অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের ব্যাটিং শেষেই ধারণা করা হয়েছিল, জয়ের জন্য দুবাইয়ের উইকেটে ২২৯ রান তোলাটা ভারতের জন্য কঠিন কিছু নয়। তাঁদের বোলাররা কাজটা যেভাবে ঠিকঠাকমতো করেছেন, ব্যাটাররাও নিজেদের কাজটা সেভাবে করতে পারলে শিরোপাপ্রত্যাশী ভারতের জন্য এটা মামুলিই একটা লক্ষ্য। তাসকিন, মোস্তাফিজ, রিশাদরা নিজ নিজ জায়গা থেকে ভারতীয় ব্যাটারদের কাজটাকে কঠিন করার চেষ্টা করেছেন বটে; কিন্তু ভারতকে কক্ষচ্যুত করা যায়নি! ২১ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে জিতে গেছে তারা।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা দেওয়া দরকার ছিল বাংলাদেশ বোলারদের, যেমনটা ভারতীয় বোলাররা বাংলাদেশকে দিয়েছিল ৩৫ রানেই ৫ উইকেট তুলে নিয়ে। কিন্তু তাসকিনরা তা পারেননি। প্রথম ১০ ওভারে শুধু রোহিতকে হারিয়ে ভারত তুলে ফেলে ৬৯ রান। পরে কোহলি (২২), শ্রেয়াস আইয়ার (১৫), অক্ষর প্যাটেলও (৮) আউট হয়ে গেলেও আর কোনো উইকেট না হারিয়েই জিতে যায় ভারত। অবশ্য বাংলাদেশ ফিল্ডাররা রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া এবং ক্যাচ ড্রপ না করলে আরও ২টি উইকেট পড়তে পারত ভারতের। কিন্তু হার এড়াতে পারতেন না শান্তরা।
১৪৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর ভারতকে শুবমান গিল ও লোকেশ রাহুলের অবিচ্ছন্ন ৮৭ রানের জুটি ভারতের জয় নিশ্চিত করে। ৪৭ বলে ৪১ রান করেন রাহুল। ম্যাচসেরা গিল অপরাজিত থাকেন ১০১ রানে। তাঁর ১২৯ বলের ইনিংসটিতে আছে ৯ চার ও ২ ছয়। বল হাতে রিশাদ নিয়েছেন ২টি উইকেট। ১টি করে তাসকিন ও মোস্তাফিজ।
হারলেও এই ম্যাচে বাংলাদেশের সমর্থকদের হৃদয় জিতেছেন তাওহীদ হৃদয়। বাংলাদেশের ইনিংসটি ছিল বিরুদ্ধস্রোতে তাঁর ও জাকির আলীর প্রতিরোধের গল্প। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হাওয়া হয়ে যাওয়ার পরই তাঁরা যোগ করেন ১৫৪ রান। ভারতের বিপক্ষে তো বটেই, ষষ্ঠ উইকেটে এটি ওয়ানডেতে যেকোনো দলের বিপক্ষেই সবচেয়ে বড় জুটি। অথচ কী ধ্বংসস্তূপের ওপরই না দাঁড়িয়ে এই জুটি গড়েছেন তাঁরা!
টস জেতার হাসিটা শুধু হেসেছিলেন শান্ত। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাটিং বেছে নিলে স্মিত হাসি হেসেছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিতই। পরে তো মাইক্রোফোন হাতে পেয়ে তিনি বলেই দিলেন, ‘টস জিতলে তিনি ফিল্ডিংই বেছে নিতেন!’ বড় ইনিংস গড়ার যে আশায় আগে ব্যাটিং নিয়েছিলেন শান্ত, অধিনায়কের সে আশা পূরণ তো হয়ইনি, উল্টো ৩৫ রানেই গায়েব দলের পাঁচ উইকেট!
প্রথম ওভারেই সৌম্য সরকার আউট। মোহাম্মদ শামিকে ড্রাইভ খেলতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে কট বিহাইন্ড। এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই পরের ওভারে আউট অধিনায়ক শান্ত। মুখে ‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া’র কথা বললেও তাঁর ব্যাটিংটাই যেন বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি! হর্ষিত রানার অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়ে কাভারে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন। খুব আত্মবিশ্বাসী না হলে এমন শট খেলার কোনো মানে হয় না! অধিনায়কের বিদায়ে স্কোরবোর্ডের বাংলাদেশ—২/২!
তিনে ব্যাটিংয়ে এসে ঘুরে দাঁড়ানোর জায়গায় পতনের মিছিলে শামিল হয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। শামির দুর্দান্ত এক আউট সুইঙ্গারে ব্যাট চালিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন ব্যক্তিগত ৫ রানে। এরপর হতাশ করেছেন তানজিম হাসান (২৫)। প্রথম পরিবর্তিত বোলার হিসেবে বল হাতে নেওয়া অক্ষর প্যাটেলের বল অফ সাইডে খেলতে গিয়ে কট বিহাইন্ড। দলের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি মুশফিকুর রহিমও। অনেক বিপর্যয়েই দলের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া মুশফিক অক্ষরের অফ স্টাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে তালুবন্দী হয়েছেন লোকেশ রাহুলের। সৌম্য, শান্তর মতো ‘ডাক’ মেরেছেন তিনিও। এখানে বলে রাখা ভালো, তানজিম সাকিবকে ধরে বাংলাদেশ ইনিংসে ৪ ব্যাটারই আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
পরপর দুই বলে তানজিদ ও সৌম্যকে আউট করা অক্ষর হ্যাটট্রিকের দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। তাঁর অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন জাকের আলী। রোহিত সেটি ধরতে না পারায় বেঁচে যান জাকের। সেঞ্চুরিয়ান হৃদয়ও একবার ‘জীবন’ পেয়েছেন। কুলদীপ যাদবের বলে তাঁর ক্যাচ ড্রপ করেন হার্দিক পান্ডিয়া।
এই ‘জীবন’ পাওয়াটাই প্রতিরোধের সাহস জুগিয়েছে তাঁদের। ৩৫ রানে ৫ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর যখন বাংলাদেশের অতি অল্প রানেই গুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা শুরু হয়ে গেছে, তখন ভারতীয় ফিল্ডারদের এই পিচ্ছিল হাত ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছে হৃদয়-জাকেরই; যা কাজে লাগিয়ে ধৈর্য, রক্ষণ ও আগ্রাসনের মিশেলে ২০৬ বলে ১৫৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
১১৪ বলে ৪টি চারে ৬৮ রান করে জাকের শামির শিকার হলে ভাঙে এই জুটি। তবে উইকেটে ব্যাটিং দৃঢ়তার প্রদর্শন অব্যাহত রাখেন হৃদয়। ব্যক্তিগত ৯০-এর ঘরে পৌঁছানোর পর পেশিতে টান পড়ে হৃদয়ের। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে খেলেই রানের তিন অঙ্কে পা রাখেন তিনি। ১১৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ১০০ রানে দলের শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন হৃদয়। হৃদয়ের হৃদয় জেতা প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরির পরও বাংলাদেশকে থামতে হয় ২২৮ রানে।
বাংলাদেশের ব্যাটিং শেষেই ধারণা করা হয়েছিল, জয়ের জন্য দুবাইয়ের উইকেটে ২২৯ রান তোলাটা ভারতের জন্য কঠিন কিছু নয়। তাঁদের বোলাররা কাজটা যেভাবে ঠিকঠাকমতো করেছেন, ব্যাটাররাও নিজেদের কাজটা সেভাবে করতে পারলে শিরোপাপ্রত্যাশী ভারতের জন্য এটা মামুলিই একটা লক্ষ্য। তাসকিন, মোস্তাফিজ, রিশাদরা নিজ নিজ জায়গা থেকে ভারতীয় ব্যাটারদের কাজটাকে কঠিন করার চেষ্টা করেছেন বটে; কিন্তু ভারতকে কক্ষচ্যুত করা যায়নি! ২১ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে জিতে গেছে তারা।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা দেওয়া দরকার ছিল বাংলাদেশ বোলারদের, যেমনটা ভারতীয় বোলাররা বাংলাদেশকে দিয়েছিল ৩৫ রানেই ৫ উইকেট তুলে নিয়ে। কিন্তু তাসকিনরা তা পারেননি। প্রথম ১০ ওভারে শুধু রোহিতকে হারিয়ে ভারত তুলে ফেলে ৬৯ রান। পরে কোহলি (২২), শ্রেয়াস আইয়ার (১৫), অক্ষর প্যাটেলও (৮) আউট হয়ে গেলেও আর কোনো উইকেট না হারিয়েই জিতে যায় ভারত। অবশ্য বাংলাদেশ ফিল্ডাররা রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া এবং ক্যাচ ড্রপ না করলে আরও ২টি উইকেট পড়তে পারত ভারতের। কিন্তু হার এড়াতে পারতেন না শান্তরা।
১৪৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর ভারতকে শুবমান গিল ও লোকেশ রাহুলের অবিচ্ছন্ন ৮৭ রানের জুটি ভারতের জয় নিশ্চিত করে। ৪৭ বলে ৪১ রান করেন রাহুল। ম্যাচসেরা গিল অপরাজিত থাকেন ১০১ রানে। তাঁর ১২৯ বলের ইনিংসটিতে আছে ৯ চার ও ২ ছয়। বল হাতে রিশাদ নিয়েছেন ২টি উইকেট। ১টি করে তাসকিন ও মোস্তাফিজ।
হারলেও এই ম্যাচে বাংলাদেশের সমর্থকদের হৃদয় জিতেছেন তাওহীদ হৃদয়। বাংলাদেশের ইনিংসটি ছিল বিরুদ্ধস্রোতে তাঁর ও জাকির আলীর প্রতিরোধের গল্প। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হাওয়া হয়ে যাওয়ার পরই তাঁরা যোগ করেন ১৫৪ রান। ভারতের বিপক্ষে তো বটেই, ষষ্ঠ উইকেটে এটি ওয়ানডেতে যেকোনো দলের বিপক্ষেই সবচেয়ে বড় জুটি। অথচ কী ধ্বংসস্তূপের ওপরই না দাঁড়িয়ে এই জুটি গড়েছেন তাঁরা!
টস জেতার হাসিটা শুধু হেসেছিলেন শান্ত। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাটিং বেছে নিলে স্মিত হাসি হেসেছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিতই। পরে তো মাইক্রোফোন হাতে পেয়ে তিনি বলেই দিলেন, ‘টস জিতলে তিনি ফিল্ডিংই বেছে নিতেন!’ বড় ইনিংস গড়ার যে আশায় আগে ব্যাটিং নিয়েছিলেন শান্ত, অধিনায়কের সে আশা পূরণ তো হয়ইনি, উল্টো ৩৫ রানেই গায়েব দলের পাঁচ উইকেট!
প্রথম ওভারেই সৌম্য সরকার আউট। মোহাম্মদ শামিকে ড্রাইভ খেলতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে কট বিহাইন্ড। এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই পরের ওভারে আউট অধিনায়ক শান্ত। মুখে ‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া’র কথা বললেও তাঁর ব্যাটিংটাই যেন বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি! হর্ষিত রানার অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়ে কাভারে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন। খুব আত্মবিশ্বাসী না হলে এমন শট খেলার কোনো মানে হয় না! অধিনায়কের বিদায়ে স্কোরবোর্ডের বাংলাদেশ—২/২!
তিনে ব্যাটিংয়ে এসে ঘুরে দাঁড়ানোর জায়গায় পতনের মিছিলে শামিল হয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। শামির দুর্দান্ত এক আউট সুইঙ্গারে ব্যাট চালিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন ব্যক্তিগত ৫ রানে। এরপর হতাশ করেছেন তানজিম হাসান (২৫)। প্রথম পরিবর্তিত বোলার হিসেবে বল হাতে নেওয়া অক্ষর প্যাটেলের বল অফ সাইডে খেলতে গিয়ে কট বিহাইন্ড। দলের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি মুশফিকুর রহিমও। অনেক বিপর্যয়েই দলের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া মুশফিক অক্ষরের অফ স্টাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে তালুবন্দী হয়েছেন লোকেশ রাহুলের। সৌম্য, শান্তর মতো ‘ডাক’ মেরেছেন তিনিও। এখানে বলে রাখা ভালো, তানজিম সাকিবকে ধরে বাংলাদেশ ইনিংসে ৪ ব্যাটারই আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
পরপর দুই বলে তানজিদ ও সৌম্যকে আউট করা অক্ষর হ্যাটট্রিকের দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। তাঁর অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন জাকের আলী। রোহিত সেটি ধরতে না পারায় বেঁচে যান জাকের। সেঞ্চুরিয়ান হৃদয়ও একবার ‘জীবন’ পেয়েছেন। কুলদীপ যাদবের বলে তাঁর ক্যাচ ড্রপ করেন হার্দিক পান্ডিয়া।
এই ‘জীবন’ পাওয়াটাই প্রতিরোধের সাহস জুগিয়েছে তাঁদের। ৩৫ রানে ৫ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর যখন বাংলাদেশের অতি অল্প রানেই গুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা শুরু হয়ে গেছে, তখন ভারতীয় ফিল্ডারদের এই পিচ্ছিল হাত ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছে হৃদয়-জাকেরই; যা কাজে লাগিয়ে ধৈর্য, রক্ষণ ও আগ্রাসনের মিশেলে ২০৬ বলে ১৫৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
১১৪ বলে ৪টি চারে ৬৮ রান করে জাকের শামির শিকার হলে ভাঙে এই জুটি। তবে উইকেটে ব্যাটিং দৃঢ়তার প্রদর্শন অব্যাহত রাখেন হৃদয়। ব্যক্তিগত ৯০-এর ঘরে পৌঁছানোর পর পেশিতে টান পড়ে হৃদয়ের। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে খেলেই রানের তিন অঙ্কে পা রাখেন তিনি। ১১৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ১০০ রানে দলের শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন হৃদয়। হৃদয়ের হৃদয় জেতা প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরির পরও বাংলাদেশকে থামতে হয় ২২৮ রানে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১০ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে