ক্রীড়া ডেস্ক
বিপিএলে গতকাল তামিম ইকবালের মেজাজ হারানো কথাগুলো নিয়ে চলছে জোর আলোচনা-সমালোচনা। ‘ফেইক ফিল্ডিংয়ের’ কারণে ঢাকা ক্যাপিটালের ক্রিকেটার সাব্বির রহমানের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক। মাঠে তামিমের সেই আচরণের আজ কথা বলেছেন সাব্বির।
ঘটনা বরিশালের ব্যাটিং ইনিংসের নবম ওভারে। ঢাকার দেওয়া ১৪০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছিল বরিশাল। তামিমের সঙ্গে তখন উইকেটে ছিলেন ডেভিড মালান। ঢাকার স্পিনার চাতুরাঙ্গা ডি সিলভার করা ওভারের দ্বিতীয় ডেলিভারিতে লং অফে বল পাঠান তামিম। সেখানে ফিল্ডিং করে বল কিছুটা সামনের দিকে ঠেলে দেন বল, তারপর আবার বল পাঠান সাব্বির। ক্রিকেটীয় ভাষায় এটি ফেইক ফিল্ডিং হিসেবে পরিচিত।
সাব্বিরের এমন ফেইক ফিল্ডিংয়ে মেজাজ হারান তামিম। স্টাম্পের মাইকের সৌজন্যে টিভিতে তামিমকে স্পষ্ট বলতে শোনা যায়, ‘বেশি লাগতে যেও না সাব্বির, আমার সঙ্গে বেশি লাগতে যেও না।’ এ ছাড়া আরও কিছু একটা বলেছিলেন তিনি। তবে সেটি স্পষ্ট শোনা যায়নি। তামিমের এই কথার পর লং অফ থেকে কিছুটা সামনে এগিয়ে আসার চেষ্টা করেন সাব্বিরও। তবে তাঁকে ফেরান ঢাকার অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। ভূমিকা পালন করেন ফিল্ড আম্পায়ারও।
আজ তামিমের সেই আচরণ নিয়ে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে মুখ খুললেন সাব্বির। তামিমের প্রতি সম্মান রেখেই বললেন, ‘দেখুন, মাঠের মধ্যে যে ঘটনা হোক, সেটা মাঠের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। তামিম ভাই আমার অনেক বড় ভাই, আমার সিনিয়র বড় ভাই, শ্রদ্ধাশীল বড় ভাই এবং কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমন ক্রিকেটার বাংলাদেশে আর আসবেও না আমি জানি। হিট অব দ্য মোমেন্ট এটা হয়ে গেছে। আমিও তাতে কিছু মনে করিনি। ছোট ভাই হিসেবে...আর উনি খুবই ক্লোজ বড়ভাই আমার। ওনার সঙ্গে খুবই ভালো সম্পর্ক আমার। আশা করি, সম্পর্কটা চিরস্থায়ী থাকবে এবং ভবিষ্যতে ভালো যাবে।’
গতকালের ম্যাচটি অবশ্য তামিমের বরিশালের কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় সাব্বিরদের ঢাকা। বিপিএলে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে সাব্বির বললেন, ‘এবারের বিপিএল শেষে, বিপিএল শেষ করে আমি নিজেকে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক ও সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট ওয়ালা ক্রিকেটার হিসেবে।’ ব্যাট হাতে চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে এক ফিফটিতে ১২৪ রান সাব্বিরের। নজরকাড়া স্ট্রাইকরেট ২০০.০০। ছক্কা মরেছেন ১৪ টি। অন্তত ১০০ রান করেছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে তাঁর স্ট্রাইকরেটই সবচেয়ে বেশি।
বিপিএলে গতকাল তামিম ইকবালের মেজাজ হারানো কথাগুলো নিয়ে চলছে জোর আলোচনা-সমালোচনা। ‘ফেইক ফিল্ডিংয়ের’ কারণে ঢাকা ক্যাপিটালের ক্রিকেটার সাব্বির রহমানের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক। মাঠে তামিমের সেই আচরণের আজ কথা বলেছেন সাব্বির।
ঘটনা বরিশালের ব্যাটিং ইনিংসের নবম ওভারে। ঢাকার দেওয়া ১৪০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছিল বরিশাল। তামিমের সঙ্গে তখন উইকেটে ছিলেন ডেভিড মালান। ঢাকার স্পিনার চাতুরাঙ্গা ডি সিলভার করা ওভারের দ্বিতীয় ডেলিভারিতে লং অফে বল পাঠান তামিম। সেখানে ফিল্ডিং করে বল কিছুটা সামনের দিকে ঠেলে দেন বল, তারপর আবার বল পাঠান সাব্বির। ক্রিকেটীয় ভাষায় এটি ফেইক ফিল্ডিং হিসেবে পরিচিত।
সাব্বিরের এমন ফেইক ফিল্ডিংয়ে মেজাজ হারান তামিম। স্টাম্পের মাইকের সৌজন্যে টিভিতে তামিমকে স্পষ্ট বলতে শোনা যায়, ‘বেশি লাগতে যেও না সাব্বির, আমার সঙ্গে বেশি লাগতে যেও না।’ এ ছাড়া আরও কিছু একটা বলেছিলেন তিনি। তবে সেটি স্পষ্ট শোনা যায়নি। তামিমের এই কথার পর লং অফ থেকে কিছুটা সামনে এগিয়ে আসার চেষ্টা করেন সাব্বিরও। তবে তাঁকে ফেরান ঢাকার অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। ভূমিকা পালন করেন ফিল্ড আম্পায়ারও।
আজ তামিমের সেই আচরণ নিয়ে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে মুখ খুললেন সাব্বির। তামিমের প্রতি সম্মান রেখেই বললেন, ‘দেখুন, মাঠের মধ্যে যে ঘটনা হোক, সেটা মাঠের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। তামিম ভাই আমার অনেক বড় ভাই, আমার সিনিয়র বড় ভাই, শ্রদ্ধাশীল বড় ভাই এবং কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমন ক্রিকেটার বাংলাদেশে আর আসবেও না আমি জানি। হিট অব দ্য মোমেন্ট এটা হয়ে গেছে। আমিও তাতে কিছু মনে করিনি। ছোট ভাই হিসেবে...আর উনি খুবই ক্লোজ বড়ভাই আমার। ওনার সঙ্গে খুবই ভালো সম্পর্ক আমার। আশা করি, সম্পর্কটা চিরস্থায়ী থাকবে এবং ভবিষ্যতে ভালো যাবে।’
গতকালের ম্যাচটি অবশ্য তামিমের বরিশালের কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় সাব্বিরদের ঢাকা। বিপিএলে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে সাব্বির বললেন, ‘এবারের বিপিএল শেষে, বিপিএল শেষ করে আমি নিজেকে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক ও সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট ওয়ালা ক্রিকেটার হিসেবে।’ ব্যাট হাতে চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে এক ফিফটিতে ১২৪ রান সাব্বিরের। নজরকাড়া স্ট্রাইকরেট ২০০.০০। ছক্কা মরেছেন ১৪ টি। অন্তত ১০০ রান করেছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে তাঁর স্ট্রাইকরেটই সবচেয়ে বেশি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১০ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৪৩ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে