নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে আসার পর বিশ্রামে ছিলেন তাসকিন আহমেদ। তাই ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে শুরুর কয়েক ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি। তবে আজ ফিরেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বল হাতে আগুন ঝরিয়েছেন এই পেসার। তাঁর সঙ্গে মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণিতে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৯৪ রানে হারিয়েছে মোহামেডান।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মোহামেডান ৯ উইকেট হারিয়ে তোলে ২৫৩ রান। তামিম ইকবাল ও রনি তালুকদারের উদ্বোধনী জুটিতে তাদের শুরুটা দারুণ হয়। ৪৮ রানের এই জুটি ভাঙেন শরীফুল ইসলাম। ২৫ বলে ২৮ রান করা তামিমকে আউট করেন তিনি। দলীয় ৭৭ রানে ফিরে যান আরেক ওপেনার রনিও (৩৬)। এরপর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের সঙ্গে ৬৩ রানের জুটি গড়েন তাওহীদ হৃদয়। অঙ্কন ৪২ রানে ফিরলেও হৃদয় অর্ধশতক পূরণ করেন। ৭৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রানে তাঁকে ফেরান শরীফুল।
আরিফুল ইসলাম (১৫), মিরাজ (২৫) ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে ২৫০ পার করে মোহামেডান। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম ফেরেন মাত্র ১ রানে। রূপগঞ্জের হয়ে ৫৪ রানের বিনিময়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন শরীফুল। তবে তানজিম হাসান সাকিব খানিকটা খরুচে ছিলেন, ৭০ রানে পান ২ উইকেট।
জবাব দিতে নেমে রূপগঞ্জ গুটিয়ে যায় ১৫৯ রানেই। তানজিদ হাসান তামিমকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন মিরাজ। এরপর আর কোনো ব্যাটারই রূপগঞ্জকে ভরসা দিতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৪৩ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাট থেকে। ৩৮ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন মিরাজ। এছাড়া ৩৩ রান খরচে ৩ উইকেট শিকার করেন তাসকিন।
টানা চার জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে আছে মোহামেডান। সমান আট পয়েন্ট থাকলেও রানরেটের কারণে শীর্ষে আছে আবাহনী লিমিটেড। বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৮০ রানে হারিয়েছে তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ৩১০ রান করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে ফিরতে হয় মুমিনুল হককে। ৭৪ বলে ৭ চার ও ৪ ছক্কায় ৯২ রানে আইচ মোল্লার শিকার হস এই বাঁহাতি। এছাড়া ৮৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৭১ রান আসে মোহাম্মদ মিঠুনের ব্যাট থেকে।
জবাব দিতে নেমে ৭ উইকেটে ২৩০ রানের বেশি করতে পারেনি ব্রাদার্স। অধিনায়ক মাইশুকুর চেষ্টা করলেও তাঁকে থামতে হয় ৭৮ বলে ৮৪ রান করে। আবাহনীর হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মোসাদ্দেক হোসেন ও মেহরব হাসান। এছাড়া একটি করে শিকার নাহিদ রানা, রাকিবুল হাসান ও মাহফুজুর রাব্বির।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের কাছে ৯৪ রানে হেরেছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। লিগে এটি তাদের প্রাইমের তৃতীয় হার। আগে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ কেবল ১৮৩ রানের পুঁজি তোলে। নাহিদুল ইসলাম, আরাফাত সানি এবং রিশাদ হোসনের স্পিনে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে তারা। অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৪৪ বলে ৪৮ রানের ইনিংস খেললেও দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিতে পারেননি। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ৭১ বলে ৩৫ রান করে কিছুটা লড়াই চালান। প্রাইম ব্যাংকের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন নাহিদুল ও সানি। দুটি করে শিকার রিশাদ ও হাসান মাহমুদের।
বোলারদের দারুণ পারফরম্যান্সের প্রতিদান দিতে পারেননি প্রাইম ব্যাংকের ব্যাটাররা। যার ফলে ৮৯ রানেই গুটিয়ে যায় ক্লাবটি। ১২ রান দিয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন আবু হাসিম। এছাড়া লিয়ন ইসলাম ও শেখ পারভেজ জীবনের শিকার দুটি করে উইকেট। ৫ ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে গাজী গ্রুপ।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে আসার পর বিশ্রামে ছিলেন তাসকিন আহমেদ। তাই ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে শুরুর কয়েক ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি। তবে আজ ফিরেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বল হাতে আগুন ঝরিয়েছেন এই পেসার। তাঁর সঙ্গে মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণিতে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৯৪ রানে হারিয়েছে মোহামেডান।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মোহামেডান ৯ উইকেট হারিয়ে তোলে ২৫৩ রান। তামিম ইকবাল ও রনি তালুকদারের উদ্বোধনী জুটিতে তাদের শুরুটা দারুণ হয়। ৪৮ রানের এই জুটি ভাঙেন শরীফুল ইসলাম। ২৫ বলে ২৮ রান করা তামিমকে আউট করেন তিনি। দলীয় ৭৭ রানে ফিরে যান আরেক ওপেনার রনিও (৩৬)। এরপর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের সঙ্গে ৬৩ রানের জুটি গড়েন তাওহীদ হৃদয়। অঙ্কন ৪২ রানে ফিরলেও হৃদয় অর্ধশতক পূরণ করেন। ৭৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রানে তাঁকে ফেরান শরীফুল।
আরিফুল ইসলাম (১৫), মিরাজ (২৫) ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে ২৫০ পার করে মোহামেডান। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম ফেরেন মাত্র ১ রানে। রূপগঞ্জের হয়ে ৫৪ রানের বিনিময়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন শরীফুল। তবে তানজিম হাসান সাকিব খানিকটা খরুচে ছিলেন, ৭০ রানে পান ২ উইকেট।
জবাব দিতে নেমে রূপগঞ্জ গুটিয়ে যায় ১৫৯ রানেই। তানজিদ হাসান তামিমকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন মিরাজ। এরপর আর কোনো ব্যাটারই রূপগঞ্জকে ভরসা দিতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৪৩ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাট থেকে। ৩৮ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন মিরাজ। এছাড়া ৩৩ রান খরচে ৩ উইকেট শিকার করেন তাসকিন।
টানা চার জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে আছে মোহামেডান। সমান আট পয়েন্ট থাকলেও রানরেটের কারণে শীর্ষে আছে আবাহনী লিমিটেড। বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৮০ রানে হারিয়েছে তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ৩১০ রান করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে ফিরতে হয় মুমিনুল হককে। ৭৪ বলে ৭ চার ও ৪ ছক্কায় ৯২ রানে আইচ মোল্লার শিকার হস এই বাঁহাতি। এছাড়া ৮৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৭১ রান আসে মোহাম্মদ মিঠুনের ব্যাট থেকে।
জবাব দিতে নেমে ৭ উইকেটে ২৩০ রানের বেশি করতে পারেনি ব্রাদার্স। অধিনায়ক মাইশুকুর চেষ্টা করলেও তাঁকে থামতে হয় ৭৮ বলে ৮৪ রান করে। আবাহনীর হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মোসাদ্দেক হোসেন ও মেহরব হাসান। এছাড়া একটি করে শিকার নাহিদ রানা, রাকিবুল হাসান ও মাহফুজুর রাব্বির।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের কাছে ৯৪ রানে হেরেছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। লিগে এটি তাদের প্রাইমের তৃতীয় হার। আগে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ কেবল ১৮৩ রানের পুঁজি তোলে। নাহিদুল ইসলাম, আরাফাত সানি এবং রিশাদ হোসনের স্পিনে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে তারা। অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৪৪ বলে ৪৮ রানের ইনিংস খেললেও দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিতে পারেননি। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ৭১ বলে ৩৫ রান করে কিছুটা লড়াই চালান। প্রাইম ব্যাংকের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন নাহিদুল ও সানি। দুটি করে শিকার রিশাদ ও হাসান মাহমুদের।
বোলারদের দারুণ পারফরম্যান্সের প্রতিদান দিতে পারেননি প্রাইম ব্যাংকের ব্যাটাররা। যার ফলে ৮৯ রানেই গুটিয়ে যায় ক্লাবটি। ১২ রান দিয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন আবু হাসিম। এছাড়া লিয়ন ইসলাম ও শেখ পারভেজ জীবনের শিকার দুটি করে উইকেট। ৫ ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে গাজী গ্রুপ।
এক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগেতাহলে কি এবার বিশ্বকাপ জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’। তাঁর ভাষায়, ‘যে কোনো দলই জিততে পারে (ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ)। এটাই ফুটবল। যদি কোনো দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব জেতে আমি অবাক হব না।’
৩ ঘণ্টা আগে