নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেস্ট ক্রিকেট নাকি 'জীবনের খেলা'। যেখানে জড়িয়ে থাকে উথান-পতন। তারপর সাফল্যের সিঁড়ি। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার এজবাস্টন টেস্টকে কোথায় রাখা যায়? এই অস্ট্রেলিয়া তো এই ইংল্যান্ড, পাঁচ দিন পর্যন্ত জয়-পরাজয়ের পেন্ডুলাম দুলেছে দুই দলের দিকেই। ম্যাচটা যেভাবে এগিয়েছে, শেষ পর্যন্ত এক দলকে হারতে হতো। ২ উইকেটের হারে সেই কষ্টটা এখন ইংলিশদের।
হারটা সহজে ভুলতে পারার কথা নয় ইংলিশদের। কীভাবে ভুলবে? অস্ট্রেলিয়ার জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৮১ রান। শেষ স্বীকৃত ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি যখন ফিরে যাচ্ছেন জয় থেকে অজিদের দূরত্ব তখনো ৫৪ রান। হাতে ২ উইকেট উইকেট। উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ও মাত্র নামা নাথান লায়ন। নেতা কামিন্স সামনে থেকে নেতৃত্ব দিলেন দলের জয়ে। তাঁর ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংসটাই শেষ পর্যন্ত দুই দলের জয় পরাজয়ের মাঝে পার্থক্যের দেয়াল হয়ে গেল। তাঁকে দারুণভাবে সঙ্গ দেওয়া লায়ন অপরাজিত থেকে গেলেন ১৬ রানে। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৫৫ রানের জুটিতে ক্ল্যাসিক ফিনিশিংয়ে অজিদের হাসি ৷
এজবাস্টনে পঞ্চম দিনের খেলা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয় সেশন দিয়ে। বৃষ্টি গিলে ফেলেছিল দিনের প্রথম সেশন।
অস্ট্রেলিয়ার জিততে দরকার ছিল ১৭৪ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ৭ উইকেট। আগের দিন স্টিভ স্মিথ আর মারনাস লাভুশানের উইকেট নিয়ে ইংলিশদের জয়ের রাস্তাটা মসৃণ করে রেখেছিলেন স্ট্রুয়ার্ট ব্রড। গতকালও তাঁকেই এগিয়ে আসতে হয়েছে। ইংলিশদের 'বিরক্তি' বাড়াতে থাকা নাইটওয়াচম্যান স্কট বল্যান্ড ফেরান ব্রড। তবে সবচেয়ে বড় উইকেটটি অবশ্যই ট্রাভিস হেডের। ১৬ রান করা হেডকে থামিয়েছেন মঈন।
এরপর উসমান খাজা- ক্যামেরন গ্রিনের ৪৯ রানের জুটি। গ্রিনকে ২৮ রানে ফেরান ওলি রবিনসন। তবে অজিদের সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাজাকে (৬৫) হারিয়ে । বল হাতে তুলে নিয়ে ইংল্যান্ডকে উচ্ছ্বাসে ভাসান বেন স্টোকস। তখন কে জানত, এজবাস্টনের গগনবিদারী কোরাস আর ব্রড-স্টোকসদের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যাবেন কামিন্স। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেবেন লায়ন। এ কারণেই তো টেস্টের সঙ্গে জীবনের এত মিল ৷ এ কারণেই ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে মাইক আথারটন চিৎকার করেন, হোয়াট আ টেস্ট ম্যাচ ইন এজবাস্টেন!
টেস্ট ক্রিকেট নাকি 'জীবনের খেলা'। যেখানে জড়িয়ে থাকে উথান-পতন। তারপর সাফল্যের সিঁড়ি। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার এজবাস্টন টেস্টকে কোথায় রাখা যায়? এই অস্ট্রেলিয়া তো এই ইংল্যান্ড, পাঁচ দিন পর্যন্ত জয়-পরাজয়ের পেন্ডুলাম দুলেছে দুই দলের দিকেই। ম্যাচটা যেভাবে এগিয়েছে, শেষ পর্যন্ত এক দলকে হারতে হতো। ২ উইকেটের হারে সেই কষ্টটা এখন ইংলিশদের।
হারটা সহজে ভুলতে পারার কথা নয় ইংলিশদের। কীভাবে ভুলবে? অস্ট্রেলিয়ার জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৮১ রান। শেষ স্বীকৃত ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি যখন ফিরে যাচ্ছেন জয় থেকে অজিদের দূরত্ব তখনো ৫৪ রান। হাতে ২ উইকেট উইকেট। উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ও মাত্র নামা নাথান লায়ন। নেতা কামিন্স সামনে থেকে নেতৃত্ব দিলেন দলের জয়ে। তাঁর ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংসটাই শেষ পর্যন্ত দুই দলের জয় পরাজয়ের মাঝে পার্থক্যের দেয়াল হয়ে গেল। তাঁকে দারুণভাবে সঙ্গ দেওয়া লায়ন অপরাজিত থেকে গেলেন ১৬ রানে। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৫৫ রানের জুটিতে ক্ল্যাসিক ফিনিশিংয়ে অজিদের হাসি ৷
এজবাস্টনে পঞ্চম দিনের খেলা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয় সেশন দিয়ে। বৃষ্টি গিলে ফেলেছিল দিনের প্রথম সেশন।
অস্ট্রেলিয়ার জিততে দরকার ছিল ১৭৪ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ৭ উইকেট। আগের দিন স্টিভ স্মিথ আর মারনাস লাভুশানের উইকেট নিয়ে ইংলিশদের জয়ের রাস্তাটা মসৃণ করে রেখেছিলেন স্ট্রুয়ার্ট ব্রড। গতকালও তাঁকেই এগিয়ে আসতে হয়েছে। ইংলিশদের 'বিরক্তি' বাড়াতে থাকা নাইটওয়াচম্যান স্কট বল্যান্ড ফেরান ব্রড। তবে সবচেয়ে বড় উইকেটটি অবশ্যই ট্রাভিস হেডের। ১৬ রান করা হেডকে থামিয়েছেন মঈন।
এরপর উসমান খাজা- ক্যামেরন গ্রিনের ৪৯ রানের জুটি। গ্রিনকে ২৮ রানে ফেরান ওলি রবিনসন। তবে অজিদের সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাজাকে (৬৫) হারিয়ে । বল হাতে তুলে নিয়ে ইংল্যান্ডকে উচ্ছ্বাসে ভাসান বেন স্টোকস। তখন কে জানত, এজবাস্টনের গগনবিদারী কোরাস আর ব্রড-স্টোকসদের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যাবেন কামিন্স। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেবেন লায়ন। এ কারণেই তো টেস্টের সঙ্গে জীবনের এত মিল ৷ এ কারণেই ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে মাইক আথারটন চিৎকার করেন, হোয়াট আ টেস্ট ম্যাচ ইন এজবাস্টেন!
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৮ ঘণ্টা আগে