নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ৩৯.৪ ওভারে ১৮৬ রানে অলআউট বাংলাদেশ। তাতে দলের হার ৯৯ রানে।
বলতে গেলে কুশল মেন্ডিসই ব্যবধান গড়ে দিয়েছেন এই ম্যাচে। সেঞ্চুরি করেছেন, সতীর্থদের নিয়ে একটি ফিফটি পেরোনো এবং একটি সেঞ্চুরি জুটি গড়েছেন। আর তাতেই তারা পেয়ে যায় ২৮৬ রান। যা টপকাতে এসে তাঁর মতো একজন ক্রিকেটারের বড় অভাব অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশ দলে। শেষ ম্যাচেও ওপেনিং জুটির ব্যর্থতা, দলীয় ১৯ রানে তানজিদ হাসান তামিমের (১৭) বিদায়, এরপর নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়া শান্তর দায়িত্বহীন ব্যাটিংয়ে ২০ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলে বাংলাদেশ। দুশমন্ত চামিরার বল অফ স্টাম্পের বাইরে পিচ করেছিল। মাটিতে পড়ে ভেতরে ঢোকার মুখে জায়গায় দাঁড়িয়ে পুশ করতে চেয়েছিলেন শান্ত। বলের লাইন মিস করে বোল্ড।
শুরু ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারভেজ হোসেন ইমন ও তাওহীদ হৃদয় ৪২ রানের জুটি গড়েছিলেন। থিতু হয়ে যাওয়া এই জুটি ভাঙেন দুনিত ভেল্লালাগে। তাঁকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচ দেন ইমন (২৮)। দলের রান তখন ৩ উইকেটে ৬২। আর কোনো উইকেট না হারিয়ে অবশ্য দলীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখে বাংলাদেশ। কিন্তু দলীয় সেঞ্চুরির পরই বিদায় নেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। দুনিতের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ২৫ বলে ২৮ রান করেন অধিনায়ক।
লঙ্কান ইনিংসে ৪ উইকেট হারানোর পর হয়েছিল একটি সেঞ্চুরি জুটি। কিন্তু বাংলাদেশের ১০৪ রানে চতুর্থ উইকেট খোয়ানোর পর সেঞ্চুরি জুটি তো দূরের কথা, একটি ৫০ রানের পার্টনারশিপও গড়ে ওঠেনি। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে হৃদয় আউট হওয়ার আগে ৫১ রান করলেও বল খেলেছেন ৭৮ টি। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ৬৫.৩৮। হৃদয়ের ৫১ রানই শেষ পর্যন্ত ইনিংস সর্বোচ্চ। ইমনের ২৮ রানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৭ করেন জাকের আলী। বল হাতে আসিতা ফার্নান্দো ও দুশমন্ত চামিরা নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে কুশল মেন্ডিসের সেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ২৮৫ রান তোলে শ্রীলঙ্কা। কুশল মেন্ডিস করেন ১২৪ রান।
ক্যান্ডির পাল্লেকেলেতে যদিও ১৩ রানে শ্রীলঙ্কা হারিয়ে ফেলেছিল ওপেনার নিশান মাদুশকাকে, কিন্তু দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সে ধাক্কা কাটিয়ে তুলতে ভূমিকা রাখে পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিসের ৫৬ রানের জুটি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক তানভীর ইসলাম এ জুটি ভাঙেন নিশাঙ্কাকে (৩৫) ফিরিয়ে। মাদুশকার উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব। বড় জুটির সন্ধানে থাকা শ্রীলঙ্কার হয়ে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন কুশল। আরেক মেন্ডিস কামিন্দুকে নিয়ে তিনি তৃতীয় উইকেটে যোগ করেন ৩১ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের শিকার হয়ে কামিন্দু ফিরে গেলে অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে কুশলের ব্যাটিং দৃঢ়তা প্রদর্শনীর শুরু। পরিস্থিতির চাহিদা মেনে ১১৭ বলে ১২৪ রান তোলেন আসালাঙ্কা-কুশল। তাঁরা যখন উইকেটে ব্যাট করেছিলেন, তখন শ্রীলঙ্কার স্কোর ৩০০ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে হয়েছিল। তবে শেষ ১০ ওভারে ৬৩ রানের বেশি তুলতে পারেনি শ্রীলঙ্কা।
লঙ্কান ইনিংসের ৪১ তম ওভারে তাসকিন আসালাঙ্কাকে (৫৮) ফিরিয়ে দেন। এরপর জানিথ লিয়ানাগে (১২) ও কুশল মেন্ডিসও যান। মিরাজের শিকার হন লিয়ানাগে। আর সেঞ্চুরিয়ান কুশলকে ফেরান। শামীম হোসেন পাটোয়ারী। তাঁর লং হপ বল পুল করতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ উঠেছিল। পেছনের দিকে দৌড়ে ক্যাচ নেন বোলার নিজেই। কুশলের ১১৪ বলের ইনিংসটিতে রয়েছে ১৮টি চার।

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ৩৯.৪ ওভারে ১৮৬ রানে অলআউট বাংলাদেশ। তাতে দলের হার ৯৯ রানে।
বলতে গেলে কুশল মেন্ডিসই ব্যবধান গড়ে দিয়েছেন এই ম্যাচে। সেঞ্চুরি করেছেন, সতীর্থদের নিয়ে একটি ফিফটি পেরোনো এবং একটি সেঞ্চুরি জুটি গড়েছেন। আর তাতেই তারা পেয়ে যায় ২৮৬ রান। যা টপকাতে এসে তাঁর মতো একজন ক্রিকেটারের বড় অভাব অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশ দলে। শেষ ম্যাচেও ওপেনিং জুটির ব্যর্থতা, দলীয় ১৯ রানে তানজিদ হাসান তামিমের (১৭) বিদায়, এরপর নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়া শান্তর দায়িত্বহীন ব্যাটিংয়ে ২০ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলে বাংলাদেশ। দুশমন্ত চামিরার বল অফ স্টাম্পের বাইরে পিচ করেছিল। মাটিতে পড়ে ভেতরে ঢোকার মুখে জায়গায় দাঁড়িয়ে পুশ করতে চেয়েছিলেন শান্ত। বলের লাইন মিস করে বোল্ড।
শুরু ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারভেজ হোসেন ইমন ও তাওহীদ হৃদয় ৪২ রানের জুটি গড়েছিলেন। থিতু হয়ে যাওয়া এই জুটি ভাঙেন দুনিত ভেল্লালাগে। তাঁকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচ দেন ইমন (২৮)। দলের রান তখন ৩ উইকেটে ৬২। আর কোনো উইকেট না হারিয়ে অবশ্য দলীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখে বাংলাদেশ। কিন্তু দলীয় সেঞ্চুরির পরই বিদায় নেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। দুনিতের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ২৫ বলে ২৮ রান করেন অধিনায়ক।
লঙ্কান ইনিংসে ৪ উইকেট হারানোর পর হয়েছিল একটি সেঞ্চুরি জুটি। কিন্তু বাংলাদেশের ১০৪ রানে চতুর্থ উইকেট খোয়ানোর পর সেঞ্চুরি জুটি তো দূরের কথা, একটি ৫০ রানের পার্টনারশিপও গড়ে ওঠেনি। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে হৃদয় আউট হওয়ার আগে ৫১ রান করলেও বল খেলেছেন ৭৮ টি। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ৬৫.৩৮। হৃদয়ের ৫১ রানই শেষ পর্যন্ত ইনিংস সর্বোচ্চ। ইমনের ২৮ রানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৭ করেন জাকের আলী। বল হাতে আসিতা ফার্নান্দো ও দুশমন্ত চামিরা নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে কুশল মেন্ডিসের সেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ২৮৫ রান তোলে শ্রীলঙ্কা। কুশল মেন্ডিস করেন ১২৪ রান।
ক্যান্ডির পাল্লেকেলেতে যদিও ১৩ রানে শ্রীলঙ্কা হারিয়ে ফেলেছিল ওপেনার নিশান মাদুশকাকে, কিন্তু দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সে ধাক্কা কাটিয়ে তুলতে ভূমিকা রাখে পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিসের ৫৬ রানের জুটি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক তানভীর ইসলাম এ জুটি ভাঙেন নিশাঙ্কাকে (৩৫) ফিরিয়ে। মাদুশকার উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব। বড় জুটির সন্ধানে থাকা শ্রীলঙ্কার হয়ে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন কুশল। আরেক মেন্ডিস কামিন্দুকে নিয়ে তিনি তৃতীয় উইকেটে যোগ করেন ৩১ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের শিকার হয়ে কামিন্দু ফিরে গেলে অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে কুশলের ব্যাটিং দৃঢ়তা প্রদর্শনীর শুরু। পরিস্থিতির চাহিদা মেনে ১১৭ বলে ১২৪ রান তোলেন আসালাঙ্কা-কুশল। তাঁরা যখন উইকেটে ব্যাট করেছিলেন, তখন শ্রীলঙ্কার স্কোর ৩০০ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে হয়েছিল। তবে শেষ ১০ ওভারে ৬৩ রানের বেশি তুলতে পারেনি শ্রীলঙ্কা।
লঙ্কান ইনিংসের ৪১ তম ওভারে তাসকিন আসালাঙ্কাকে (৫৮) ফিরিয়ে দেন। এরপর জানিথ লিয়ানাগে (১২) ও কুশল মেন্ডিসও যান। মিরাজের শিকার হন লিয়ানাগে। আর সেঞ্চুরিয়ান কুশলকে ফেরান। শামীম হোসেন পাটোয়ারী। তাঁর লং হপ বল পুল করতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ উঠেছিল। পেছনের দিকে দৌড়ে ক্যাচ নেন বোলার নিজেই। কুশলের ১১৪ বলের ইনিংসটিতে রয়েছে ১৮টি চার।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে...
০৮ জুলাই ২০২৫
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে...
০৮ জুলাই ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে...
০৮ জুলাই ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

২৮৬ রানের লক্ষ্য কঠিন ছিল, কিন্তু তা দুরতিক্রম্য নয়। এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২৮০ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। প্রেরণা হিসেবে ছিল লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানিও। কিন্তু লক্ষ্য তাড়ায় জেতার মানসিকতাই দেখা গেল না বাংলাদেশের। আত্মবিশ্বাস আর দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে...
০৮ জুলাই ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে