নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক আঙিনায় পা দেওয়ার আগেই শামীম হোসেন পাটোয়ারী তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন ‘পাওয়ার হিটার’! জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে অভিষেকেই সেই ঝলক দেখিয়েছেনও। সেদিনের তোলা ঝড়টা বিফলে গেলেও আজ দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন এই অলরাউন্ডার। খেলেছেন ১৫ বলে ৩১ রানের দারুণ ইনিংস। ম্যাচ শেষে শামীম জানালেন, সাহস করে মেরেই এসেছে সাফল্য।
ম্যাচশেষে হারারে থেকে শামীম শুনিয়েছেন সেই গল্প, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খারাপ বল কম পাওয়া যায়। বেশির ভাগ সময়ই ভালো বল আসে। আর সেগুলোই সাহস করে মারতে হয়। এই দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হয়।’
অভিষেকে ১৩ বলে ২৯ রানের ইনিংসের পরেও দলের জয় এনে দিতে পারেননি। শামীম তাই পাখির চোখ করে রেখেছিলেন ফাইনালে রূপ নেওয়া আজকের ম্যাচটিকে, ‘গত ম্যাচে শেষ করে আসতে পারিনি। মনে পুষে রেখেছিলাম পরের ম্যাচে সুযোগ পেলে লক্ষ্য থাকবে শেষ করে আসা। সেই সুযোগটা পেয়ে আমি সফলও হয়েছি। তাই অনেক ভালো লাগছে।’
ব্যাটিং করতে নামার আগে সাজঘরে বসে যখন শামীম সৌম্য–মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং দেখছিলেন, তখন থেকেই নাকি তাঁর মনে হচ্ছিল ম্যাচটা বাংলাদেশ জিতবে। বাকিটা শুনুন অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের এই অলরাউন্ডারের মুখেই, ‘যখন সৌম্য-রিয়াদ ভাই ব্যাটিং করছিলেন তখন সবকিছুই ইতিবাচক ছিল আমাদের দিকে। তখন মনে হচ্ছিল যেভাবেই হোক আমরা জিতব।’
শামীম জানালেন মাহমুদউল্লাহর পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলেই সফল হয়েছেন তিনি, ‘রিয়াদ ভাই আমাকে বলছিলেন, ওভারে ১০ করে এলে ম্যাচটা সহজ হয়ে যাবে। একটা বাউন্ডারি বা একটা ছক্কা আসলেই হবে। আমি সেই পরিকল্পনা ধরে খেলেছি।’
বয়সভিত্তিক আর ঘরোয়া ক্রিকেটের চেয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অনেক কঠিন। সেটি দুই ম্যাচ খেলেই বুঝে গেছেন শামীম, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক কঠিন। এত দিন অনূর্ধ্ব-১৯ খেলেছি বা ক্লাব খেলেছি তার চেয়ে আন্তর্জাতিক অনেক কঠিন। সেটি বুঝতে পেরেছি এখানে (জিম্বাবুয়ে) এসে।’
শামীম পছন্দ করেন মেরে খেলতে। পেশিশক্তির জোরে চার–ছক্কা মারতে ভালোবাসেন এই তরুণ। সেদিক দিয়ে টি–টোয়েন্টি দিয়ে অভিষেক হওয়াটা তাঁর জন্য ভালো হয়েছে মনে করেন শামীম, ‘আমার যেহেতু টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে অভিষেক হয়েছে। সুতরাং আমার জন্য ভালো হয়েছে–যে সিরিজ জয় দিয়ে শুরু করেছি। এটা আমার জন্যও ভালো, দলের জন্যও ভালো।’
আন্তর্জাতিক আঙিনায় পা দেওয়ার আগেই শামীম হোসেন পাটোয়ারী তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন ‘পাওয়ার হিটার’! জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে অভিষেকেই সেই ঝলক দেখিয়েছেনও। সেদিনের তোলা ঝড়টা বিফলে গেলেও আজ দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন এই অলরাউন্ডার। খেলেছেন ১৫ বলে ৩১ রানের দারুণ ইনিংস। ম্যাচ শেষে শামীম জানালেন, সাহস করে মেরেই এসেছে সাফল্য।
ম্যাচশেষে হারারে থেকে শামীম শুনিয়েছেন সেই গল্প, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খারাপ বল কম পাওয়া যায়। বেশির ভাগ সময়ই ভালো বল আসে। আর সেগুলোই সাহস করে মারতে হয়। এই দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হয়।’
অভিষেকে ১৩ বলে ২৯ রানের ইনিংসের পরেও দলের জয় এনে দিতে পারেননি। শামীম তাই পাখির চোখ করে রেখেছিলেন ফাইনালে রূপ নেওয়া আজকের ম্যাচটিকে, ‘গত ম্যাচে শেষ করে আসতে পারিনি। মনে পুষে রেখেছিলাম পরের ম্যাচে সুযোগ পেলে লক্ষ্য থাকবে শেষ করে আসা। সেই সুযোগটা পেয়ে আমি সফলও হয়েছি। তাই অনেক ভালো লাগছে।’
ব্যাটিং করতে নামার আগে সাজঘরে বসে যখন শামীম সৌম্য–মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং দেখছিলেন, তখন থেকেই নাকি তাঁর মনে হচ্ছিল ম্যাচটা বাংলাদেশ জিতবে। বাকিটা শুনুন অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের এই অলরাউন্ডারের মুখেই, ‘যখন সৌম্য-রিয়াদ ভাই ব্যাটিং করছিলেন তখন সবকিছুই ইতিবাচক ছিল আমাদের দিকে। তখন মনে হচ্ছিল যেভাবেই হোক আমরা জিতব।’
শামীম জানালেন মাহমুদউল্লাহর পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলেই সফল হয়েছেন তিনি, ‘রিয়াদ ভাই আমাকে বলছিলেন, ওভারে ১০ করে এলে ম্যাচটা সহজ হয়ে যাবে। একটা বাউন্ডারি বা একটা ছক্কা আসলেই হবে। আমি সেই পরিকল্পনা ধরে খেলেছি।’
বয়সভিত্তিক আর ঘরোয়া ক্রিকেটের চেয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অনেক কঠিন। সেটি দুই ম্যাচ খেলেই বুঝে গেছেন শামীম, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক কঠিন। এত দিন অনূর্ধ্ব-১৯ খেলেছি বা ক্লাব খেলেছি তার চেয়ে আন্তর্জাতিক অনেক কঠিন। সেটি বুঝতে পেরেছি এখানে (জিম্বাবুয়ে) এসে।’
শামীম পছন্দ করেন মেরে খেলতে। পেশিশক্তির জোরে চার–ছক্কা মারতে ভালোবাসেন এই তরুণ। সেদিক দিয়ে টি–টোয়েন্টি দিয়ে অভিষেক হওয়াটা তাঁর জন্য ভালো হয়েছে মনে করেন শামীম, ‘আমার যেহেতু টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে অভিষেক হয়েছে। সুতরাং আমার জন্য ভালো হয়েছে–যে সিরিজ জয় দিয়ে শুরু করেছি। এটা আমার জন্যও ভালো, দলের জন্যও ভালো।’
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
৩৬ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
১ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
২ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে