নাঈম শেখ—অনেক সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ দলে এসেছিলেন। তাঁকে নিয়ে সুদূরপ্রসারী চিন্তাও ছিল বিসিবির কর্মকর্তাদের। তবে ২৪ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে পারেননি। সুযোগ পেলেও হতে পারেনি ধারাবাহিক।
নাঈম এবারের বিপিএলে খেলছেন দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে। যেখানে তাঁর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন। কিন্তু বিপিএলে বাজে অবস্থা ঢাকার। পাঁচ ম্যাচের মধ্যে এক জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ছয় নম্বরে থেকে সিলেট পর্ব শেষ করেছে তারা।
ঢাকার মতোই অবস্থা নাঈমের। পাঁচ ম্যাচে ২২.৪০ গড় ও ১২০.৪৩ গড়ে রান করেছেন ১১২। ফিফটি ১ টি। সেটিও প্রথম ম্যাচে। এরপর গত ২৯ জানুয়ারি খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ২১ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ঢাকার ওপেনার। কিন্তু গত শুক্রবার পরের ম্যাচে ২ রানেই আউট। নাঈমের এমন অধারাবাহিক ব্যাটিং নিয়ে ক্ষুব্ধ সুজন। নাঈমের ব্যাপারে জানতে চাইলে আজ সাংবাদিকদের ঢাকার কোচ বলেছেন, ‘নাঈম শেখের ব্যাপারে...আমার কাছে সত্যি কথা বলতে, ওর সামর্থ আছে। কিন্তু হয়তো নিজের নিজে বুঝে কিনা জানি না। যে ছেলে ২১ বলে ৪২ (৪১) রান করতে পারে, পরের ম্যাচে সোজা বলে ক্রস ব্যাট চালিয়ে বোল্ড হয়ে যায়। আমি জানি না, ওর মাইন্ডসেট কী কাজ করে।’
সিলেটের বিপক্ষে বলতে গেলে নিজ থেকেই যেন উইকেট দিয়ে এসেছেন নাঈম। তাঁর এমন কেয়ারলেস বা অসাবধান ব্যাটিং নিয়ে সুজন আরও বলেছেন, ‘এটা কেয়ারলেস ব্যাটিং, শট নির্বাচন সঠিক নয়। শীর্ষ পর্যায়ে এসব আপনি অজুহাত দিতে পারবেন না যে কন্ডিশন কঠিন। বিদেশি ক্রিকেটাররা তো করে দেখাচ্ছে। স্থানীয় ক্রিকেটাররা কেন পারবে না। গেম সেন্স বা এক ফ্লোতে কখনো ব্যাটিং করতে পারবেন না। পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করলে সফল হতে পারবেন।’
নাঈমের বয়সী অনেক ক্রিকেটার এখন বিশ্ব কাঁপাচ্ছেন। এমনকি বাংলাদেশের অনেকে এগিয়ে গেছেন তাঁর থেকে। নাঈম যে এখন আর তরুণ নয়, সেটি মনে করিয়ে দিয়েছেন সুজন, ‘নাঈম এখন আর তরুণ ক্রিকেটার নয়। অনেক দিন ধরে সে বাংলাদেশের হয়ে খেলছে। সত্যি কথা বলতে, এই ছোট ছোট ভুলগুলো ওদের নিজের ক্যারিয়ারের জন্যই হুমকি।’
নাঈমের থেকে কী চান সেটিও জানিয়েছেন ঢাকার কোচ, ‘৫০ বল তো অনেক বেশি, নাঈম ৩০-৪০ বল খেললেই আমি খুশি। বলছি না, নাঈম খারাপ ব্যাটিং করছে। আক্রমণাত্মক ব্যাট চালাচ্ছে, ব্যাটে-বলে লাগছে ভালো, কুমিল্লা ও খুলনার সঙ্গে দারুণ করেছে। আমার কথা হচ্ছে, একটা ফর্মে থাকা ব্যাটার প্রতি ম্যাচেই রান করতে চাইবে, তাই না? কিন্তু শট নির্বাচনের কথা বললাম। উইকেটে বল থেমে আসছে, তাহলে যদি আমি মারি (শট), তাহলে সোজা মারব, ক্রস কেন মারব?’
নাঈম শেখ—অনেক সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ দলে এসেছিলেন। তাঁকে নিয়ে সুদূরপ্রসারী চিন্তাও ছিল বিসিবির কর্মকর্তাদের। তবে ২৪ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে পারেননি। সুযোগ পেলেও হতে পারেনি ধারাবাহিক।
নাঈম এবারের বিপিএলে খেলছেন দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে। যেখানে তাঁর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন। কিন্তু বিপিএলে বাজে অবস্থা ঢাকার। পাঁচ ম্যাচের মধ্যে এক জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ছয় নম্বরে থেকে সিলেট পর্ব শেষ করেছে তারা।
ঢাকার মতোই অবস্থা নাঈমের। পাঁচ ম্যাচে ২২.৪০ গড় ও ১২০.৪৩ গড়ে রান করেছেন ১১২। ফিফটি ১ টি। সেটিও প্রথম ম্যাচে। এরপর গত ২৯ জানুয়ারি খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ২১ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ঢাকার ওপেনার। কিন্তু গত শুক্রবার পরের ম্যাচে ২ রানেই আউট। নাঈমের এমন অধারাবাহিক ব্যাটিং নিয়ে ক্ষুব্ধ সুজন। নাঈমের ব্যাপারে জানতে চাইলে আজ সাংবাদিকদের ঢাকার কোচ বলেছেন, ‘নাঈম শেখের ব্যাপারে...আমার কাছে সত্যি কথা বলতে, ওর সামর্থ আছে। কিন্তু হয়তো নিজের নিজে বুঝে কিনা জানি না। যে ছেলে ২১ বলে ৪২ (৪১) রান করতে পারে, পরের ম্যাচে সোজা বলে ক্রস ব্যাট চালিয়ে বোল্ড হয়ে যায়। আমি জানি না, ওর মাইন্ডসেট কী কাজ করে।’
সিলেটের বিপক্ষে বলতে গেলে নিজ থেকেই যেন উইকেট দিয়ে এসেছেন নাঈম। তাঁর এমন কেয়ারলেস বা অসাবধান ব্যাটিং নিয়ে সুজন আরও বলেছেন, ‘এটা কেয়ারলেস ব্যাটিং, শট নির্বাচন সঠিক নয়। শীর্ষ পর্যায়ে এসব আপনি অজুহাত দিতে পারবেন না যে কন্ডিশন কঠিন। বিদেশি ক্রিকেটাররা তো করে দেখাচ্ছে। স্থানীয় ক্রিকেটাররা কেন পারবে না। গেম সেন্স বা এক ফ্লোতে কখনো ব্যাটিং করতে পারবেন না। পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করলে সফল হতে পারবেন।’
নাঈমের বয়সী অনেক ক্রিকেটার এখন বিশ্ব কাঁপাচ্ছেন। এমনকি বাংলাদেশের অনেকে এগিয়ে গেছেন তাঁর থেকে। নাঈম যে এখন আর তরুণ নয়, সেটি মনে করিয়ে দিয়েছেন সুজন, ‘নাঈম এখন আর তরুণ ক্রিকেটার নয়। অনেক দিন ধরে সে বাংলাদেশের হয়ে খেলছে। সত্যি কথা বলতে, এই ছোট ছোট ভুলগুলো ওদের নিজের ক্যারিয়ারের জন্যই হুমকি।’
নাঈমের থেকে কী চান সেটিও জানিয়েছেন ঢাকার কোচ, ‘৫০ বল তো অনেক বেশি, নাঈম ৩০-৪০ বল খেললেই আমি খুশি। বলছি না, নাঈম খারাপ ব্যাটিং করছে। আক্রমণাত্মক ব্যাট চালাচ্ছে, ব্যাটে-বলে লাগছে ভালো, কুমিল্লা ও খুলনার সঙ্গে দারুণ করেছে। আমার কথা হচ্ছে, একটা ফর্মে থাকা ব্যাটার প্রতি ম্যাচেই রান করতে চাইবে, তাই না? কিন্তু শট নির্বাচনের কথা বললাম। উইকেটে বল থেমে আসছে, তাহলে যদি আমি মারি (শট), তাহলে সোজা মারব, ক্রস কেন মারব?’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে