নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লিটন দাস আর তামিম ইকবাল মিলে গেলেন এক বিন্দুতে। বাংলাদেশের দুই ওপেনার সর্বশেষ সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন গত বছরের মার্চে দেশের মাঠে হওয়া জিম্বাবুয়ে সিরিজে। লিটন হারারেতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেই লম্বা বিরতির পর তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন। আজ একই মাঠে তামিমও সেঞ্চুরিখরা ঘোচালেন সেই জিম্বাবুয়েকে দিয়েই। ওয়ানডেতে এটিই তামিমের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। অধিনায়ক হিসেবে তামিমের এটা প্রথম সেঞ্চুরি।
জিম্বাবুয়ের দেওয়া ২৯৯ রানের লক্ষ্য ব্যাটিং করতে নেমে ৮৭ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৪ তম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন তামিম। এটিই তামিমেরসবচেয়ে দ্রুততম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। তাঁর আগের দ্রুততম সেঞ্চুরিটা ছিল ৯৪ বলে, ২০১০ সালে করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি সাকিব আল হাসানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই সাকিব সেঞ্চুরি করেছিলেন ৬৩ বলে।
২৯৯ রানের বড় লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন তামিম–লিটন। ওপেনিং জুটিতেই আসে ৮৮ রান। ৪৬ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫২ তম ফিফটি করেন তামিম। মাধিভেরের বলে আউট হওয়ার আগে লিটন করেছেন লিটন ৩২ রান।
দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সাকিব ও তামিম দলকে জয়ের কক্ষপথে রাখেন। কোনো ঝুঁকি না নিয়ে এগোতে থাকেন দুই তারকা ব্যাটসম্যান। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে গড়েন ৫৯ রান। জঙ্গুয়ের বলে উইকেটকিপার চাকাভার ক্যাচ হওয়ার আগে সাকিব করেছেন ৩০ রানে। যদিও আউটটা নিয়ে সাকিবের অসন্তুষ্টি ছিল।
তামিম অবশ্য অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন। স্বচ্ছন্দ ব্যাটিংয়ে এগোনো তামিম সবচেয়ে বেশি রান পেয়েছেন ফ্লিক শটে। মিড উইকেট, ডিপ মিড উইকেট, স্কয়ার লেগ, ফাইন লেগ অঞ্চলে থেকেই রান তুলেছেন ৫৫ শতাংশ। গত কিছুদিনে সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁকে যে স্ট্রাইকরেট নিয়ে এত কথা শুনতে হয়েছে, আজ তামিমের ব্যাটিং যেন সব সমালোচনার জবাবই দিল। ত্রিপানোকে খোঁচা দিয়ে চাকাভার গ্লাভসে ধরা পড়ার আগে আট চার, তিন ছক্কায় ৯৭ বলে করে গেছেন ১১২ রান। স্ট্রাইকরেট ১১৫.৪৬।
তামিম ফিরতেই একটু বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ। পরের বলেই একইভাবে আউট নিজের ২০০ তম ওয়ানডে খেলতে নামা মাহমুদউল্লাহ (০)। ৩৭ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ২২৪ রান। আরও দরকার ৭৮ বলে ৭৫ রান।
ওয়ানডে বাংলাদেশের দ্রুততম সেঞ্চুরি
ব্যাটসম্যান | বল | প্রতিপক্ষ | সাল |
সাকিব আল হাসান | ৬৩ | জিম্বাবুয়ে | ২০০৯ |
সাকিব আল হাসান | ৬৮ | জিম্বাবুয়ে | ২০০৯–১০ |
মুশফিকুর রহিম | ৬৯ | পাকিস্তান | ২০১৪–১৫ |
সৌম্য সরকার | ৮১ | জিম্বাবুয়ে | ২০১৮–১৯ |
সাকিব আল হাসান | ৮৩ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০১৯ |
লিটন দাস আর তামিম ইকবাল মিলে গেলেন এক বিন্দুতে। বাংলাদেশের দুই ওপেনার সর্বশেষ সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন গত বছরের মার্চে দেশের মাঠে হওয়া জিম্বাবুয়ে সিরিজে। লিটন হারারেতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেই লম্বা বিরতির পর তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন। আজ একই মাঠে তামিমও সেঞ্চুরিখরা ঘোচালেন সেই জিম্বাবুয়েকে দিয়েই। ওয়ানডেতে এটিই তামিমের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। অধিনায়ক হিসেবে তামিমের এটা প্রথম সেঞ্চুরি।
জিম্বাবুয়ের দেওয়া ২৯৯ রানের লক্ষ্য ব্যাটিং করতে নেমে ৮৭ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৪ তম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন তামিম। এটিই তামিমেরসবচেয়ে দ্রুততম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। তাঁর আগের দ্রুততম সেঞ্চুরিটা ছিল ৯৪ বলে, ২০১০ সালে করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি সাকিব আল হাসানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই সাকিব সেঞ্চুরি করেছিলেন ৬৩ বলে।
২৯৯ রানের বড় লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন তামিম–লিটন। ওপেনিং জুটিতেই আসে ৮৮ রান। ৪৬ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫২ তম ফিফটি করেন তামিম। মাধিভেরের বলে আউট হওয়ার আগে লিটন করেছেন লিটন ৩২ রান।
দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সাকিব ও তামিম দলকে জয়ের কক্ষপথে রাখেন। কোনো ঝুঁকি না নিয়ে এগোতে থাকেন দুই তারকা ব্যাটসম্যান। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে গড়েন ৫৯ রান। জঙ্গুয়ের বলে উইকেটকিপার চাকাভার ক্যাচ হওয়ার আগে সাকিব করেছেন ৩০ রানে। যদিও আউটটা নিয়ে সাকিবের অসন্তুষ্টি ছিল।
তামিম অবশ্য অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন। স্বচ্ছন্দ ব্যাটিংয়ে এগোনো তামিম সবচেয়ে বেশি রান পেয়েছেন ফ্লিক শটে। মিড উইকেট, ডিপ মিড উইকেট, স্কয়ার লেগ, ফাইন লেগ অঞ্চলে থেকেই রান তুলেছেন ৫৫ শতাংশ। গত কিছুদিনে সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁকে যে স্ট্রাইকরেট নিয়ে এত কথা শুনতে হয়েছে, আজ তামিমের ব্যাটিং যেন সব সমালোচনার জবাবই দিল। ত্রিপানোকে খোঁচা দিয়ে চাকাভার গ্লাভসে ধরা পড়ার আগে আট চার, তিন ছক্কায় ৯৭ বলে করে গেছেন ১১২ রান। স্ট্রাইকরেট ১১৫.৪৬।
তামিম ফিরতেই একটু বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ। পরের বলেই একইভাবে আউট নিজের ২০০ তম ওয়ানডে খেলতে নামা মাহমুদউল্লাহ (০)। ৩৭ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ২২৪ রান। আরও দরকার ৭৮ বলে ৭৫ রান।
ওয়ানডে বাংলাদেশের দ্রুততম সেঞ্চুরি
ব্যাটসম্যান | বল | প্রতিপক্ষ | সাল |
সাকিব আল হাসান | ৬৩ | জিম্বাবুয়ে | ২০০৯ |
সাকিব আল হাসান | ৬৮ | জিম্বাবুয়ে | ২০০৯–১০ |
মুশফিকুর রহিম | ৬৯ | পাকিস্তান | ২০১৪–১৫ |
সৌম্য সরকার | ৮১ | জিম্বাবুয়ে | ২০১৮–১৯ |
সাকিব আল হাসান | ৮৩ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০১৯ |
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে