টানা তিন ম্যাচ জিতে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দল। পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে তাই আজকের ম্যাচটি ছিল ফাইনালের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার।
তবে কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঝালিয়ে নেওয়ার ম্যাচেও প্রতিপক্ষকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়নি বাংলাদেশের মেয়েরা। পাকিস্তানকে ৪ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টে জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে তারা। ৪ ম্যাচের প্রতিটিতেই জিতেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ম্যাচ হলেও পাকিস্তানের কাছে ছিল ভিন্ন। এ ম্যাচে স্বাগতিকদের বড় ব্যবধানে হারাতে পারলে ফাইনালে আরেকবার মুখোমুখি হতে পারত।
বড় ব্যবধানে তো দূরের কথা উল্টো জয়েই পায়নি পাকিস্তান। এতে তাদের জায়গায় আগামী শুক্রবার বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনালে লড়বে শ্রীলঙ্কা নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দল। পাকিস্তানের বিপক্ষে জয়ের সঙ্গে এক ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা। আর পাকিস্তানের পয়েন্ট ১।
আজ কক্সবাজারে শুরুটা অবশ্য দারুণ করেছিল পাকিস্তান। যদিও প্রথম উইকেট ১৫ রানে হারিয়ে বসে তারা। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়ে দলকে বড় রান সংগ্রহের আশা দেখাচ্ছিলেন সামিয়া আফসার ও আরিশা আনসারি।
ব্যক্তিগত ৪৮ রানে আফসারি রান আউটের কাটায় পড়লে পাকিস্তানও আর বেশি দূর যেতে পারেনি। সতীর্থের আউটের পর দ্রুত ফিরে যান পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ রানকারী আনসারিও। পরে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ৯৬ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।
৯৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না বাংলাদেশের। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে কোনো রান না করে ফিরে যান সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণা। তাঁর দেখাদেখি দ্রুত ফিরে যান মোসাম্মত ইভা (১৪) এবং জান্নাতুল মৌয়াও (৯)। তখন বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ দশমিক ৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪০ রান। সেখান থেকে দলের জয়ের কাজটা প্রায় করে দেন সুমাইয়া আক্তার ও আফিফা অছিমা ইরা।
চতুর্থ উইকেটে ৪৭ রানের জুটি গড়েন ইরা ও অধিনায়ক সুমাইয়া। তবে দলের জয় যখন ১০ রানের দূরত্ব তখন ব্যক্তিগত ৩৮ রানে অধিনায়ক আউট হন অধিনায়ক। পরে আরও দুই উইকেট হারালেও ১৮ বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ।
টানা তিন ম্যাচ জিতে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দল। পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে তাই আজকের ম্যাচটি ছিল ফাইনালের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার।
তবে কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঝালিয়ে নেওয়ার ম্যাচেও প্রতিপক্ষকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়নি বাংলাদেশের মেয়েরা। পাকিস্তানকে ৪ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টে জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে তারা। ৪ ম্যাচের প্রতিটিতেই জিতেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ম্যাচ হলেও পাকিস্তানের কাছে ছিল ভিন্ন। এ ম্যাচে স্বাগতিকদের বড় ব্যবধানে হারাতে পারলে ফাইনালে আরেকবার মুখোমুখি হতে পারত।
বড় ব্যবধানে তো দূরের কথা উল্টো জয়েই পায়নি পাকিস্তান। এতে তাদের জায়গায় আগামী শুক্রবার বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনালে লড়বে শ্রীলঙ্কা নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দল। পাকিস্তানের বিপক্ষে জয়ের সঙ্গে এক ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা। আর পাকিস্তানের পয়েন্ট ১।
আজ কক্সবাজারে শুরুটা অবশ্য দারুণ করেছিল পাকিস্তান। যদিও প্রথম উইকেট ১৫ রানে হারিয়ে বসে তারা। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়ে দলকে বড় রান সংগ্রহের আশা দেখাচ্ছিলেন সামিয়া আফসার ও আরিশা আনসারি।
ব্যক্তিগত ৪৮ রানে আফসারি রান আউটের কাটায় পড়লে পাকিস্তানও আর বেশি দূর যেতে পারেনি। সতীর্থের আউটের পর দ্রুত ফিরে যান পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ রানকারী আনসারিও। পরে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ৯৬ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।
৯৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না বাংলাদেশের। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে কোনো রান না করে ফিরে যান সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণা। তাঁর দেখাদেখি দ্রুত ফিরে যান মোসাম্মত ইভা (১৪) এবং জান্নাতুল মৌয়াও (৯)। তখন বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ দশমিক ৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪০ রান। সেখান থেকে দলের জয়ের কাজটা প্রায় করে দেন সুমাইয়া আক্তার ও আফিফা অছিমা ইরা।
চতুর্থ উইকেটে ৪৭ রানের জুটি গড়েন ইরা ও অধিনায়ক সুমাইয়া। তবে দলের জয় যখন ১০ রানের দূরত্ব তখন ব্যক্তিগত ৩৮ রানে অধিনায়ক আউট হন অধিনায়ক। পরে আরও দুই উইকেট হারালেও ১৮ বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে