ক্রীড়া ডেস্ক
বিপিএলের শেষ দিকে দিয়েছিলেন রানে ফেরার ইঙ্গিত। সেই ছন্দ তাওহীদ হৃদয় টেনে আনলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও। চাপের মুখে তাঁর মান বাঁচানো সেঞ্চুরিতেই ভারতের বিপক্ষে সবকটি উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ পেয়েছে ২২৮ রানের সংগ্রহ।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তাতে অবশ্য নাখোশ ছিলেন না ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কারণ আগে ফিল্ডিংই নিতে চেয়েছিলেন তিনি। বোলাররাও শুরুতে তাঁকে আর হতাশ করলেন না।
ব্যাটিংয়ে দারুণ শুরুর স্বপ্নটা কেবল স্বপ্নই রয়ে গেল বাংলাদেশের জন্য। মোহাম্মদ শামিকে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আসেন সৌম্য সরকার। রানের খাতাও খোলার সুযোগ পাননি এই ওপেনার। অধিনায়ক শান্তও দুই বল খেলে শূন্য রানে উইকেট বিলিয়ে আসেন হারশিত রানাকে।
ব্যাটিং অর্ডারে পদোন্নতি পাওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ কাজে লাগাতে পারেননি সুযোগ। ১০ বলে ৫ রান করে শামির শিকার হন তিনি। তানজিদ অবশ্য ভালো কিছুরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু ভারত স্পিন আক্রমণ আনতেই খেই হারিয়ে ফেলেন তিনি। ২৫ বলে ৪ চারে ২৫ রান করে উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের হাতে ক্যাচ দেন বাঁহাতি এই ওপেনার। পরের বলে মুশফিককে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলেন অক্ষর প্যাটেল। খুব কাছেই অবশ্য ছিলেন তিনি। স্লিপে থাকা রোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ তুলে দেন জাকের আলী। কিন্তু তা লুফে নিতে পারেননি ভারতীয় অধিনায়ক। তাই হতাশায় ঘাস চাপড়াতে দেখা যায় তাঁকে।
৩৫ রানে নেই ৫ উইকেট হারিয়ে খাদের কিনারায় থাকা বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন জাকের আলী ও তাওহীদ হৃদয়। দুজনেই পান নতুন জীবন। হৃদয়ের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন হার্দিক পান্ডিয়া। সেই হৃদয়ই তুলে নেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। এর আগে জাকেরের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে গড়েছেন রেকর্ড ১৫৪ রানের জুটি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির তো বাংলাদেশের ইতিহাসে ষষ্ঠ উইকেটে এত বড় জুটি গড়তে পারেননি কেউই। এমনকি ভারতের বিপক্ষেও নয়।
এমন জুটির পরও বাংলাদেশ পারেনি বড় সংগ্রহের পথে যেতে। শামির ২০০ তম শিকার হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি করা জাকের। ১১৪ বলে ৪ চারে ৬৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর হৃদয়ের সেঞ্চুরি ছাড়া আর বলার মতো কিছু নেই বাংলাদেশ ইনিংসের। পায়ের পেশিতে টান পড়ায় শেষ দিকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ব্যাট করেন হৃদয়। তবু ১১৪ বলে দেখা পান সেঞ্চুরির। কিন্তু ১১৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ১০০ রানে দলের শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন এই ব্যাটার।
ভারতের হয়ে ১০ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নেন শামি। এছাড়া হারশিত রানা তিনটি ও অক্ষরের শিকার দুই উইকেট।
বিপিএলের শেষ দিকে দিয়েছিলেন রানে ফেরার ইঙ্গিত। সেই ছন্দ তাওহীদ হৃদয় টেনে আনলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও। চাপের মুখে তাঁর মান বাঁচানো সেঞ্চুরিতেই ভারতের বিপক্ষে সবকটি উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ পেয়েছে ২২৮ রানের সংগ্রহ।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তাতে অবশ্য নাখোশ ছিলেন না ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কারণ আগে ফিল্ডিংই নিতে চেয়েছিলেন তিনি। বোলাররাও শুরুতে তাঁকে আর হতাশ করলেন না।
ব্যাটিংয়ে দারুণ শুরুর স্বপ্নটা কেবল স্বপ্নই রয়ে গেল বাংলাদেশের জন্য। মোহাম্মদ শামিকে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আসেন সৌম্য সরকার। রানের খাতাও খোলার সুযোগ পাননি এই ওপেনার। অধিনায়ক শান্তও দুই বল খেলে শূন্য রানে উইকেট বিলিয়ে আসেন হারশিত রানাকে।
ব্যাটিং অর্ডারে পদোন্নতি পাওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ কাজে লাগাতে পারেননি সুযোগ। ১০ বলে ৫ রান করে শামির শিকার হন তিনি। তানজিদ অবশ্য ভালো কিছুরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু ভারত স্পিন আক্রমণ আনতেই খেই হারিয়ে ফেলেন তিনি। ২৫ বলে ৪ চারে ২৫ রান করে উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের হাতে ক্যাচ দেন বাঁহাতি এই ওপেনার। পরের বলে মুশফিককে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলেন অক্ষর প্যাটেল। খুব কাছেই অবশ্য ছিলেন তিনি। স্লিপে থাকা রোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ তুলে দেন জাকের আলী। কিন্তু তা লুফে নিতে পারেননি ভারতীয় অধিনায়ক। তাই হতাশায় ঘাস চাপড়াতে দেখা যায় তাঁকে।
৩৫ রানে নেই ৫ উইকেট হারিয়ে খাদের কিনারায় থাকা বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন জাকের আলী ও তাওহীদ হৃদয়। দুজনেই পান নতুন জীবন। হৃদয়ের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন হার্দিক পান্ডিয়া। সেই হৃদয়ই তুলে নেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। এর আগে জাকেরের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে গড়েছেন রেকর্ড ১৫৪ রানের জুটি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির তো বাংলাদেশের ইতিহাসে ষষ্ঠ উইকেটে এত বড় জুটি গড়তে পারেননি কেউই। এমনকি ভারতের বিপক্ষেও নয়।
এমন জুটির পরও বাংলাদেশ পারেনি বড় সংগ্রহের পথে যেতে। শামির ২০০ তম শিকার হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি করা জাকের। ১১৪ বলে ৪ চারে ৬৮ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর হৃদয়ের সেঞ্চুরি ছাড়া আর বলার মতো কিছু নেই বাংলাদেশ ইনিংসের। পায়ের পেশিতে টান পড়ায় শেষ দিকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ব্যাট করেন হৃদয়। তবু ১১৪ বলে দেখা পান সেঞ্চুরির। কিন্তু ১১৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ১০০ রানে দলের শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হন এই ব্যাটার।
ভারতের হয়ে ১০ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নেন শামি। এছাড়া হারশিত রানা তিনটি ও অক্ষরের শিকার দুই উইকেট।
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৫ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৬ ঘণ্টা আগে