Ajker Patrika

৫০০-এর মাইলফলক ছুঁয়ে তাইজুল বললেন, আলহামদুলিল্লাহ

ক্রীড়া ডেস্ক    
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ছবি: ফেসবুক
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ছবি: ফেসবুক

হ্যারি টেক্টরের বিপক্ষে তাইজুল ইসলাম আবেদন করতেই আঙুল তুলে দিলেন আম্পায়ার। কিন্তু তাঁর অপেক্ষা যে কিছুতেই ফুরোচ্ছিল না। কারণ, টেক্টরও রিভিউ নিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত তাঁর রিভিউটা নষ্ট হয়েছে। তাতে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তাইজুল।

আয়ারল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসেই তাইজুল প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। ২২তম ওভারের প্রথম বলে টেক্টরের (১৮) উইকেট নেওয়ার পর আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের আগেই উদযাপন শুরু করে দিয়েছিলেন তাইজুল। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার। তাঁর একটি ছবি পোস্ট করে সেটার ওপর লেখা ৫০০ প্রথম শ্রেণির উইকেট। ক্যাপশনে বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার লিখেছেন, ‘প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট। আলহামদুলিল্লাহ।’

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বাংলাদেশের তৃতীয় বোলার হিসেবে ৫০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তাইজুল। মজার বিষয় হলো তিনজনই বাঁহাতি স্পিনার। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে রাজ্জাক ও এনামুল হক জুনিয়র নিয়েছেন ৬৩৪ ও ৫১৩ উইকেট। রাজ্জাক এখন আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে আছেন। আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টে ইনিংস পরাজয়ের সামনে দাঁড়িয়ে। সিলেটে আজ তৃতীয় দিনে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেটে ৮৬ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে আইরিশরা। ইনিংস পরাজয় এড়াতে হাতে ৫ উইকেট নিয়ে এখনো ২১৫ রান করতে হবে সফরকারীদের।

তাইজুলের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অর্ধেকের মতো উইকেট বাংলাদেশের জার্সিতে। ৫৬ টেস্টে নিয়েছেন ২৪০ উইকেট। ১৭ বার নিয়েছেন ইনিংসে ৫ উইকেট। ম্যাচে ১০ উইকেট পেয়েছেন দুইবার। টেস্টে বাংলাদেশের জার্সিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ২৪৬ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী সাকিব আল হাসান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরিতে ‘অসম্ভবকে সম্ভব’ করার স্বপ্ন আইরিশ ক্রিকেটারের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিলেট টেস্টে যেকোনো কিছু হতে পারে বলে মনে করেন ম্যাথু হামফ্রিস। ছবি: ক্রিকইনফো
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিলেট টেস্টে যেকোনো কিছু হতে পারে বলে মনে করেন ম্যাথু হামফ্রিস। ছবি: ক্রিকইনফো

সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডের হার এখন সময়ের ব্যাপার। তিন দিন শেষে খেলা এমন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, তাতে বাংলাদেশের ইনিংসে জেতার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কিন্তু তৃতীয় দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে মজার এক কথা বলছেন ম্যাথু হামফ্রিস। তাঁর মতে সিলেট টেস্টে অবিশ্বাস্য কিছু হলেও হতে পারে।

৩০১ রানে পিছিয়ে থেকে সিলেট টেস্টে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে খেলতে নেমেছে আয়ারল্যান্ড। কিন্তু বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে আইরিশরা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৬ রানে ৫ উইকেটে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে সফরকারীরা। অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন ৪ রানে অপরাজিত আছেন। তাঁর সঙ্গী ম্যাথু হামফ্রিস ৭ বল খেলে এখনো রানের খাতা খুলতে পারেননি। হাতে ৫ উইকেট নিয়ে ইনিংস পরাজয় এড়াতে এখনো ২১৫ রান দরকার সফরকারীদের।

আজ তৃতীয় দিনের শেষে সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধি হিসেবে আসেন হামফ্রিস। মজা করে আইরিশ এই বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘আমি, অ্যান্ডি দুজনই যদি ২০০ করতে পারি, তাহলে আগামীকালের দিনটা আমাদের ভালোভাবে শেষ হবে।’ হাতে এখনো যেহেতু দুই দিন বাকি, সেক্ষেত্রে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতে পারে বলে মনে করেন হামফ্রিস। ২৩ বছর বয়সী এই আইরিশ ক্রিকেটার বলেন, ‘অন্য যেকোনো ম্যাচের মতো আমরা ব্যাটিং করতে চাই। ম্যাচের এখনো দুই দিন বাকি আছে। ক্রিকেট অদ্ভুত এক খেলা। কাল টিকতে পারলে তাহলে কী হতে পারে, সেটা তো বলা যায় না।’

৮৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩৩৮ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ৮৮.১ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৪৬ রানে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা। দুই সেট ব্যাটার মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১) ও মুমিনুল হককে (৮২) দ্রুত ফেরায় আইরিশরা। চার নম্বরে নেমে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এরপর ১১৪ বলে ১০০ রান করেন। টেস্ট ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরির দিনে আরও এক কীর্তি গড়েন শান্ত। বাংলাদেশের অধিনায়কদের মধ্যে টেস্টে যৌথভাবে সর্বোচ্চ চারটি করে সেঞ্চুরির কীর্তি এখন শান্ত ও মুশফিকের।

‘সকালে দ্রুত ২ উইকেট নিয়ে আমরা চাপ তৈরি করতে পেরেছিলাম। কিন্তু সে (শান্ত) বেশ কিছু ভালো শট খেলে বড় রান করে ও আমাদের ব্যাকফুটে ঠেলে দেয়। দারুণ খেলেছে সে।একজন টপ ক্লাস ক্রিকেটার।’

হ্যারি টেক্টরকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের তৃতীয় বোলার হিসেবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। তাইজুলেরও প্রশংসা করেছেন হামফ্রিস। তাইজুলের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অর্ধেকের মতো উইকেট বাংলাদেশের জার্সিতে। ৫৬ টেস্টে নিয়েছেন ২৪০ উইকেট। ১৭ বার নিয়েছেন ইনিংসে ৫ উইকেট। ম্যাচে ১০ উইকেট পেয়েছেন দুইবার। টেস্টে বাংলাদেশের জার্সিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ২৪৬ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী সাকিব আল হাসান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ২১: ২০
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ। ছবি: বাফুফে
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ। ছবি: বাফুফে

প্রথমার্ধে গোছানো ফুটবল যা খেলার, তা খেলল নেপালই। ঘরের মাঠে হামজা চৌধুরীকে নিয়েও তাদের বিপক্ষে দাপুটে ফুটবল খেলতে পারছে না বাংলাদেশ। হাভিয়ের কাবরেরার দল প্রথমার্ধ শেষ করেছিল তাই ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকে। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলার দুই মিনিটের মধ্যেই জোড়া গোল করে বাংলাদেশকে এগিয়ে দিলেন হামজা।

গত অক্টোবরে সবশেষ হংকং ম্যাচের একাদশ থেকে তিনটি পরিবর্তন আনেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। শমিত শোম, শাকিল আহাদ তপু ও চোটে থাকা শেখ মোরসালিনকে বসিয়ে রাখেন তিনি। শুরুর একাদশে রাখেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া, ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ও সোহেল রানা জুনিয়রকে।

পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করা বাংলাদেশ সমতায় ফেরে হামজার গোলে। জামালের ভলি থেকে ৪৬ মিনিটে ওভারহেড কিকে গোল করেন হামজা। এরপর ৪৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে পানেনকা শটে বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন হামজা। সুমন শ্রেষ্ঠার সঙ্গে সংঘর্ষে রাকিব মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পেনাল্টির বাঁশি বাজান লঙ্কান রেফারি কসুন লাকমাল। যদিও সেই পেনাল্টি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। রিপ্লেতে দেখা যায়, রাকিবকে সেভাবে কোনো আঘাত করেননি সুমন।

জাতীয় স্টেডিয়ামে ১০ মিনিটে ফাহিমের ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি সোহেল রানা জুনিয়র। ২৫ মিনিটে রাকিব-ফাহিমের তালমেল না হওয়ায় খোলেনি গোলের দুয়ার।

২৯ মিনিটে সুমিত শ্রেষ্ঠার কাটব্যাক থেকে নেপালকে এগিয়ে দেন রোহিত চাঁদ। বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমা ঝাঁপিয়ে পড়েও মাটি কামড়ানো সেই শট আটকাতে পারেননি।

ঠিক পরের মিনিটেই আক্রমণে ওঠে বাংলাদেশ। কিন্তু রাকিব হোসেনের পাস থেকে ফাহিমের নেওয়া শট সহজেই আটকে দেন নেপাল অধিনায়ক কিরণ লিম্বু।

রাকিবের সহজাত পজিশন রাইট উইং হলেও আজ কাবরেরা তাঁকে খেলান বাঁ প্রান্তে। ঠিক কী কারণে, সেই উত্তর হয়তো তিনিই দিতে পারবেন। ৪৩ মিনিটে বাঁ প্রান্ত দিয়ে রাকিবের ক্রসে ফাহিমের হেড লোপ্পা বলের মতো তালুবন্দী করেন কিরণ লিম্বু।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জন্মদিনে ডাবল সেঞ্চুরি মিসের আফসোস জয়ের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ডাবল সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ মাহমুদুল হাসান জয়ের। ছবি: বিসিবি
ডাবল সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ মাহমুদুল হাসান জয়ের। ছবি: বিসিবি

দিনটা মনে রাখার মতোই হতে পারত মাহমুদুল হাসান জয়ের কাছে। ২৫তম জন্মদিনে পেতে পারেন টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি। কাছাকাছি প্রায় চলেই গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত সেটা হলো না। দিন শেষে ডাবল সেঞ্চুরি করতে না পারার আক্ষেপ ঝরেছে তাঁর কণ্ঠে।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ক্যারিয়ারসেরা স্কোর গতকাল দ্বিতীয় দিনে করে ফেলেছিলেন জয়। ডাবল সেঞ্চুরি করতে আজ তৃতীয় দিনে দরকার ছিল ৩১ রান। কিন্তু ২৫ বছর বয়সী এই ব্যাটার যোগ করতে পেরেছেন কেবল ২ রান। ২৮৬ বলে ১৭১ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে এসে জয়ের কথায় ফুটে উঠেছে, ডাবল সেঞ্চুরি করতে না পারায় তাঁর কী যে আফসোস হচ্ছে। ২৫ বছর বয়সী এই ওপেনার বলেন, ‘২০০ করতে না পারায় অবশ্যই হতাশ। যদি চালিয়ে যেতে পারতাম, জীবনে প্রথমবার ২০০ হতো। কিন্তু খেলতে পারিনি। তাই ২০০ করার সুযোগ হারিয়েছি।

টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে আয়ারল্যান্ড ২৮৬ রানে গুটিয়ে গেছে। জবাবে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে প্রথম ইনিংসের খেলা ঘোষণা করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ১৭১ রান এসেছে জয়ের ব্যাট থেকেই। দল ভালো অবস্থায় যেমন তিনি খুশি, একই সঙ্গে ডাবল সেঞ্চুরির আক্ষেপে পুড়ছেন। আজ তৃতীয় দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে ২৫ বছর বয়সী এই ব্যাটার বলেন, ‘সব মিলে খুশি। অনেক দিন পর দলে ফিরেছি। বড় ইনিংস খেলেছি অনেক দিন পর। ডাবল সেঞ্চুরিটা হলে আরও ভালো লাগত।’

এ বছরের এপ্রিলে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট খেলেন জয়ের। বাংলাদেশ এরপর ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তিন ম্যাচ খেললেও সুযোগ মেলেনি তাঁর। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেটেই সাড়ে ছয় মাস পর টেস্টে ফিরলেন তিনি। বাজে ফর্মের কারণে এক সময় যে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন, সেটা এখন জয়ের কাছে অতীত। সিলেট টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘যা চলে গেছে, তা নিয়ে এখন চিন্তা করি না। সামনে যা আছে, চিন্তা করছি সেটা নিয়ে। কারণ, অতীত তো অতীত। আরও কীভাবে উন্নতি করা যায়, সেটা নিয়ে চিন্তা করছি।’

দ্বিতীয় উইকেটে মুমিনুল হক ও জয় গড়েছেন ১৭৩ রানের জুটি। আজ জয়ের আউটে ভাঙে এই জুটি। ব্যারি ম্যাকার্থির বল জয়ের ব্যাট ছুঁয়ে পৌঁছে যায় আইরিশ উইকেটরক্ষক লরকান টাকারের হাতে। যেভাবে আউট হয়েছেন, সেটা নিয়েও আফসোস জয়ের, ‘দুই ধরনের চিন্তা কাজ করছিল মাথায়। আরেকটু যদি কাভার করে খেলতাম, তাহলে হয়তোবা মিসটা (ডাবল সেঞ্চুরি) হতো না।’

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জয় টেস্টেই শুধু নিয়মিত খেলেন। এর আগে তিনটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেললেও সেই ম্যাচগুলো ২০২৩ সালে এশিয়ান গেমসে খেলেছিলেন তিনি। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ১৯ টেস্টে ২৭.০২ গড়ে করেন ৯৪৬ রান। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে করেছেন ২ সেঞ্চুরি ও ৪ ফিফটি। সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টের আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টি ও চার দিনের ক্রিকেটেও তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শুরুর একাদশে ফিরলেন জামাল, আছেন হামজাও

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জামাল ফিরেছেন শুরুর একাদশে। তাঁর সঙ্গে আছেন হামজা চৌধুরীও। ছবি: ফাইল ছবি
জামাল ফিরেছেন শুরুর একাদশে। তাঁর সঙ্গে আছেন হামজা চৌধুরীও। ছবি: ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবশেষ বাংলাদেশ খেলেছে ১৪ অক্টোবর হংকংয়ের বিপক্ষে। সেই ম্যাচে শুরুর একাদশে ছিলেন না জামাল ভূঁইয়া। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ নেপালের বিপক্ষে জামালকে নিয়েই শুরুর একাদশ সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। অনুমিতভাবেই শুরুর একাদশে আছেন হামজা চৌধুরী।

বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ। ম্যাচ শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে শুরুর একাদশ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। গোলরক্ষকের দায়িত্বে আছেন মিতুল মারমা। জামাল-হামজার সঙ্গে মাঝমাঠের আক্রমণে আছেন দুই সোহেল রানা। রক্ষণভাগে আছেন সাদ উদ্দিন, তপু বর্মণ, তারিক কাজী ও জায়ান আহমেদ। ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ও রাকিব হোসেন থাকবেন আক্রমণভাগে।

নেপালের বিপক্ষে তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। হংকং ম্যাচের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন শেখ মোরসালিন, শমিত সোম ও শাকিল আহাদ তপু। তাঁদের পরিবর্তে আজ একাদশে এসেছেন জামাল, সোহেল রানা সিনিয়র ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। নেপালের বিপক্ষে শমিত শুরুর একাদশে না থাকলেও বদলি হিসেবে নামতে পারেন। নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচটা বাংলাদেশ খেলছে মূলত ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি হিসেবে। জাতীয় স্টেডিয়ামে ১৮ নভেম্বর মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। এই ম্যাচটি এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডের অন্তর্গত।

নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের শুরুর একাদশ

গোলরক্ষক: মিতুল মারমা

রক্ষণভাগ: সাদ উদ্দিন, তপু বর্মণ, তারিক কাজী, জায়ান আহমেদ

মধ্যমাঠ: জামাল ভূঁইয়া, হামজা চৌধুরী, সোহেল রানা জুনিয়র, সোহেল রানা সিনিয়র

আক্রমণভাগ: ফয়সাল আহমেদ ফাহিম, রাকিব হোসেন

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত