হারতে হারতে জিতে যাওয়ার দারুণ এক উদাহরণ হয়ে থাকবে দুবাইয়ে হওয়া আজ আইপিএলের ম্যাচটা! শেষ ওভারের রোমাঞ্চে দুর্দান্ত এক জয় পেল মোস্তাফিজুর রহমানের রাজস্থান রয়্যালস। ১৭তম ওভারে ১৪ রান দিলেও মোস্তাফিজ দলকে ম্যাচে রাখেন ১৯তম ওভারে বোলিং করতে এসে। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামা পাঞ্জাব শেষ ওভারেও যে ৪ রানের দূরত্বটা কমাতে পারেনি, সেটার কৃতিত্ব কার্তিক তিয়াগির।
শেষ দুই ওভারে মোস্তাফিজ-তিয়াগির মুগ্ধ করা যুগলবন্দীতে ২ রানের অসাধারণ এক জয়ই পেয়েছে রাজস্থান। ১২ বলে পাঞ্জাবের দরকার ছিল ৮ রান। ম্যাচ তখন পাঞ্জাবের দিকেই হেলে গেছে। ১৯তম ওভারে মোস্তাফিজ দিলেন মোটে ৪ রান। তবু শেষ ওভারে ৪ রান কি আর কঠিন সমীকরণ? মজাটা এখানেই। দুর্দান্ত বোলিংয়ে কার্তিক তিয়াগি এই রানটা পাঞ্জাবকে করতেই দেননি। মাত্র ১ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট।
ম্যাচের নায়ক তিয়াগি হলেও মোস্তাফিজও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন দলের জয়ে। যদিও ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকতে হয়েছে তাঁকে। নিজের তৃতীয় ওভারে ১৪, বাকি ৩ ওভারে দিয়েছেন ১৬ রান। ফিজের বলে ক্যাচ পড়েছে দুটি।
এর আগে বড় স্কোরই গড়েছিল রাজস্থান। ২০ ওভারে ১৮৫ লক্ষ্য দিয়েছিল পাঞ্জাবকে। রাজস্থানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন যশস্বী জয়সওয়াল। ৩২ রান দিয়ে পাঞ্জাবের সফলতম বোলার আর্শদীপ, নিয়েছেন ৫ উইকেট। সবাইকে ছাপিয়ে ম্যাচের নায়ক ২৯ রানে ২ উইকেট নেওয়া তিয়াগি।
হারতে হারতে জিতে যাওয়ার দারুণ এক উদাহরণ হয়ে থাকবে দুবাইয়ে হওয়া আজ আইপিএলের ম্যাচটা! শেষ ওভারের রোমাঞ্চে দুর্দান্ত এক জয় পেল মোস্তাফিজুর রহমানের রাজস্থান রয়্যালস। ১৭তম ওভারে ১৪ রান দিলেও মোস্তাফিজ দলকে ম্যাচে রাখেন ১৯তম ওভারে বোলিং করতে এসে। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামা পাঞ্জাব শেষ ওভারেও যে ৪ রানের দূরত্বটা কমাতে পারেনি, সেটার কৃতিত্ব কার্তিক তিয়াগির।
শেষ দুই ওভারে মোস্তাফিজ-তিয়াগির মুগ্ধ করা যুগলবন্দীতে ২ রানের অসাধারণ এক জয়ই পেয়েছে রাজস্থান। ১২ বলে পাঞ্জাবের দরকার ছিল ৮ রান। ম্যাচ তখন পাঞ্জাবের দিকেই হেলে গেছে। ১৯তম ওভারে মোস্তাফিজ দিলেন মোটে ৪ রান। তবু শেষ ওভারে ৪ রান কি আর কঠিন সমীকরণ? মজাটা এখানেই। দুর্দান্ত বোলিংয়ে কার্তিক তিয়াগি এই রানটা পাঞ্জাবকে করতেই দেননি। মাত্র ১ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট।
ম্যাচের নায়ক তিয়াগি হলেও মোস্তাফিজও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন দলের জয়ে। যদিও ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকতে হয়েছে তাঁকে। নিজের তৃতীয় ওভারে ১৪, বাকি ৩ ওভারে দিয়েছেন ১৬ রান। ফিজের বলে ক্যাচ পড়েছে দুটি।
এর আগে বড় স্কোরই গড়েছিল রাজস্থান। ২০ ওভারে ১৮৫ লক্ষ্য দিয়েছিল পাঞ্জাবকে। রাজস্থানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন যশস্বী জয়সওয়াল। ৩২ রান দিয়ে পাঞ্জাবের সফলতম বোলার আর্শদীপ, নিয়েছেন ৫ উইকেট। সবাইকে ছাপিয়ে ম্যাচের নায়ক ২৯ রানে ২ উইকেট নেওয়া তিয়াগি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে