নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টানা তিন ম্যাচ জিতে ইতিমধ্যে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ দল। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির কথা বল হলেও চট্টগ্রাম পর্বে তিন ম্যাচে সিরিজ জয়ের দিকেই বেশি নজর ছিল তাদের। ঢাকা পর্বে দুই ম্যাচেই মূলত একটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে চায় স্বাগতিকেরা।
পেসার তাসকিন আহমেদের মতেও প্রথমে সিরিজ জেতা ছিল গুরুত্বপূর্ণ, পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা। কয়েক দিন আগে চট্টগ্রামে একই কথা বলেছিলেন বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাসও। মিরপুরে আগামীকাল চতুর্থ টি-টোয়েন্টির আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে পোথাসের সুরেই তাসকিন বললেন, ‘আসলে যতই কথা হচ্ছে জিম্বাবুয়ে নিয়ে, আবার যদি একটা ম্যাচ হেরে যাই তখন কিন্তু অন্যরকম কথা হবে। ছোট দলের সঙ্গে খেলে জিতলে কৃতিত্বটা কম পাই আমরা। হারলে কিন্তু সবাই বলবে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে হেরে গেছে।’
পরের দুই ম্যাচে খেলোয়াড়েরা নিজেদের নতুন স্কিলের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন বলে মনে করেন তাসকিন। মিরপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে তিনি আরও বললেন, ‘আমাদের প্রতিটা খেলোয়াড়েরই ব্যক্তিগত আলাদা আলাদা ভূমিকা আছে। সে তার ভূমিকা অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করে। কখনো ভালো বাস্তবায়ন হয়, কখনো কম। আমি নিশ্চিত যে সবাই এটাই চেষ্টা করবে। যার যে নতুন স্কিল আছে, সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার ভালো একটা সুযোগ এই দুটা ম্যাচে। আমি নিশ্চিত আমরা সবাই সেটা চেষ্টাও করব।’
ভালো করলে সাধুবাদ, হারলে সমালোচনা শুনতে হয় ক্রিকেটারদের। তবে তাসকিন মনে করেন, একজন খেলোয়াড় সব সময়ই নিজের সেরাটা নিংড়ে দেন। বাংলাদেশের তারকা পেসার বললেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত আমাদের অনেক কথাই শুনতে হয়। কিন্তু যখন খেলতে নামি, যে প্রতিপক্ষই হোক সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। হ্যাঁ, কখনো ভালো বা কখনো খারাপ হয়। এই উন্নতির ধারাটা রেখে সবাই খেলার চেষ্টা করি। সবার মধ্যে এটাই লক্ষ্য বিশ্বকাপে কীভাবে ভালো করা যায়, এই লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছি, অনুশীলন করছি।’
সিরিজ জয়ের পর তাসকিনদের ভাবনা এখন বিশ্বকাপ কেন্দ্রিক। কন্ডিশন-প্রতিপক্ষ এসব তাঁদের হাতে নেই, তবু বিশ্বকাপে সেরাটা দিতে নিজেদের প্রস্তুত করাই মূল লক্ষ্য দলের। তাসকিনের ভাষায়, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য তো বিশ্বকাপ কেন্দ্রিক। এখন দেখেন আমরা যারা খেলোয়াড় আছি, আমাদের কাজ যেখানেই খেলতে নামি, সর্বোচ্চ দিয়ে ভালো খেলার চেষ্টা করা। অনেক কিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষ, কার সঙ্গে খেলছি, কখন খেলছি।’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টানা তিন ম্যাচ জিতে ইতিমধ্যে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ দল। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির কথা বল হলেও চট্টগ্রাম পর্বে তিন ম্যাচে সিরিজ জয়ের দিকেই বেশি নজর ছিল তাদের। ঢাকা পর্বে দুই ম্যাচেই মূলত একটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে চায় স্বাগতিকেরা।
পেসার তাসকিন আহমেদের মতেও প্রথমে সিরিজ জেতা ছিল গুরুত্বপূর্ণ, পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা। কয়েক দিন আগে চট্টগ্রামে একই কথা বলেছিলেন বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাসও। মিরপুরে আগামীকাল চতুর্থ টি-টোয়েন্টির আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে পোথাসের সুরেই তাসকিন বললেন, ‘আসলে যতই কথা হচ্ছে জিম্বাবুয়ে নিয়ে, আবার যদি একটা ম্যাচ হেরে যাই তখন কিন্তু অন্যরকম কথা হবে। ছোট দলের সঙ্গে খেলে জিতলে কৃতিত্বটা কম পাই আমরা। হারলে কিন্তু সবাই বলবে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে হেরে গেছে।’
পরের দুই ম্যাচে খেলোয়াড়েরা নিজেদের নতুন স্কিলের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন বলে মনে করেন তাসকিন। মিরপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে তিনি আরও বললেন, ‘আমাদের প্রতিটা খেলোয়াড়েরই ব্যক্তিগত আলাদা আলাদা ভূমিকা আছে। সে তার ভূমিকা অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করে। কখনো ভালো বাস্তবায়ন হয়, কখনো কম। আমি নিশ্চিত যে সবাই এটাই চেষ্টা করবে। যার যে নতুন স্কিল আছে, সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার ভালো একটা সুযোগ এই দুটা ম্যাচে। আমি নিশ্চিত আমরা সবাই সেটা চেষ্টাও করব।’
ভালো করলে সাধুবাদ, হারলে সমালোচনা শুনতে হয় ক্রিকেটারদের। তবে তাসকিন মনে করেন, একজন খেলোয়াড় সব সময়ই নিজের সেরাটা নিংড়ে দেন। বাংলাদেশের তারকা পেসার বললেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত আমাদের অনেক কথাই শুনতে হয়। কিন্তু যখন খেলতে নামি, যে প্রতিপক্ষই হোক সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। হ্যাঁ, কখনো ভালো বা কখনো খারাপ হয়। এই উন্নতির ধারাটা রেখে সবাই খেলার চেষ্টা করি। সবার মধ্যে এটাই লক্ষ্য বিশ্বকাপে কীভাবে ভালো করা যায়, এই লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছি, অনুশীলন করছি।’
সিরিজ জয়ের পর তাসকিনদের ভাবনা এখন বিশ্বকাপ কেন্দ্রিক। কন্ডিশন-প্রতিপক্ষ এসব তাঁদের হাতে নেই, তবু বিশ্বকাপে সেরাটা দিতে নিজেদের প্রস্তুত করাই মূল লক্ষ্য দলের। তাসকিনের ভাষায়, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য তো বিশ্বকাপ কেন্দ্রিক। এখন দেখেন আমরা যারা খেলোয়াড় আছি, আমাদের কাজ যেখানেই খেলতে নামি, সর্বোচ্চ দিয়ে ভালো খেলার চেষ্টা করা। অনেক কিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষ, কার সঙ্গে খেলছি, কখন খেলছি।’
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
৩ ঘণ্টা আগে