ক্রীড়া ডেস্ক
তাওহিদ হৃদয়ের শাস্তি নিয়ে বিসিবিতে যেন চলছে এক মহানাটকীয়তা। ডিপিএলে আচরণবিধি ভঙ্গ করে প্রথমে নিষেধাজ্ঞা পেলেন হৃদয়, তারপর আবার শাস্তি কমানো হলো, সমালোচনার মুখে আবার শাস্তি বহাল। আজ শুক্রবার আবারও বিসিবি-মোহামেডান বৈঠকের পর নতুন করে এল সিদ্ধান্ত। তামিম ইকবালদের আপত্তিতে হৃদয়ের শাস্তি এক বছর পেছাল বিসিবি। আরও এক ম্যাচ শাস্তি পাবেন হৃদয়, তবে তা পরের মৌসুমে কার্যকর করা হবে। বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির প্রধান ইফতেখার রহমান মিঠু আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহামেডানের সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমসহ বেশ কয়েকজন আজ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। হৃদয়ের নতুন করে পাওয়া এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নিয়েই আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টিকে হাস্যকর উল্লেখ করে তামিম বলেন, ‘তার যে শাস্তিটা ছিল, সেটা কিন্তু সে ভোগ করেছে। এখন দুটি ম্যাচ খেলার পর কাল শুনলাম তাকে আবার বহিষ্কার করেছে। এটা কোন আইনে, কীভাবে করেছে, এটা আমার জানা নেই। এটা খুবই হাস্যকর, কোনোভাবেই সে আবার বহিষ্কার হতে পারে না। যাকে বিসিবি দুই ম্যাচ খেলতে দিয়েছে, তাকে আবার কীভাবে বহিষ্কার করে!’
১২ এপ্রিল ডিপিএলে আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকতের সঙ্গে তর্কে জড়ান মোহামেডানের অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয়। হৃদয় শুধু মাঠে তর্কে জড়িয়েই ক্ষান্ত হননি, ম্যাচ শেষে কিছুটা বিতর্কিত সুরে বলেছিলেন, তিনি আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হলে আমিও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
ম্যাচ অফিশিয়ালদের সঙ্গে তর্ক, কটাক্ষ ও তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার কারণে নিষেধাজ্ঞা পান দুই ম্যাচের। তবে হৃদয় ও তাঁর দল মোহামেডান শাস্তি কমানোর জন্য ডিপিএলের টেকনিক্যাল কমিটির কাছে আবেদন করে। টেকনিক্যাল কমিটি তাতে সাড়া না দিলেও তাদের উপেক্ষা করে বিসিবির আম্পায়ার বিভাগ শাস্তি কমিয়ে এক ম্যাচে নিয়ে আসে, অথচ তাদের এই এখতিয়ারই নেই।
মূলত নিয়ম ভেঙে হৃদয়ের এই শাস্তি কমানোর সিদ্ধান্তের কারণেই বিসিবির চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন সৈকত। তবে বিসিবির আম্পায়ার বিভাগ নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সৈকতের অভিমানও ভাঙায়। তাতে সেই এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নতুন করে দেওয়া হয় হৃদয়কে। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা মেনে নিতে পারছে না মোহামেডান।
বিসিবির সঙ্গে বৈঠক শেষে একাধিক বিষয়ে অসন্তোষের কথা জানিয়েছেন তামিম। এ ছাড়া ডিপিএলে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ এবং কয়েকজন ব্যাটারের আউট হওয়া নিয়ে সমালোচনা, অভিযুক্ত ক্রিকেটারদের দিয়ে ওই মুহূর্ত তুলে ধরা এবং বিপিএলে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠলে তা বোর্ড থেকে সংবাদমাধ্যমে চলে আসা নিয়ে অসন্তোষ জানান তিনি। তামিমের দাবি, ক্রিকেটারদের ‘বেইজ্জত’ করা হচ্ছে।
তাওহিদ হৃদয়ের শাস্তি নিয়ে বিসিবিতে যেন চলছে এক মহানাটকীয়তা। ডিপিএলে আচরণবিধি ভঙ্গ করে প্রথমে নিষেধাজ্ঞা পেলেন হৃদয়, তারপর আবার শাস্তি কমানো হলো, সমালোচনার মুখে আবার শাস্তি বহাল। আজ শুক্রবার আবারও বিসিবি-মোহামেডান বৈঠকের পর নতুন করে এল সিদ্ধান্ত। তামিম ইকবালদের আপত্তিতে হৃদয়ের শাস্তি এক বছর পেছাল বিসিবি। আরও এক ম্যাচ শাস্তি পাবেন হৃদয়, তবে তা পরের মৌসুমে কার্যকর করা হবে। বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির প্রধান ইফতেখার রহমান মিঠু আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহামেডানের সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমসহ বেশ কয়েকজন আজ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। হৃদয়ের নতুন করে পাওয়া এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নিয়েই আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টিকে হাস্যকর উল্লেখ করে তামিম বলেন, ‘তার যে শাস্তিটা ছিল, সেটা কিন্তু সে ভোগ করেছে। এখন দুটি ম্যাচ খেলার পর কাল শুনলাম তাকে আবার বহিষ্কার করেছে। এটা কোন আইনে, কীভাবে করেছে, এটা আমার জানা নেই। এটা খুবই হাস্যকর, কোনোভাবেই সে আবার বহিষ্কার হতে পারে না। যাকে বিসিবি দুই ম্যাচ খেলতে দিয়েছে, তাকে আবার কীভাবে বহিষ্কার করে!’
১২ এপ্রিল ডিপিএলে আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকতের সঙ্গে তর্কে জড়ান মোহামেডানের অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয়। হৃদয় শুধু মাঠে তর্কে জড়িয়েই ক্ষান্ত হননি, ম্যাচ শেষে কিছুটা বিতর্কিত সুরে বলেছিলেন, তিনি আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হলে আমিও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
ম্যাচ অফিশিয়ালদের সঙ্গে তর্ক, কটাক্ষ ও তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার কারণে নিষেধাজ্ঞা পান দুই ম্যাচের। তবে হৃদয় ও তাঁর দল মোহামেডান শাস্তি কমানোর জন্য ডিপিএলের টেকনিক্যাল কমিটির কাছে আবেদন করে। টেকনিক্যাল কমিটি তাতে সাড়া না দিলেও তাদের উপেক্ষা করে বিসিবির আম্পায়ার বিভাগ শাস্তি কমিয়ে এক ম্যাচে নিয়ে আসে, অথচ তাদের এই এখতিয়ারই নেই।
মূলত নিয়ম ভেঙে হৃদয়ের এই শাস্তি কমানোর সিদ্ধান্তের কারণেই বিসিবির চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন সৈকত। তবে বিসিবির আম্পায়ার বিভাগ নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সৈকতের অভিমানও ভাঙায়। তাতে সেই এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নতুন করে দেওয়া হয় হৃদয়কে। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা মেনে নিতে পারছে না মোহামেডান।
বিসিবির সঙ্গে বৈঠক শেষে একাধিক বিষয়ে অসন্তোষের কথা জানিয়েছেন তামিম। এ ছাড়া ডিপিএলে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ এবং কয়েকজন ব্যাটারের আউট হওয়া নিয়ে সমালোচনা, অভিযুক্ত ক্রিকেটারদের দিয়ে ওই মুহূর্ত তুলে ধরা এবং বিপিএলে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠলে তা বোর্ড থেকে সংবাদমাধ্যমে চলে আসা নিয়ে অসন্তোষ জানান তিনি। তামিমের দাবি, ক্রিকেটারদের ‘বেইজ্জত’ করা হচ্ছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে