ক্রীড়া ডেস্ক
২০১৭ সালেই শেষ হয়ে যায় যুবরাজ সিংয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার। তার আগে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করতে করতে কয়েক বছর সেভাবে খেলা হয়নি এই অলরাউন্ডারের। ভারতের হয়ে জিতেছেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও। তারপরও শেষটা স্মরণীয় হয়নি যুবরাজের। ওই সময়ের অধিনায়ক বিরাট কোহলির অনড় মনোভাবের জন্যই নাকি এক রকম চুপচাপ সরে যেতে হয়েছিল যুবরাজকে। এমনটা দাবি করেছেন ভারতের আরেক সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।
২০১৪ সালে যুবরাজ খেলেছিলেন সব মিলিয়ে ৫ ম্যাচ। সেই বছর এপ্রিলের পর থেকে ২০১৫ সালে আর কোনো ম্যাচ খেলেননি তিনি। ক্রিকেটজীবনে ক্যানসারে আক্রান্ত হন যুবরাজ। চিকিৎসার জন্য কিছুদিন তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হয়। সুস্থ হওয়ার পর আবারও মাঠে ফিরেছিলেন ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। আরও কিছুদিন দেশের হয়ে খেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কোহলি তাঁকে চাননি দলে। উথাপ্পা জানিয়েছেন, অধিনায়ক থাকাকালীন ফিটনেস নিয়ে কঠোর মনোভাব নিয়ে চলতেন কোহলি। তাতেই আটকে যান যুবরাজ।
উথাপ্পা বললেন যুবরাজকে ফিট হওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় দিতে রাজি হননি কোহলি, ‘দলে ফিরতে চেয়েছিল যুবরাজ। ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার নির্ধারিত মান থেকে দু’পয়েন্ট ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ক্যানসারমুক্ত হওয়ার পর। কিন্তু রাজি হয়নি কোহলি। তখন যুবরাজ দলের বাইরে ছিল। ফিটনেসের কারণ দেখিয়ে ওকে দলে ফেরানো হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত ফিটনেস পরীক্ষায় পাস করেই দলে ঢুকেছিল। তবে একটা প্রতিযোগিতার পরই যুবরাজকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। তার পর আর কখনো ওকে ভারতীয় দলে নেওয়া হয়নি।’
সিনিয়র হলেও কোহলি দলের লিডারশিপ গ্রুপে রাখতেন না যুবরাজকে। উথাপ্পা বলেছেন, ‘কোহলি অধিনায়ক থাকার সময় দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের নিয়ে তৈরি লিডারশিপ গ্রুপে কখনো রাখা হতো না যুবরাজকে। তখন সবকিছুই হতো কোহলির কথা অনুযায়ী। ওর ব্যক্তিত্বের সামনে কেউ কিছু বলতে চাইত না। যুবরাজের ক্ষেত্রেও কোহলিই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’
শুধু ক্রিকেটার নয়, কোচিং স্টাফদের সঙ্গেও কঠোর মানসিকতা দেখাতেন কোহলি। উথাপ্পা বললেন, ‘কোহলির নেতৃত্বে খুব বেশি খেলিনি আমি। ওর মানসিকতা ছিল, আমার পথে চল অথবা নিজের রাস্তা দেখ–এ রকম। সকলের যে বিষয়টা পছন্দ ছিল, তা নয়। কোহলির এই মানসিকতা শুধু সতীর্থদের প্রতি ছিল না। দলের সাপোর্ট স্টাফদের প্রতিও একই রকম মানসিকতা ছিল ওর।’
২০১৭ সালেই শেষ হয়ে যায় যুবরাজ সিংয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার। তার আগে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করতে করতে কয়েক বছর সেভাবে খেলা হয়নি এই অলরাউন্ডারের। ভারতের হয়ে জিতেছেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও। তারপরও শেষটা স্মরণীয় হয়নি যুবরাজের। ওই সময়ের অধিনায়ক বিরাট কোহলির অনড় মনোভাবের জন্যই নাকি এক রকম চুপচাপ সরে যেতে হয়েছিল যুবরাজকে। এমনটা দাবি করেছেন ভারতের আরেক সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।
২০১৪ সালে যুবরাজ খেলেছিলেন সব মিলিয়ে ৫ ম্যাচ। সেই বছর এপ্রিলের পর থেকে ২০১৫ সালে আর কোনো ম্যাচ খেলেননি তিনি। ক্রিকেটজীবনে ক্যানসারে আক্রান্ত হন যুবরাজ। চিকিৎসার জন্য কিছুদিন তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হয়। সুস্থ হওয়ার পর আবারও মাঠে ফিরেছিলেন ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। আরও কিছুদিন দেশের হয়ে খেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কোহলি তাঁকে চাননি দলে। উথাপ্পা জানিয়েছেন, অধিনায়ক থাকাকালীন ফিটনেস নিয়ে কঠোর মনোভাব নিয়ে চলতেন কোহলি। তাতেই আটকে যান যুবরাজ।
উথাপ্পা বললেন যুবরাজকে ফিট হওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় দিতে রাজি হননি কোহলি, ‘দলে ফিরতে চেয়েছিল যুবরাজ। ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার নির্ধারিত মান থেকে দু’পয়েন্ট ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ক্যানসারমুক্ত হওয়ার পর। কিন্তু রাজি হয়নি কোহলি। তখন যুবরাজ দলের বাইরে ছিল। ফিটনেসের কারণ দেখিয়ে ওকে দলে ফেরানো হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত ফিটনেস পরীক্ষায় পাস করেই দলে ঢুকেছিল। তবে একটা প্রতিযোগিতার পরই যুবরাজকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। তার পর আর কখনো ওকে ভারতীয় দলে নেওয়া হয়নি।’
সিনিয়র হলেও কোহলি দলের লিডারশিপ গ্রুপে রাখতেন না যুবরাজকে। উথাপ্পা বলেছেন, ‘কোহলি অধিনায়ক থাকার সময় দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের নিয়ে তৈরি লিডারশিপ গ্রুপে কখনো রাখা হতো না যুবরাজকে। তখন সবকিছুই হতো কোহলির কথা অনুযায়ী। ওর ব্যক্তিত্বের সামনে কেউ কিছু বলতে চাইত না। যুবরাজের ক্ষেত্রেও কোহলিই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’
শুধু ক্রিকেটার নয়, কোচিং স্টাফদের সঙ্গেও কঠোর মানসিকতা দেখাতেন কোহলি। উথাপ্পা বললেন, ‘কোহলির নেতৃত্বে খুব বেশি খেলিনি আমি। ওর মানসিকতা ছিল, আমার পথে চল অথবা নিজের রাস্তা দেখ–এ রকম। সকলের যে বিষয়টা পছন্দ ছিল, তা নয়। কোহলির এই মানসিকতা শুধু সতীর্থদের প্রতি ছিল না। দলের সাপোর্ট স্টাফদের প্রতিও একই রকম মানসিকতা ছিল ওর।’
কৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৪ মিনিট আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
৩ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
৪ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক ক্রিকেট বোর্ড বা ক্রিকেট কাঠামো তৈরির আলোচনা বেশ দীর্ঘ। যদিও সেভাবে আলোরমুখ দেখেনি বললেই চলে। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল দায়িত্ব নেওয়ার পর বলেছিলেন, দেশব্যাপী ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতে চান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে