লাইছ ত্বােহা, ঢাকা
আধুনিক প্রযুক্তির ডিআরএস, সব দলে প্রধান কোচ স্থানীয়, মিরপুরে বিসিবি একাডেমি মাঠের চাপ কমিয়ে দলগুলোর নিজস্ব ভেন্যুতে অনুশীলন, টুর্নামেন্টে খুব একটা শৃঙ্খলা ভাঙার ঘটনা নেই। মুশফিকুর রহিম-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ট্রফি ছোঁয়ার আক্ষেপ ঘোচা, বরিশালের প্রথম শিরোপা, বিপিএলের ফাইনালে প্রথমবারের মতো দেশের সেরা আম্পায়ার শরফুদৌল্লা ইবনে শহীদ সৈকতের আম্পায়ারিং—সব মিলিয়ে ২০২৪ বিপিএলের রেটিং আগের টুর্নামেন্টগুলোর চেয়ে বেশি দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
বিপিএলের ১০ম সংস্করণে ব্যাটিং-বোলিংয়ে স্থানীয়দের দাপটই বেশি। সেরা পাঁচ ব্যাটারই স্থানীয়, বোলিংয়েও প্রায় একই ছবি—সেরা পাঁচ বোলারের মধ্যে চারজনই স্থানীয়। দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থাকা পেস বোলিং আলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের অসাধারণ প্রত্যাবর্তনও ঘটল এই বিপিএল দিয়ে।
না পাওয়ার অতৃপ্তিও কিছু আছে, থাকবে—এটাও স্বাভাবিক। গতবার তাওহীদ হৃদয়, তানজিম হাসান সাকিব, তানভীর ইসলামদের মতো নতুন ক্রিকেটাররা ব্যাটিং-বোলিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন। এবার সেই অর্থে চমক দেখানো নতুন মুখের সন্ধান খুব বেশি পায়নি বিপিএল। জাতীয় দলে থিতু হওয়া ক্রিকেটাররাই নজর কেড়েছেন।
তামিম ইকবাল সর্বোচ্চ ৪৯২ রান করে হয়েছেন টুর্নামেন্ট-সেরা। হৃদয় ৪৬২, লিটন দাস ৩৯১, তানজিদ হাসান তামিমের ৩৮৪ এবং মুশফিক ৩৮০ রান করে আছেন তাঁর পেছনে। হৃদয়-তানজিদরা করেছেন সেঞ্চুরি। বোলিংয়ে শরীফুল ইসলামের ২২ উইকেট, সাকিব আল হাসান ১৭ উইকেটের সঙ্গে ২৫০-এর বেশি রান করেছেন।
বিসিবির সাবেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন এবারের বিপিএলকে আগের চেয়ে একটু আলাদা মনে করছেন অন্য কারণে। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হরহামেশা ওভারে ১৫-২০ রান নিতে পারতেন না। এবার সেই জায়গায় উন্নতির গ্রাফ দেখছেন সুমন। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘আমার মনে হয় বিপিএলে একটা পরিবর্তন এসেছে। খেলার ধরনে পরিবর্তন এসেছে, ব্যাটিংয়ের দিক থেকে বলছি। আমরা ওভারে ১৫-২০ রান তুলতে পারতাম না। এবার দেখেছি স্থানীয় খেলোয়াড়েরা যখন দরকার হয়েছে ১৫-২০ রান তুলেছে ওভারে।’
গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা কিংবা রহস্য স্পিনার আলিস ইসলাম নিয়মিত সুযোগ পেলে সামনে আরও ভালো কিছু করবেন বলে বিশ্বাস সুমনের। তিনি বললেন, ‘বোলিংও বেশ ভালো হয়েছে, ফিল্ডিং আরও উন্নতি করতে পারে। সব মিলিয়ে বলব, বিপিএলটা ভালোই ছিল। জাকের, শফিকুল, আলিস ভালো করেছে। সুযোগ পেলে সামনে আরও ভালো করবে তারা।’
সিলেট স্ট্রাইকার্সের কোচ রাজিন সালেহ চান বিনিয়োগ বাড়ুক টুর্নামেন্টে। সাবেক এই ক্রিকেটার বললেন, ‘বিপিএলে তিনটা দল অনেক টাকা খরচ করে। বাকি যেসব দল আসে তারাও যদি টাকা খরচ করে, তাহলে বিপিএল আরও জমজমাট হবে। সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম কয়েকটা দল ছিল গড়পড়তা। জাকের আলী-বর্ষণের মতো নতুন খেলোয়াড় দেখেছি। সবচেয়ে বেশি রান ও উইকেট শিকার করেছে স্থানীয়রা। এটাই তো আমাদের অর্জন।’
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কোনো দলের প্রধান কোচ হওয়া তুষার ইমরান বোলারদের প্রাপ্তি বেশি দেখছেন, পিছিয়ে রাখছেন ব্যাটারদের। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ বললেন, ‘অনেক তরুণ পেস বোলার মিলেছে। ব্যাটারের ক্ষেত্রে নতুন তেমন না, পুরোনোরাই ভালো করেছে। আর মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ অনেক লম্বা সময় খেলেছে, বিপিএলের ট্রফিটা ছোঁয়া হয়নি, সেটিও ঘুচল। সব মিলিয়ে বলব, এবার বিপিএল মোটামুটি জমজমাট হয়েছে।’
আধুনিক প্রযুক্তির ডিআরএস, সব দলে প্রধান কোচ স্থানীয়, মিরপুরে বিসিবি একাডেমি মাঠের চাপ কমিয়ে দলগুলোর নিজস্ব ভেন্যুতে অনুশীলন, টুর্নামেন্টে খুব একটা শৃঙ্খলা ভাঙার ঘটনা নেই। মুশফিকুর রহিম-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ট্রফি ছোঁয়ার আক্ষেপ ঘোচা, বরিশালের প্রথম শিরোপা, বিপিএলের ফাইনালে প্রথমবারের মতো দেশের সেরা আম্পায়ার শরফুদৌল্লা ইবনে শহীদ সৈকতের আম্পায়ারিং—সব মিলিয়ে ২০২৪ বিপিএলের রেটিং আগের টুর্নামেন্টগুলোর চেয়ে বেশি দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
বিপিএলের ১০ম সংস্করণে ব্যাটিং-বোলিংয়ে স্থানীয়দের দাপটই বেশি। সেরা পাঁচ ব্যাটারই স্থানীয়, বোলিংয়েও প্রায় একই ছবি—সেরা পাঁচ বোলারের মধ্যে চারজনই স্থানীয়। দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থাকা পেস বোলিং আলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের অসাধারণ প্রত্যাবর্তনও ঘটল এই বিপিএল দিয়ে।
না পাওয়ার অতৃপ্তিও কিছু আছে, থাকবে—এটাও স্বাভাবিক। গতবার তাওহীদ হৃদয়, তানজিম হাসান সাকিব, তানভীর ইসলামদের মতো নতুন ক্রিকেটাররা ব্যাটিং-বোলিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন। এবার সেই অর্থে চমক দেখানো নতুন মুখের সন্ধান খুব বেশি পায়নি বিপিএল। জাতীয় দলে থিতু হওয়া ক্রিকেটাররাই নজর কেড়েছেন।
তামিম ইকবাল সর্বোচ্চ ৪৯২ রান করে হয়েছেন টুর্নামেন্ট-সেরা। হৃদয় ৪৬২, লিটন দাস ৩৯১, তানজিদ হাসান তামিমের ৩৮৪ এবং মুশফিক ৩৮০ রান করে আছেন তাঁর পেছনে। হৃদয়-তানজিদরা করেছেন সেঞ্চুরি। বোলিংয়ে শরীফুল ইসলামের ২২ উইকেট, সাকিব আল হাসান ১৭ উইকেটের সঙ্গে ২৫০-এর বেশি রান করেছেন।
বিসিবির সাবেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন এবারের বিপিএলকে আগের চেয়ে একটু আলাদা মনে করছেন অন্য কারণে। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হরহামেশা ওভারে ১৫-২০ রান নিতে পারতেন না। এবার সেই জায়গায় উন্নতির গ্রাফ দেখছেন সুমন। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘আমার মনে হয় বিপিএলে একটা পরিবর্তন এসেছে। খেলার ধরনে পরিবর্তন এসেছে, ব্যাটিংয়ের দিক থেকে বলছি। আমরা ওভারে ১৫-২০ রান তুলতে পারতাম না। এবার দেখেছি স্থানীয় খেলোয়াড়েরা যখন দরকার হয়েছে ১৫-২০ রান তুলেছে ওভারে।’
গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা কিংবা রহস্য স্পিনার আলিস ইসলাম নিয়মিত সুযোগ পেলে সামনে আরও ভালো কিছু করবেন বলে বিশ্বাস সুমনের। তিনি বললেন, ‘বোলিংও বেশ ভালো হয়েছে, ফিল্ডিং আরও উন্নতি করতে পারে। সব মিলিয়ে বলব, বিপিএলটা ভালোই ছিল। জাকের, শফিকুল, আলিস ভালো করেছে। সুযোগ পেলে সামনে আরও ভালো করবে তারা।’
সিলেট স্ট্রাইকার্সের কোচ রাজিন সালেহ চান বিনিয়োগ বাড়ুক টুর্নামেন্টে। সাবেক এই ক্রিকেটার বললেন, ‘বিপিএলে তিনটা দল অনেক টাকা খরচ করে। বাকি যেসব দল আসে তারাও যদি টাকা খরচ করে, তাহলে বিপিএল আরও জমজমাট হবে। সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম কয়েকটা দল ছিল গড়পড়তা। জাকের আলী-বর্ষণের মতো নতুন খেলোয়াড় দেখেছি। সবচেয়ে বেশি রান ও উইকেট শিকার করেছে স্থানীয়রা। এটাই তো আমাদের অর্জন।’
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কোনো দলের প্রধান কোচ হওয়া তুষার ইমরান বোলারদের প্রাপ্তি বেশি দেখছেন, পিছিয়ে রাখছেন ব্যাটারদের। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ বললেন, ‘অনেক তরুণ পেস বোলার মিলেছে। ব্যাটারের ক্ষেত্রে নতুন তেমন না, পুরোনোরাই ভালো করেছে। আর মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ অনেক লম্বা সময় খেলেছে, বিপিএলের ট্রফিটা ছোঁয়া হয়নি, সেটিও ঘুচল। সব মিলিয়ে বলব, এবার বিপিএল মোটামুটি জমজমাট হয়েছে।’
পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২১ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে ৯ মাসের মতো বাকি থাকলেও এখনই যে দামামা বেজে গেছে। ১২ সেপ্টেম্বর টিকিট বিক্রির কার্যক্রমের প্রথম ধাপেই জমা পড়েছিল এক লাখের বেশি আবেদন। এবার ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ সামনে রেখে তিনটি রঙিন মাস্কট প্রকাশ করল ফিফা।
২ ঘণ্টা আগেবর্নাঢ্য ক্যারিয়ার ছিল ওয়েইন রুনির। ইংল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন মানা হয় তাঁকে। এমন একজন ফুটবলারই কি না পেয়ে বসেছিল মদের নেশা। মরে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ফুটবলার। এমন অবস্থায় তাঁকে বাঁচিয়েছেন তাঁর স্ত্রী কোলিন।
৩ ঘণ্টা আগে