ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার এই বিশ্বকাপে অবস্থা পুরো বিপরীত। অস্ট্রেলিয়া নিজেদের সর্বশেষ চার ম্যাচে জিতেছে। অন্যদিকে ইংল্যান্ড হেরেছে নিজেদের সর্বশেষ চার ম্যাচ। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে আজ ৩০০ এর ওপরে স্কোর গড়ার সম্ভাবনা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। তবে ক্রিস ওকসের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তা আর সম্ভব হয়নি। অজিরা অলআউট হয়েছে ২৮৬ রানে।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে ১১ রানে। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে ক্রিস ওকসকে কাট করতে যান ট্রাভিস হেড। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ ধরেছেন জো রুট। ১০ বলে ১ চারে ১১ রান করেন হেড।
হেডের বিদায়ের পর আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে ওকসের শর্ট বল ওয়ার্নার পুল করতে গেলে বল চলে যায় আকাশে। মিড উইকেটে সহজ ক্যাচ ধরেছেন ডেভিড উইলি। ১৬ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৫ রান করেন ওয়ার্নার। হেড, ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনারের দ্রুত বিদায়ে স্কোর হয়ে যায় ৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৩৮ রান।
পাওয়ারপ্লের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারানোর পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের হাল ধরেছেন স্টিভ স্মিথ ও মারনাস লাবুশেন। ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে অজিদের রান তোলার গতি কিছুটা কমে যায়। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৪৮ রান করেছে অজিরা। ১৯.৩ ওভারে দলীয় সেঞ্চুরি করেছে অস্ট্রেলিয়া।
তৃতীয় উইকেটে ৯৬ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন স্মিথ-লাবুশেন। স্মিথকে ফিরিয়ে এই জুটি ভেঙেছেন আদিল রশিদ। যেখানে ২২ তম ওভারের চতুর্থ বলে রশিদকে তুলে মারতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে মঈন আলির হাতে ক্যাচ তুলে দেন স্মিথ। ৫২ বলে ৩ চারে ৪৪ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার।
এক ওভার বিরতিতে এসে অস্ট্রেলিয়ার আরেক উইকেট তুলে নিয়েছেন রশিদ। একই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট এলাকায় ক্যাচ ধরেছেন মঈন। এবার ২৪ তম ওভারের প্রথম বলে রিভার্স সুইপ করতে যান অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক ব্যাটার জস ইংলিশ। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ২৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৭ রান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্তে খেলতে থাকেন লাবুশেন। ২৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে রশিদকে কাভারে ঠেলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দশম ফিফটি তুলে নিয়েছেন লাবুশেন। পঞ্চম উইকেটে ক্যামেরন গ্রিনকে নিয়ে ৫৯ বলে ৬১ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন লাবুশেন। ৩৩ তম ওভারের শেষ বলে লাবুশেনকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন মার্ক উড। ৮৩ বলে ৭ চারে ৭১ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার।
লাবুশেনের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৩৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৮ রান। মিচেল মার্শ ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেয়ে সুযোগটা কাজে লাগাতে থাকেন ক্যামেরন গ্রিন ও মার্কাস স্টয়নিস। ষষ্ঠ উইকেটে ৪৬ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েছেন গ্রিন-স্টয়নিস। ৪১ তম ওভারের বলে উইলিকে স্কুপ করতে গেলে বোল্ড হয়ে যান গ্রিন। ৫২ বলে ৫ চারে ৪৭ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই অলরাউন্ডার। গ্রিনের পর স্টয়নিস আক্রমণাত্মক খেলছিলেন ঠিকই। তবে স্টয়নিস বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৪৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে লিয়াম লিভিংস্টোনকে পুল করতে যান স্টয়নিস। ডিপ মিড উইকেটে লাফ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন জনি বেয়ারস্টো। ৩২ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৫ রান করেন স্টয়নিস।
স্টয়নিসের বিদায়ের পর প্যাট কামিন্সও দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। স্টয়নিস, কামিন্স দ্রুত আউট হলে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৪৪.২ ওভারে ৮ উইকেটে ২৪৭ রান। এরপর নবম উইকেটে অ্যাডাম জাম্পা ও মিচেল স্টার্কের ২৯ বলে ৩৮ রানের জুটিতে ২৮০ পেরিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। যেখানে ইনিংসের শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসে ওকস অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সমাপ্তি ঘটিয়েছেন। ওভারের প্রথম ও তৃতীয় বলে জাম্পা ও স্টার্ক বিদায় নিলে ৪৯.৩ ওভারে ২৮৬ রানে অলআউট হয়ে যায় অজিরা। সর্বোচ্চ ৭১ রান এসেছে লাবুশেনের ব্যাট থেকে। ইংল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন ওকস।
ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার এই বিশ্বকাপে অবস্থা পুরো বিপরীত। অস্ট্রেলিয়া নিজেদের সর্বশেষ চার ম্যাচে জিতেছে। অন্যদিকে ইংল্যান্ড হেরেছে নিজেদের সর্বশেষ চার ম্যাচ। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে আজ ৩০০ এর ওপরে স্কোর গড়ার সম্ভাবনা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। তবে ক্রিস ওকসের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তা আর সম্ভব হয়নি। অজিরা অলআউট হয়েছে ২৮৬ রানে।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে ১১ রানে। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে ক্রিস ওকসকে কাট করতে যান ট্রাভিস হেড। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ ধরেছেন জো রুট। ১০ বলে ১ চারে ১১ রান করেন হেড।
হেডের বিদায়ের পর আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে ওকসের শর্ট বল ওয়ার্নার পুল করতে গেলে বল চলে যায় আকাশে। মিড উইকেটে সহজ ক্যাচ ধরেছেন ডেভিড উইলি। ১৬ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৫ রান করেন ওয়ার্নার। হেড, ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনারের দ্রুত বিদায়ে স্কোর হয়ে যায় ৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৩৮ রান।
পাওয়ারপ্লের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারানোর পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের হাল ধরেছেন স্টিভ স্মিথ ও মারনাস লাবুশেন। ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে অজিদের রান তোলার গতি কিছুটা কমে যায়। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৪৮ রান করেছে অজিরা। ১৯.৩ ওভারে দলীয় সেঞ্চুরি করেছে অস্ট্রেলিয়া।
তৃতীয় উইকেটে ৯৬ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন স্মিথ-লাবুশেন। স্মিথকে ফিরিয়ে এই জুটি ভেঙেছেন আদিল রশিদ। যেখানে ২২ তম ওভারের চতুর্থ বলে রশিদকে তুলে মারতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে মঈন আলির হাতে ক্যাচ তুলে দেন স্মিথ। ৫২ বলে ৩ চারে ৪৪ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার।
এক ওভার বিরতিতে এসে অস্ট্রেলিয়ার আরেক উইকেট তুলে নিয়েছেন রশিদ। একই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট এলাকায় ক্যাচ ধরেছেন মঈন। এবার ২৪ তম ওভারের প্রথম বলে রিভার্স সুইপ করতে যান অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক ব্যাটার জস ইংলিশ। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ২৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৭ রান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্তে খেলতে থাকেন লাবুশেন। ২৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে রশিদকে কাভারে ঠেলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দশম ফিফটি তুলে নিয়েছেন লাবুশেন। পঞ্চম উইকেটে ক্যামেরন গ্রিনকে নিয়ে ৫৯ বলে ৬১ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন লাবুশেন। ৩৩ তম ওভারের শেষ বলে লাবুশেনকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন মার্ক উড। ৮৩ বলে ৭ চারে ৭১ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার।
লাবুশেনের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৩৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৮ রান। মিচেল মার্শ ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেয়ে সুযোগটা কাজে লাগাতে থাকেন ক্যামেরন গ্রিন ও মার্কাস স্টয়নিস। ষষ্ঠ উইকেটে ৪৬ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েছেন গ্রিন-স্টয়নিস। ৪১ তম ওভারের বলে উইলিকে স্কুপ করতে গেলে বোল্ড হয়ে যান গ্রিন। ৫২ বলে ৫ চারে ৪৭ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার এই অলরাউন্ডার। গ্রিনের পর স্টয়নিস আক্রমণাত্মক খেলছিলেন ঠিকই। তবে স্টয়নিস বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৪৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে লিয়াম লিভিংস্টোনকে পুল করতে যান স্টয়নিস। ডিপ মিড উইকেটে লাফ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন জনি বেয়ারস্টো। ৩২ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৫ রান করেন স্টয়নিস।
স্টয়নিসের বিদায়ের পর প্যাট কামিন্সও দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। স্টয়নিস, কামিন্স দ্রুত আউট হলে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৪৪.২ ওভারে ৮ উইকেটে ২৪৭ রান। এরপর নবম উইকেটে অ্যাডাম জাম্পা ও মিচেল স্টার্কের ২৯ বলে ৩৮ রানের জুটিতে ২৮০ পেরিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। যেখানে ইনিংসের শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসে ওকস অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সমাপ্তি ঘটিয়েছেন। ওভারের প্রথম ও তৃতীয় বলে জাম্পা ও স্টার্ক বিদায় নিলে ৪৯.৩ ওভারে ২৮৬ রানে অলআউট হয়ে যায় অজিরা। সর্বোচ্চ ৭১ রান এসেছে লাবুশেনের ব্যাট থেকে। ইংল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন ওকস।
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
৩ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৯ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৯ ঘণ্টা আগে