নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ৭৩ রানে অলআউট পরই আসলে ম্যাচের ভাগ্যে লেখা হয়ে গিয়েছিল। জয়ের সেই আনুষ্ঠানিকতা সারতেও বেশি সময় নিতে চাননি দুই অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার আর অ্যারন ফিঞ্চ। সেমিফাইনালে ওঠার সমীকরণ মাথায় থাকায় দ্রুত রান তুলেছেন দুজন। শেষ পর্যন্ত ৬.২ ওভারের মধ্যে লক্ষ্য পেরিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার সহজ কাজটা আরও সহজ করে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। দুই ওভারের বোলিংয়ে ৩২ রান দিয়েছেন এই বাঁহাতি পেসার। পুরো ম্যাচে বাংলাদেশকে আনন্দের উপলক্ষ পেয়েছে দুইবার। প্রথমবার তাসকিন আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ফিঞ্চের ২০ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটা থামিয়েছেন এই বাংলাদেশ পেসার।
দ্বিতীয়বার শরীফুল ইসলাম। আরেক ওপেনার ওয়ার্নারকে ১৮ রানে ফিরিয়েছেন এই বাঁহাতি পেসার। অস্ট্রেলিয়ার জয়ের শেষ আনুষ্ঠানিকতাটুকু সারেন মিচেল মার্শ আর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এর আগে টস হেরে প্রথম ব্যাটিং করতে নেমে ১০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ করে স্টার্কের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে কোনো রান না করেই বোল্ড হয়ে যান লিটন দাস। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি তিনে নামা সৌম্য সরকার। জশ হ্যাজেলউডের বলটা ব্যাটের ভেতরের কানায় লাগিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন সৌম্য (৫)।
লিটন-সৌম্যর দেখানো পথ অনুসরণ করেছেন মুশফিকুর রহিম। প্রথম রাউন্ডে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ফিফটির পর রান করাই যেন ভুলে গেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে মুশফিক ফেরেন এক রানে। শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০০ রানের নিচে অলআউট বাংলাদেশ ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিল চলেছে আজও।
একটা সময় তো চোখ রাঙাচ্ছিল টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসে সবনিম্ন ৭০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা। ভারতে ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর মিছিলে ষষ্ঠ উইকেটে সেই শঙ্কা দূর করেন মাহমুদউল্লাহ আর শামীম হোসেন পাটোয়ারি। এই জুটিতে দুজন মিলে যোগ করেন ২৯ রান। ওই শঙ্কা পর্যন্তই, কিন্তু আজও বিশ্বকাপে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বের হতে পারেননি মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা।
বাংলাদেশের ৭৩ রানে অলআউট পরই আসলে ম্যাচের ভাগ্যে লেখা হয়ে গিয়েছিল। জয়ের সেই আনুষ্ঠানিকতা সারতেও বেশি সময় নিতে চাননি দুই অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার আর অ্যারন ফিঞ্চ। সেমিফাইনালে ওঠার সমীকরণ মাথায় থাকায় দ্রুত রান তুলেছেন দুজন। শেষ পর্যন্ত ৬.২ ওভারের মধ্যে লক্ষ্য পেরিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার সহজ কাজটা আরও সহজ করে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। দুই ওভারের বোলিংয়ে ৩২ রান দিয়েছেন এই বাঁহাতি পেসার। পুরো ম্যাচে বাংলাদেশকে আনন্দের উপলক্ষ পেয়েছে দুইবার। প্রথমবার তাসকিন আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ফিঞ্চের ২০ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটা থামিয়েছেন এই বাংলাদেশ পেসার।
দ্বিতীয়বার শরীফুল ইসলাম। আরেক ওপেনার ওয়ার্নারকে ১৮ রানে ফিরিয়েছেন এই বাঁহাতি পেসার। অস্ট্রেলিয়ার জয়ের শেষ আনুষ্ঠানিকতাটুকু সারেন মিচেল মার্শ আর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এর আগে টস হেরে প্রথম ব্যাটিং করতে নেমে ১০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ করে স্টার্কের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে কোনো রান না করেই বোল্ড হয়ে যান লিটন দাস। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি তিনে নামা সৌম্য সরকার। জশ হ্যাজেলউডের বলটা ব্যাটের ভেতরের কানায় লাগিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন সৌম্য (৫)।
লিটন-সৌম্যর দেখানো পথ অনুসরণ করেছেন মুশফিকুর রহিম। প্রথম রাউন্ডে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ফিফটির পর রান করাই যেন ভুলে গেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে মুশফিক ফেরেন এক রানে। শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০০ রানের নিচে অলআউট বাংলাদেশ ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিল চলেছে আজও।
একটা সময় তো চোখ রাঙাচ্ছিল টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসে সবনিম্ন ৭০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা। ভারতে ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর মিছিলে ষষ্ঠ উইকেটে সেই শঙ্কা দূর করেন মাহমুদউল্লাহ আর শামীম হোসেন পাটোয়ারি। এই জুটিতে দুজন মিলে যোগ করেন ২৯ রান। ওই শঙ্কা পর্যন্তই, কিন্তু আজও বিশ্বকাপে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বের হতে পারেননি মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা।
সিরিজ শুরুর আগে সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন, প্রস্তুতি ভালো ছিল এবং সিরিজ জেতার লক্ষ্য নিয়েই খেলবেন। সিলেট টেস্টে হারের পর দৃশ্য বদলে গেছে। শান্তদের ওপর উল্টো জেঁকে বসে রাজ্যের চাপ। সিলেট টেস্টে হেরে নিজের ব্যাটিংকে দায়ী করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২ ঘণ্টা আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
২ ঘণ্টা আগে