প্রায় ১৪ বছর পর মিচেল স্টার্ক. প্যাট কামিন্স ও জশ হ্যাজলউড—পেসত্রয়ীকে ছাড়া আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টে খেলবে অস্ট্রেলিয়া। তাঁদের ছাড়া শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে সিরিজও হারল অজিরা। ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হারের পর অস্ট্রেলিয়ার পরের মিশন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। এই টুর্নামেন্টের আগে এই দুরবস্থা অস্ট্রেলিয়াকে কিছুটা হলেও দুশ্চিন্তায় ফেলার কথা।
তবে অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলের তিক্ত ফল নিয়ে চিন্তিত নন। জানিয়েছেন, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো ফলের আশায় তিনি। দলের বোলিং আক্রমণ নিয়ে বললে, ‘দলে প্রতিভাবান ক্রিকেটারেরা রয়েছে। অধিনায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব সঠিক সময়ে তাদের থেকে সেরাটা বের করে নিয়ে আসা। দলের প্রতিটা বোলার আলাদা। বেন ডারশুইস ও স্পেনসার জনসন বল সুইং করানোর চেষ্টা করছে। শন অ্যাবটের লেংথ দুর্দান্ত। নাথান এলিস গতির সমস্যা করতে পারে।’
কামিন্স-হ্যাজলউড-স্টার্ক একসঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকে বিশ্বকাপসহ কত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচেই না জেতালেন। আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এ পেসত্রয়ীকে পাচ্ছে না দলটি। চোটের পড়ে আগেই ছিটকে গেছেন কামিন্স ও হ্যাজলউড। সবশেষ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন পেসার স্টার্ক। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের এখন শন অ্যাবট, স্পেন্সার জনসন, বেন ডারশুইস ও নাথান এলিসের ওপর নির্ভর করতে হবে।
টুর্নামেন্টের আগে বেশ কিছু ধাক্কা খেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। চোটের কারণে মিচেল মার্শ আগেই ছিটকে গেছেন। মার্কাস স্টয়নিস অবসর নিয়েছেন ওয়ানডে থেকে। যার ফলে ১৫ সদস্যের প্রাথমিক দলটিতে অনেকগুলো পরিবর্তন আনতে হয়েছে। পাওয়ার হিটার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্ককে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মার্শের জায়গায় তিন নম্বরে খেলতে পারেন তিনি। ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে ম্যাথু শর্ট ও ট্রাভিস হেডকে। সফরকালীন রিজার্ভ হিসেবে দলের সঙ্গী হচ্ছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার কুপার কনোলি।
তবে স্পিন আক্রমণে আস্থা রাখছেন স্মিথ। অভিজ্ঞ অ্যাডাম জাম্পার সঙ্গে আরেক লেগ স্পিনার তানভির সাঙ্ঘা রয়েছে অস্ট্রেলিয়া দলে। স্মিথ বললেন, ‘আমাদের দলে দুজন স্পিনার রয়েছে। অ্যাডাম জাম্পা ও তনভির সাঙ্ঘা খুবই ভালো বোলার। তা ছাড়া ম্যাথু শর্ট, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো বোলারেরা রয়েছে যারা প্রয়োজনে বল করতে পারে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ম্যাচ লাহোরে ২২ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে ২৫ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ২৮ ফেব্রুয়ারি গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান।
প্রায় ১৪ বছর পর মিচেল স্টার্ক. প্যাট কামিন্স ও জশ হ্যাজলউড—পেসত্রয়ীকে ছাড়া আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টে খেলবে অস্ট্রেলিয়া। তাঁদের ছাড়া শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে সিরিজও হারল অজিরা। ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হারের পর অস্ট্রেলিয়ার পরের মিশন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। এই টুর্নামেন্টের আগে এই দুরবস্থা অস্ট্রেলিয়াকে কিছুটা হলেও দুশ্চিন্তায় ফেলার কথা।
তবে অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলের তিক্ত ফল নিয়ে চিন্তিত নন। জানিয়েছেন, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো ফলের আশায় তিনি। দলের বোলিং আক্রমণ নিয়ে বললে, ‘দলে প্রতিভাবান ক্রিকেটারেরা রয়েছে। অধিনায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব সঠিক সময়ে তাদের থেকে সেরাটা বের করে নিয়ে আসা। দলের প্রতিটা বোলার আলাদা। বেন ডারশুইস ও স্পেনসার জনসন বল সুইং করানোর চেষ্টা করছে। শন অ্যাবটের লেংথ দুর্দান্ত। নাথান এলিস গতির সমস্যা করতে পারে।’
কামিন্স-হ্যাজলউড-স্টার্ক একসঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকে বিশ্বকাপসহ কত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচেই না জেতালেন। আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এ পেসত্রয়ীকে পাচ্ছে না দলটি। চোটের পড়ে আগেই ছিটকে গেছেন কামিন্স ও হ্যাজলউড। সবশেষ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন পেসার স্টার্ক। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের এখন শন অ্যাবট, স্পেন্সার জনসন, বেন ডারশুইস ও নাথান এলিসের ওপর নির্ভর করতে হবে।
টুর্নামেন্টের আগে বেশ কিছু ধাক্কা খেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। চোটের কারণে মিচেল মার্শ আগেই ছিটকে গেছেন। মার্কাস স্টয়নিস অবসর নিয়েছেন ওয়ানডে থেকে। যার ফলে ১৫ সদস্যের প্রাথমিক দলটিতে অনেকগুলো পরিবর্তন আনতে হয়েছে। পাওয়ার হিটার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্ককে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মার্শের জায়গায় তিন নম্বরে খেলতে পারেন তিনি। ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে ম্যাথু শর্ট ও ট্রাভিস হেডকে। সফরকালীন রিজার্ভ হিসেবে দলের সঙ্গী হচ্ছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার কুপার কনোলি।
তবে স্পিন আক্রমণে আস্থা রাখছেন স্মিথ। অভিজ্ঞ অ্যাডাম জাম্পার সঙ্গে আরেক লেগ স্পিনার তানভির সাঙ্ঘা রয়েছে অস্ট্রেলিয়া দলে। স্মিথ বললেন, ‘আমাদের দলে দুজন স্পিনার রয়েছে। অ্যাডাম জাম্পা ও তনভির সাঙ্ঘা খুবই ভালো বোলার। তা ছাড়া ম্যাথু শর্ট, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো বোলারেরা রয়েছে যারা প্রয়োজনে বল করতে পারে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ম্যাচ লাহোরে ২২ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে ২৫ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ২৮ ফেব্রুয়ারি গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
১০ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
১২ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১২ ঘণ্টা আগে