১০ ম্যাচের ১০টি জিতে ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল ভারত। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গতকাল ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের আগে বেশির ভাগেরই ভবিষ্যদ্বাণী ছিল ভারতের পক্ষে। ঘরের মাঠ, চেনা কন্ডিশন, তার ওপর টুর্নামেন্টজুড়ে ভারতীয় দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে তাদের এগিয়ে না রাখার কোনো উপায় কি ছিল।
টুর্নামেন্টজুড়ে দাপট দেখানো ভারত গতকাল ফাইনালেও বিধ্বংসী শুরু করেছিল। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে করেছিল ৮০ রান। তবে অস্ট্রেলিয়া তো অস্ট্রেলিয়াই। বড় মঞ্চে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা তাদের চেয়ে ভালো হয়তো আর কারও জানা নেই। অজিদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারত পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করে ২৪০ রানে অলআউট হয়ে গেছে ভারত। ২৪১ রান তাড়া করতে নামা অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ৭ ওভারে স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৪৭ রান। সেখান থেকে ট্রাভিস হেড-মারনাস লাবুশেনের ২১৫ বলে ১৯২ রানের জুটিতে অস্ট্রেলিয়া শিরোপা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলে।
এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ২ রান নিতেই পুরো অস্ট্রেলিয়ান ডাগআউট ষষ্ঠ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়ে। এর উল্টো চিত্রটা ছিল ভারতীয় দলের। টুর্নামেন্ট জুড়ে দাপট দেখিয়ে ফাইনালে এসে তারা হোঁচট খেল। বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, সূর্যকুমার যাদব-প্রত্যেকের মুখেই হতাশার ছাপ ছিল স্পষ্ট। ফাইনাল শেষে মুশফিকুর রহিম ভারতীয় দলকে জানিয়েছেন সমবেদনা। নিজের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিখেছেন, ‘২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন। এটা তাদের প্রাপ্য। ভারতীয় দলের জন্য সমবেদনা। তারা টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত খেলেছে।’
মুশফিকের পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য ক্রিকেটাররাও ষষ্ঠ ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয়াকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। লিটন দাস তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ষষ্ঠ বিশ্বকাপ জেতা অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন।’ শরীফুল ইসলাম লিখেছেন, ‘অভিনন্দন অস্ট্রেলিয়া।’ মেহেদী হাসান মিরাজ লিখেছেন, ‘২০২৩ বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয়ার অসাধারণ অর্জনের জন্য তাদের অভিনন্দন।’
১০ ম্যাচের ১০টি জিতে ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল ভারত। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গতকাল ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের আগে বেশির ভাগেরই ভবিষ্যদ্বাণী ছিল ভারতের পক্ষে। ঘরের মাঠ, চেনা কন্ডিশন, তার ওপর টুর্নামেন্টজুড়ে ভারতীয় দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে তাদের এগিয়ে না রাখার কোনো উপায় কি ছিল।
টুর্নামেন্টজুড়ে দাপট দেখানো ভারত গতকাল ফাইনালেও বিধ্বংসী শুরু করেছিল। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে করেছিল ৮০ রান। তবে অস্ট্রেলিয়া তো অস্ট্রেলিয়াই। বড় মঞ্চে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা তাদের চেয়ে ভালো হয়তো আর কারও জানা নেই। অজিদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারত পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করে ২৪০ রানে অলআউট হয়ে গেছে ভারত। ২৪১ রান তাড়া করতে নামা অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ৭ ওভারে স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৪৭ রান। সেখান থেকে ট্রাভিস হেড-মারনাস লাবুশেনের ২১৫ বলে ১৯২ রানের জুটিতে অস্ট্রেলিয়া শিরোপা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলে।
এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ২ রান নিতেই পুরো অস্ট্রেলিয়ান ডাগআউট ষষ্ঠ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়ে। এর উল্টো চিত্রটা ছিল ভারতীয় দলের। টুর্নামেন্ট জুড়ে দাপট দেখিয়ে ফাইনালে এসে তারা হোঁচট খেল। বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, সূর্যকুমার যাদব-প্রত্যেকের মুখেই হতাশার ছাপ ছিল স্পষ্ট। ফাইনাল শেষে মুশফিকুর রহিম ভারতীয় দলকে জানিয়েছেন সমবেদনা। নিজের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিখেছেন, ‘২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন। এটা তাদের প্রাপ্য। ভারতীয় দলের জন্য সমবেদনা। তারা টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত খেলেছে।’
মুশফিকের পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য ক্রিকেটাররাও ষষ্ঠ ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয়াকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। লিটন দাস তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ষষ্ঠ বিশ্বকাপ জেতা অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন।’ শরীফুল ইসলাম লিখেছেন, ‘অভিনন্দন অস্ট্রেলিয়া।’ মেহেদী হাসান মিরাজ লিখেছেন, ‘২০২৩ বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয়ার অসাধারণ অর্জনের জন্য তাদের অভিনন্দন।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে