ক্রীড়া ডেস্ক
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনে আজ শুরুর দুই সেশনেই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররা। ইনিংসের প্রথম ১০ ওভারে ব্রায়ান বেনেটের ৫ বাউন্ডারি সফরকারীদের ভালো শুরুর ইঙ্গিতই দিচ্ছিল। লাঞ্চের আগেই দুই ওপেনার বেনেট (২১) ও বেন কারেনের (২১) এর উইকেট হারালেও পরিস্থিতির সামাল দেন নিক ওয়েলচ এবং শন উইলিয়ামস। এই জুটিতে ৯০ রান এলেও দিনটা নিজের করে নিতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণিতে মুহুর্তেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় তারা।
ভালো শুরুর পরেও শেষ সেশনে দ্রুত উইকেট হারানো হতাশাজনক বললেন জিম্বাবুয়ের সহকারী কোচ ডিয়ন ইব্রাহিম। তবে আগামীকাল আরও ৪০-৫০ রান যোগ করার পরিকল্পনার কথাও বলেন তিনি। প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে ইব্রাহিম বলেন, ‘অবশ্যই, আমরা কিছুটা হতাশ। আরও ৪০-৫০ রান করতে পারলে ভালো হতো। এটা নিঃসন্দেহে এক ভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ। আসলে বাংলাদেশের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা তাদের এমন দারুণ স্পিন আক্রমণ এর বিপক্ষে খেলা খুব কঠিন। আরও ৪০-৫০ রান করতে চাইব আমরা।’
তৃতীয় উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের বোলারদের সামলে নিয়ে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল জিম্বাবুয়ে। এই জুটির রান যখন ৯০ তখন হঠাৎ পেশির টান নিয়ে মাঠ ছাড়েন নিক ওয়েলচ। তিনি ড্রেসিংরুমে ফিরতেই জিম্বাবুয়ের ছন্দপতন হয় বলে মনে করেন ইব্রাহিম। তিনি বলেন, ‘চা বিরতির আগে নিকের (ওয়েলচ) পেশিতে টান লেগেছিল। এরপর আমরা দ্রুত বেশ কিছু উইকেট হারিয়েছি ফলে ছন্দও হারিয়ে ফেলেছি। একবার ছন্দ হারালে তা ফিরে পাওয়া অনেক কঠিন। উইলিয়ামসের সাথে নিকের জুটিটা বেশ ভালো ছিল। পরে যদিও মাদেভেরেরা মিলে চেষ্টা করেছে।’
দিনের শেষ সেশনে তাইজুল ইসলাম ছিলেন দুর্দান্ত। ৫ উইকেট নিয়ে একাই ধসিয়ে দিয়েছেন জিম্বাবুয়েকে। বিকেলে ১৭ রান তুলতেই তারা যে ৫ উইকেট হারিয়েছে, চারটিই নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। তবে এখনো চট্টগ্রাম টেস্টে নিজেদের নিয়ে আশাবাদী ইব্রাহিম, ‘আমরা বেশ আশাবাদী, আমরা একজন বাড়তি স্পিনার খেলাচ্ছি। দুই দলই প্রথম ইনিংসে ভালো ব্যাট করলে ম্যাচে ভারসাম্য থাকবে। আমাদের বোলিং আক্রমণ দিয়ে আমরা চেষ্টা করব বাংলাদেশের ব্যাটারদের চাপে ফেলতে। এটা করতে পারছি কিনা সেটাই হচ্ছে দেখার ব্যাপার। এরপর বাকি ব্যাপারে কথা বলা যাবে।’
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনে আজ শুরুর দুই সেশনেই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররা। ইনিংসের প্রথম ১০ ওভারে ব্রায়ান বেনেটের ৫ বাউন্ডারি সফরকারীদের ভালো শুরুর ইঙ্গিতই দিচ্ছিল। লাঞ্চের আগেই দুই ওপেনার বেনেট (২১) ও বেন কারেনের (২১) এর উইকেট হারালেও পরিস্থিতির সামাল দেন নিক ওয়েলচ এবং শন উইলিয়ামস। এই জুটিতে ৯০ রান এলেও দিনটা নিজের করে নিতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণিতে মুহুর্তেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় তারা।
ভালো শুরুর পরেও শেষ সেশনে দ্রুত উইকেট হারানো হতাশাজনক বললেন জিম্বাবুয়ের সহকারী কোচ ডিয়ন ইব্রাহিম। তবে আগামীকাল আরও ৪০-৫০ রান যোগ করার পরিকল্পনার কথাও বলেন তিনি। প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে ইব্রাহিম বলেন, ‘অবশ্যই, আমরা কিছুটা হতাশ। আরও ৪০-৫০ রান করতে পারলে ভালো হতো। এটা নিঃসন্দেহে এক ভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ। আসলে বাংলাদেশের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা তাদের এমন দারুণ স্পিন আক্রমণ এর বিপক্ষে খেলা খুব কঠিন। আরও ৪০-৫০ রান করতে চাইব আমরা।’
তৃতীয় উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের বোলারদের সামলে নিয়ে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল জিম্বাবুয়ে। এই জুটির রান যখন ৯০ তখন হঠাৎ পেশির টান নিয়ে মাঠ ছাড়েন নিক ওয়েলচ। তিনি ড্রেসিংরুমে ফিরতেই জিম্বাবুয়ের ছন্দপতন হয় বলে মনে করেন ইব্রাহিম। তিনি বলেন, ‘চা বিরতির আগে নিকের (ওয়েলচ) পেশিতে টান লেগেছিল। এরপর আমরা দ্রুত বেশ কিছু উইকেট হারিয়েছি ফলে ছন্দও হারিয়ে ফেলেছি। একবার ছন্দ হারালে তা ফিরে পাওয়া অনেক কঠিন। উইলিয়ামসের সাথে নিকের জুটিটা বেশ ভালো ছিল। পরে যদিও মাদেভেরেরা মিলে চেষ্টা করেছে।’
দিনের শেষ সেশনে তাইজুল ইসলাম ছিলেন দুর্দান্ত। ৫ উইকেট নিয়ে একাই ধসিয়ে দিয়েছেন জিম্বাবুয়েকে। বিকেলে ১৭ রান তুলতেই তারা যে ৫ উইকেট হারিয়েছে, চারটিই নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। তবে এখনো চট্টগ্রাম টেস্টে নিজেদের নিয়ে আশাবাদী ইব্রাহিম, ‘আমরা বেশ আশাবাদী, আমরা একজন বাড়তি স্পিনার খেলাচ্ছি। দুই দলই প্রথম ইনিংসে ভালো ব্যাট করলে ম্যাচে ভারসাম্য থাকবে। আমাদের বোলিং আক্রমণ দিয়ে আমরা চেষ্টা করব বাংলাদেশের ব্যাটারদের চাপে ফেলতে। এটা করতে পারছি কিনা সেটাই হচ্ছে দেখার ব্যাপার। এরপর বাকি ব্যাপারে কথা বলা যাবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে