামসন। তাসকিন আহমেদের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে টানা চারটি চার মেরেছেন তিনি। এরপর রিশাদ হোসেনের করা ইনিংসের ১০ম ওভারে টানা পাঁচ ছয় মেরেছেন। স্যামসন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৪০ বলে। এই সংস্করণে বাংলাদেশের বিপক্ষে এটিই কোনো ভারতীর প্রথম সেঞ্চুরি। এ নিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের সেঞ্চুরির সংখ্যা দাঁড়াল—৬।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রোহিত শর্মার (৩৮) ভারতের হয়ে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি করেছেন স্যামসন। রোহিতের এই রেকর্ড ভাঙতে না পারলেও বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ডটি এখন তাঁর। ২২ বলে ফিফটি পেয়েছেন স্যামসন। আগের রেকর্ডটি ছিল রোহিতের। ২০১৯ সালে রাজকোটে ২৩ বলে ফিফটি করেছিলেন তিনি।
২৩ বলে ফিফটি করে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছেন সূর্যকুমারও। ১৫ তম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২৫০০ রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন ভারত অধিনায়ক। ৩৫ বলে ৮ চার ও ৫ ছয়ে ৭৫ রান করে মাহমুদউল্লার বলে ফেরেন সূর্য। তার আগে ৪৭ বলে ১১ চার ও ৮ ছয়ে ১১১ রান মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ফেরেন স্যামসন। ওপেনার অভিষেক শর্মা (৪) ফেরার পর দুজনে জুটি বেধেছিলেন।
সঞ্জু-সূর্য বিদায় নিলেও রানের গতি থামেনি ভারতের। এরপর ২৬ বলে ৭০ রানের জুটি গড়েন রিয়ান পরাগ (৩৪) ও হার্দিক পান্ডিয়া (৩৭)। ভারতকে শেষ পর্যন্ত তিন শ’ পেরোনো স্কোর নিতে দেননি তানজিম হাসান সাকিব। পরপর দুই বলে পান্ডিয়া ও নিতিশ রেড্ডিকে (০) ফেরান বাংলাদেশি পেসার।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বিদায়ী টি-টোয়েন্টিতে কী নির্মম ব্যাটিংই না করলেন ওপেনার সঞ্জু স্যামসন ও অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব! দুজনের দ্বিতীয় উইকেটে ৭০ বলে ১৭৩ রানের জুটিতে ৬ উইকেটে ২৯৭ রান করেছে ভারত। রান রেট—১৪.৮৫! টি-টোয়েন্টিতে এটিই বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো দলের সর্বোচ্চ স্কোর। এ সংস্করণে ভারতের সর্বোচ্চও।
ভারতীয় ব্যাটাররা যেভাবে তাণ্ডব চালিয়েছে, কৌতুহল জাগিয়েছিল তারা টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ইনিংসে নেপালের রেকর্ড ভাঙতে পারবে কিনা। তবে ইনিংসের শেষ বলে রিংকু সিং (৮) ছয় মারলেও তিন শ’ হয়নি ভারতের। অবশ্য আইসিসির পূর্ণ সদস্য দলের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ স্কোর। গত বছর হ্যাংঝুতে এশিয়ান গেমসে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩১৪ রান করেছিল নেপাল। পাওয়ারপ্লেতে ভারতের স্কোর ছিল—১/৮২। এটিই টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ৬ ওভারে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ রান।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই বড় ইনিংস খেলার ইঙ্গিত দেন স্যামসন। তাসকিন আহমেদের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে টানা চারটি চার মেরেছেন তিনি। এরপর রিশাদ হোসেনের করা ইনিংসের ১০ম ওভারে টানা পাঁচ ছয় মেরেছেন। স্যামসন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৪০ বলে। এই সংস্করণে বাংলাদেশের বিপক্ষে এটিই কোনো ভারতীর প্রথম সেঞ্চুরি। এ নিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের সেঞ্চুরির সংখ্যা দাঁড়াল—৬।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রোহিত শর্মার (৩৮) ভারতের হয়ে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি করেছেন স্যামসন। রোহিতের এই রেকর্ড ভাঙতে না পারলেও বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ডটি এখন তাঁর। ২২ বলে ফিফটি পেয়েছেন স্যামসন। আগের রেকর্ডটি ছিল রোহিতের। ২০১৯ সালে রাজকোটে ২৩ বলে ফিফটি করেছিলেন তিনি।
২৩ বলে ফিফটি করে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছেন সূর্যকুমারও। ১৫ তম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২৫০০ রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন ভারত অধিনায়ক। ৩৫ বলে ৮ চার ও ৫ ছয়ে ৭৫ রান করে মাহমুদউল্লার বলে ফেরেন সূর্য। তার আগে ৪৭ বলে ১১ চার ও ৮ ছয়ে ১১১ রান মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ফেরেন স্যামসন। ওপেনার অভিষেক শর্মা (৪) ফেরার পর দুজনে জুটি বেধেছিলেন।
সঞ্জু-সূর্য বিদায় নিলেও রানের গতি থামেনি ভারতের। এরপর ২৬ বলে ৭০ রানের জুটি গড়েন রিয়ান পরাগ (৩৪) ও হার্দিক পান্ডিয়া (৩৭)। ভারতকে শেষ পর্যন্ত তিন শ’ পেরোনো স্কোর নিতে দেননি তানজিম হাসান সাকিব। পরপর দুই বলে পান্ডিয়া ও নিতিশ রেড্ডিকে (০) ফেরান বাংলাদেশি পেসার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে