ক্রীড়া ডেস্ক
২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
পাকিস্তান ধবলধোলাই এড়ানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নিয়মিত অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান আজ খেলতে পারেননি। হোবার্টে তাই পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন সালমান আলী আগা। নতুন অধিনায়কের পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতল অস্ট্রেলিয়া। স্বাগতিকদের হাতে তখনো বাকি ছিল ৫২ বল।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে ৩.৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে করে ৩০ রান। যার মধ্যে ওপেনার জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের ঝড় উঠতে গেলেও সেটা থামিয়ে দিয়েছেন আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত পেসার জাহানদাদ খান। ১১ বলে ৪ চারে ১৮ রান করেন ম্যাকগার্ক। আরেক ওপেনার ম্যাথু শর্ট করেন ২ রান। এমন পরিস্থিতিতে চারে ব্যাটিংয়ে নামেন মার্কাস স্টয়নিস। দুই ওপেনারকে উইকেট হারালেও অস্ট্রেলিয়া পাওয়ারপ্লেতে ১০-এর কাছাকাছি রানরেট রাখতে পেরেছে, সেটা স্টয়নিসের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের কারণেই। প্রথম ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৫৮ রান করে অজিরা।
অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক জশ ইংলিসের সঙ্গে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৮ বলে ৫৫ রান যোগ করেন স্টয়নিস। দশম ওভারের পঞ্চম বলে ইংলিসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্বাস আফ্রিদি। শর্ট ফাইন লেগে তিনবারের চেষ্টায় ক্যাচ ধরেন হারিস রউফ। ২৪ বলে ৪ চারে ২৭ রান করেন ইংলিস। ৯.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৮৫ রানে পরিণত অস্ট্রেলিয়ার বাকি পথ পাড়ি দিতে সময় লেগেছে মাত্র ১০ বল। চতুর্থ উইকেটে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন স্টয়নিস ও টিম ডেভিড। যার মধ্যে ১১তম ওভারে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে পিটিয়ে অস্ট্রেলিয়া নেয় ২৫ রান। এই ওভারে আসে ৩ ছক্কা ও ১ চার।
শেষটা স্টয়নিস ছক্কা মেরে করতে চেয়েছেন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে আব্বাস আফ্রিদির ফুলটসকে পুল করেন স্টয়নিস। ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ ধরা হলেও আম্পায়ার নো বলের সংকেত দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া তখন পেয়ে যায় ৭ উইকেটের বিশাল জয়। ২৭ বলে ৬১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন স্টয়নিস। মেরেছেন ৫টি করে চার ও ছক্কা। ৩ ম্যাচে ৮ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা স্পেনসার জনসন। বোলিং করেছেন ৬.৮৭ ইকোনমিতে।
হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানের নতুন অধিনায়ক সালমান। ৬.৫ ওভারে ২ উইকেটে ৬১ রান করে পাকিস্তান। রান রেট ৮.৯৩, যা টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই। তবে পরবর্তীতে এটা আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। ১৮.১ ওভারে ১১৭ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন বাবর আজম। ২৮ বলে ৪ চার মারেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার সেরা বোলার অ্যারন হার্ডি নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ২১ রান। ১ ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন অ্যাডাম জাম্পা ও স্পেনসার জনসন। যার মধ্যে জাম্পা ৪ ওভারে খরচ করেন ১১ রান।
অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান হেরেছে ৬ টি-টোয়েন্টি। সিডনিতে ২০১৯ সালে বৃষ্টির বাগড়ায় পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল। এবার ব্রিসবেনের গ্যাবায় গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছিল দুই দলের তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বৈরি আবহাওয়ার কারণে ৭ ওভারে নেমে আসা প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২৯ রানে হারায় অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে টিকে থাকতে সিডনিতে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আশা জাগিয়েও জিততে পারল না পাকিস্তান।
২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
পাকিস্তান ধবলধোলাই এড়ানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নিয়মিত অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান আজ খেলতে পারেননি। হোবার্টে তাই পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন সালমান আলী আগা। নতুন অধিনায়কের পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতল অস্ট্রেলিয়া। স্বাগতিকদের হাতে তখনো বাকি ছিল ৫২ বল।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে ৩.৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে করে ৩০ রান। যার মধ্যে ওপেনার জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের ঝড় উঠতে গেলেও সেটা থামিয়ে দিয়েছেন আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত পেসার জাহানদাদ খান। ১১ বলে ৪ চারে ১৮ রান করেন ম্যাকগার্ক। আরেক ওপেনার ম্যাথু শর্ট করেন ২ রান। এমন পরিস্থিতিতে চারে ব্যাটিংয়ে নামেন মার্কাস স্টয়নিস। দুই ওপেনারকে উইকেট হারালেও অস্ট্রেলিয়া পাওয়ারপ্লেতে ১০-এর কাছাকাছি রানরেট রাখতে পেরেছে, সেটা স্টয়নিসের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের কারণেই। প্রথম ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৫৮ রান করে অজিরা।
অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক জশ ইংলিসের সঙ্গে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৮ বলে ৫৫ রান যোগ করেন স্টয়নিস। দশম ওভারের পঞ্চম বলে ইংলিসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্বাস আফ্রিদি। শর্ট ফাইন লেগে তিনবারের চেষ্টায় ক্যাচ ধরেন হারিস রউফ। ২৪ বলে ৪ চারে ২৭ রান করেন ইংলিস। ৯.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৮৫ রানে পরিণত অস্ট্রেলিয়ার বাকি পথ পাড়ি দিতে সময় লেগেছে মাত্র ১০ বল। চতুর্থ উইকেটে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন স্টয়নিস ও টিম ডেভিড। যার মধ্যে ১১তম ওভারে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে পিটিয়ে অস্ট্রেলিয়া নেয় ২৫ রান। এই ওভারে আসে ৩ ছক্কা ও ১ চার।
শেষটা স্টয়নিস ছক্কা মেরে করতে চেয়েছেন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে আব্বাস আফ্রিদির ফুলটসকে পুল করেন স্টয়নিস। ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ ধরা হলেও আম্পায়ার নো বলের সংকেত দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া তখন পেয়ে যায় ৭ উইকেটের বিশাল জয়। ২৭ বলে ৬১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন স্টয়নিস। মেরেছেন ৫টি করে চার ও ছক্কা। ৩ ম্যাচে ৮ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা স্পেনসার জনসন। বোলিং করেছেন ৬.৮৭ ইকোনমিতে।
হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানের নতুন অধিনায়ক সালমান। ৬.৫ ওভারে ২ উইকেটে ৬১ রান করে পাকিস্তান। রান রেট ৮.৯৩, যা টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই। তবে পরবর্তীতে এটা আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। ১৮.১ ওভারে ১১৭ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন বাবর আজম। ২৮ বলে ৪ চার মারেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার সেরা বোলার অ্যারন হার্ডি নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ২১ রান। ১ ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন অ্যাডাম জাম্পা ও স্পেনসার জনসন। যার মধ্যে জাম্পা ৪ ওভারে খরচ করেন ১১ রান।
অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান হেরেছে ৬ টি-টোয়েন্টি। সিডনিতে ২০১৯ সালে বৃষ্টির বাগড়ায় পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল। এবার ব্রিসবেনের গ্যাবায় গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছিল দুই দলের তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বৈরি আবহাওয়ার কারণে ৭ ওভারে নেমে আসা প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২৯ রানে হারায় অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে টিকে থাকতে সিডনিতে পরশু সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আশা জাগিয়েও জিততে পারল না পাকিস্তান।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৭ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
১০ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১১ ঘণ্টা আগে