নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’

রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৬ মিনিট আগে
২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
২ ঘণ্টা আগে
সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
রান তাড়া করতে নেমে প্রথম ১০ ওভারে চাপেই ছিল রাজশাহী। দলীয় ৬২ রানের মধ্যে তানজিদ হাসান তামিম ও সাহিবজাদা ফারহানকে হারানোর পাশাপাশি রান রেটেও পিছিয়ে ছিল দলটি। কিন্তু শিশির পড়ায় ১০ ওভারের পর থেকে দারুণভাবে মানিয়ে নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ১৩০ রানের জুটিতে ২ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রাজশাহী। শান্ত ১০১ ও মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন।
২০০ ছোঁয়া পুঁজি নিয়েও ম্যাচ হারায় স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশিই মন খারাপ হচ্ছে মিরাজের। ম্যাচ শেষে সিলেট দলপতি বলেন, ‘১৯০ রান করেও যদি হারতে হয় তাহলে সেটা মেনে নেওয়া খুবই কঠিন। উইকেটে ব্যাটারদের জন্য সহায়তা ছিল। শিশির পড়েছিল। তাই বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে।’
হার দিয়ে বিপিএল শুরু হলেও ভক্তদের আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ, ‘আফিফ ও ইমনের জুটি দারুণ লেগেছে। প্রথম ১০ ওভারে ব্যাট করা কঠিন ছিল একটু। এরপর তারা দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে। দর্শকরা আমাদের সাথে ছিলেন। যদিও হেরে গেলাম প্রথম ম্যাচে। সামনে অনেক ম্যাচ আছে। ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছি।’
ওপেনার হয়েও আজ রাজশাহীর বিপক্ষে চারে ব্যাট করতে নামেন ইমন। এই প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘সবশেষ কিছু সিরিজে ইমন চার নম্বরে ব্যাট করছে। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আমি মনে করি সে চারে নিজেকে মানিয়ে নেবে। এজন্যই আমরা ওকে সেখানে সুযোগ করে দিয়েছি।’

রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
রান তাড়া করতে নেমে প্রথম ১০ ওভারে চাপেই ছিল রাজশাহী। দলীয় ৬২ রানের মধ্যে তানজিদ হাসান তামিম ও সাহিবজাদা ফারহানকে হারানোর পাশাপাশি রান রেটেও পিছিয়ে ছিল দলটি। কিন্তু শিশির পড়ায় ১০ ওভারের পর থেকে দারুণভাবে মানিয়ে নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ১৩০ রানের জুটিতে ২ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রাজশাহী। শান্ত ১০১ ও মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন।
২০০ ছোঁয়া পুঁজি নিয়েও ম্যাচ হারায় স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশিই মন খারাপ হচ্ছে মিরাজের। ম্যাচ শেষে সিলেট দলপতি বলেন, ‘১৯০ রান করেও যদি হারতে হয় তাহলে সেটা মেনে নেওয়া খুবই কঠিন। উইকেটে ব্যাটারদের জন্য সহায়তা ছিল। শিশির পড়েছিল। তাই বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে।’
হার দিয়ে বিপিএল শুরু হলেও ভক্তদের আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ, ‘আফিফ ও ইমনের জুটি দারুণ লেগেছে। প্রথম ১০ ওভারে ব্যাট করা কঠিন ছিল একটু। এরপর তারা দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে। দর্শকরা আমাদের সাথে ছিলেন। যদিও হেরে গেলাম প্রথম ম্যাচে। সামনে অনেক ম্যাচ আছে। ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছি।’
ওপেনার হয়েও আজ রাজশাহীর বিপক্ষে চারে ব্যাট করতে নামেন ইমন। এই প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘সবশেষ কিছু সিরিজে ইমন চার নম্বরে ব্যাট করছে। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আমি মনে করি সে চারে নিজেকে মানিয়ে নেবে। এজন্যই আমরা ওকে সেখানে সুযোগ করে দিয়েছি।’

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
০৫ আগস্ট ২০২৩
২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
২ ঘণ্টা আগে
সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ ১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে রাজশাহী। অবশ্য শুরুটা ভালো ছিল না। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তানজিদ হাসান তামিম যখন ফেরেন, তখন তাঁদের স্কোর ছিল ১৯ রান। ১৯ বলে ২০ রান করে সাহিবজাদা ফারহান আউট হলে ৬২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় রাজশাহী। রানরেট তখন আটের নিচে। জয়ের জন্য দরকার ৭৩ বলে ১২৯ রান।
শান্ত ও মুশফিকের অসামান্য ব্যাটিং দৃঢ়তায় এই সমীকরণ মিলিয়েছে রাজশাহী। এরপর আর কোনো বিপদ হতে দেননি তাঁরা দুজন। তৃতীয় উইকেটে ১৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন এই দুজন। দলকে জেতাতে বড় ভূমিকা রাখেন শান্ত। ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক। ৫৮ বলে স্পর্শ করেন তিন অঙ্কের ঘর। টি–টোয়েন্টিতে এটা তাঁর তৃতীয় সেঞ্চুরি।
মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৩১ বলের ইনিংসটি। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়কের বাউন্ডারিতেই জয় নিশ্চিত হয় রাজশাহীর। রুয়েল মিয়ার করা ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরেই উদ্যাপন শুরু করেন তিনি। দুই কানে হাত দিয়ে মুশফিক যেন বোঝাতে চাইলেন, এখনো ফুরিয়ে যাননি তিনি।
এর আগে পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি এবং আফিফ হোসেন, রনি তালুকদারদের মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯০ রান তোলে সিলেট। ৩৩ বলে ইমনের অবদান ৬৫ রান। তাঁর ১৯৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৪ চার ও ৫ ছক্কায়। আফিফের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে গড়েন ৮৬ রানের জুটি। আফিফের ৩৩ রানের আগে রনি ৪১ ও সাইম আইয়ুব করেন ২৮ রান। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার সন্দীপ লামিচানে।

২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ ১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে রাজশাহী। অবশ্য শুরুটা ভালো ছিল না। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তানজিদ হাসান তামিম যখন ফেরেন, তখন তাঁদের স্কোর ছিল ১৯ রান। ১৯ বলে ২০ রান করে সাহিবজাদা ফারহান আউট হলে ৬২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় রাজশাহী। রানরেট তখন আটের নিচে। জয়ের জন্য দরকার ৭৩ বলে ১২৯ রান।
শান্ত ও মুশফিকের অসামান্য ব্যাটিং দৃঢ়তায় এই সমীকরণ মিলিয়েছে রাজশাহী। এরপর আর কোনো বিপদ হতে দেননি তাঁরা দুজন। তৃতীয় উইকেটে ১৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন এই দুজন। দলকে জেতাতে বড় ভূমিকা রাখেন শান্ত। ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক। ৫৮ বলে স্পর্শ করেন তিন অঙ্কের ঘর। টি–টোয়েন্টিতে এটা তাঁর তৃতীয় সেঞ্চুরি।
মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৩১ বলের ইনিংসটি। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়কের বাউন্ডারিতেই জয় নিশ্চিত হয় রাজশাহীর। রুয়েল মিয়ার করা ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরেই উদ্যাপন শুরু করেন তিনি। দুই কানে হাত দিয়ে মুশফিক যেন বোঝাতে চাইলেন, এখনো ফুরিয়ে যাননি তিনি।
এর আগে পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি এবং আফিফ হোসেন, রনি তালুকদারদের মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯০ রান তোলে সিলেট। ৩৩ বলে ইমনের অবদান ৬৫ রান। তাঁর ১৯৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৪ চার ও ৫ ছক্কায়। আফিফের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে গড়েন ৮৬ রানের জুটি। আফিফের ৩৩ রানের আগে রনি ৪১ ও সাইম আইয়ুব করেন ২৮ রান। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার সন্দীপ লামিচানে।

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
০৫ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৬ মিনিট আগে
প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
২ ঘণ্টা আগে
সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
নজরকাড়া বোলিংয়ে হোবার্টের হয়ে ধারাবাহিকভাবে উইকেট তুলে নিচ্ছেন রিশাদ। তারই ধারাবাহিকতায় বিগ ব্যাশের চলমান আসরে এখন হোবার্টের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে গেলেন তিনি। সবশেষ আজ পার্থ স্করচার্জের বিপক্ষে ৩ উইকেট তুলে নিয়েছেন রিশাদ। প্রথম ৪ ম্যাচ শেষে তাঁর সংগ্রহ ৬ উইকেট। এত উইকেট নিতে পারেনি হোবার্টের আর কোনো বোলার। সব মিলিয়ে তালিকার পাঁচে আছেন রিশাদ।
শীর্ষস্থানের দখল নিয়েছেন জ্যাক এডওয়ার্ডস। ৪ ম্যাচে সিডনি সিক্সার্সের এই অজি পেসারের শিকার ৮ উইকেট। সমান সাতটি করে উইকেট নিয়ে দুই ও তিন নম্বরে আছেন পিটার সিডল ও টম কারান। রিশাদের সমান ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন জোয়েল ডেভিস।
পার্থের বিপক্ষে ৩ উইকেট নেওয়ার দিনে বল হাতে কিছুটা খরুচে ছিলেন রিশাদ। ৪ ওভারের কোটায় ৮.২৫ ইকোনমিতে ৩৩ রান দেন তিনি। এই স্পিনারের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন কুপার কনোলি, অ্যারন হার্ডি ও লরি ইভান্স। ২ উইকেট নেন রাইলি মেরেডিথ। ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করেন তিনি।
সিডনি থান্ডারের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর বিগ ব্যাশে অভিষেক হয় রিশাদের। সে ম্যাচে ৩ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। মেলবোর্ন স্টারসের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন। মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ২১ রান খরচায় তুলে নেন ১ উইকেট।

প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
নজরকাড়া বোলিংয়ে হোবার্টের হয়ে ধারাবাহিকভাবে উইকেট তুলে নিচ্ছেন রিশাদ। তারই ধারাবাহিকতায় বিগ ব্যাশের চলমান আসরে এখন হোবার্টের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে গেলেন তিনি। সবশেষ আজ পার্থ স্করচার্জের বিপক্ষে ৩ উইকেট তুলে নিয়েছেন রিশাদ। প্রথম ৪ ম্যাচ শেষে তাঁর সংগ্রহ ৬ উইকেট। এত উইকেট নিতে পারেনি হোবার্টের আর কোনো বোলার। সব মিলিয়ে তালিকার পাঁচে আছেন রিশাদ।
শীর্ষস্থানের দখল নিয়েছেন জ্যাক এডওয়ার্ডস। ৪ ম্যাচে সিডনি সিক্সার্সের এই অজি পেসারের শিকার ৮ উইকেট। সমান সাতটি করে উইকেট নিয়ে দুই ও তিন নম্বরে আছেন পিটার সিডল ও টম কারান। রিশাদের সমান ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন জোয়েল ডেভিস।
পার্থের বিপক্ষে ৩ উইকেট নেওয়ার দিনে বল হাতে কিছুটা খরুচে ছিলেন রিশাদ। ৪ ওভারের কোটায় ৮.২৫ ইকোনমিতে ৩৩ রান দেন তিনি। এই স্পিনারের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন কুপার কনোলি, অ্যারন হার্ডি ও লরি ইভান্স। ২ উইকেট নেন রাইলি মেরেডিথ। ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করেন তিনি।
সিডনি থান্ডারের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর বিগ ব্যাশে অভিষেক হয় রিশাদের। সে ম্যাচে ৩ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। মেলবোর্ন স্টারসের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন। মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ২১ রান খরচায় তুলে নেন ১ উইকেট।

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
০৫ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৬ মিনিট আগে
২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগে
সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
মিয়ানমারের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেট তুলে নিয়েছেন ইয়েশি। যা এই সংস্করণের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। সর্বোচ্চ বোলিং ফিগারের আগের রেকর্ডটি ছিল সায়াজরুল ইদরুসের দখলে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার এই বোলার।
সায়াজরুল ছাড়াও টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে সমান সাতটি করে উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে অ্যাকারম্যান, তাসকিন ও আলী দাঊদের দখলে। তাঁদের রেকর্ড ভেঙে গেল ভুটানের আনকোড়া এক বোলারের কাছে।
গেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এ দিন মিয়ানমারের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করেন ইয়েশি। ৮ উইকেট নেওয়ার পথে একটি মেডেনে খরচ করেন মাত্র ৭ রান। ইয়েশির এমন অর্জন ফলাও করে প্রকাশ করা হয়েছে ভুটানের সরকারি ক্রিকেট চ্যানেলগুলোতে। ভক্তদের কাছ থেকেও প্রশংসা পাচ্ছেন এই স্পিনার।
টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অন্য তিন বোলারের মধ্যে একজন কেবল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই কীর্তি গড়েন। ১১ ডিসেম্বর ভুটানের বিপক্ষে ১৯ রানে ৭ উইকেট নেন বাহরাইনের দাঊদ। তাসকিন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের পর্বে। ঢাকার বিপক্ষে ১৯ রান খরচায় ৭ ব্যাটারকে তুলে নেন এই গতিতারকা। অ্যাকারম্যান ৭ উইকেট নেন বিয়ারসের বিপক্ষে। ৪ ওভারে ১৮ রান দেন তিনি।

সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।
মিয়ানমারের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেট তুলে নিয়েছেন ইয়েশি। যা এই সংস্করণের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। সর্বোচ্চ বোলিং ফিগারের আগের রেকর্ডটি ছিল সায়াজরুল ইদরুসের দখলে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার এই বোলার।
সায়াজরুল ছাড়াও টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে সমান সাতটি করে উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে অ্যাকারম্যান, তাসকিন ও আলী দাঊদের দখলে। তাঁদের রেকর্ড ভেঙে গেল ভুটানের আনকোড়া এক বোলারের কাছে।
গেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এ দিন মিয়ানমারের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করেন ইয়েশি। ৮ উইকেট নেওয়ার পথে একটি মেডেনে খরচ করেন মাত্র ৭ রান। ইয়েশির এমন অর্জন ফলাও করে প্রকাশ করা হয়েছে ভুটানের সরকারি ক্রিকেট চ্যানেলগুলোতে। ভক্তদের কাছ থেকেও প্রশংসা পাচ্ছেন এই স্পিনার।
টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অন্য তিন বোলারের মধ্যে একজন কেবল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই কীর্তি গড়েন। ১১ ডিসেম্বর ভুটানের বিপক্ষে ১৯ রানে ৭ উইকেট নেন বাহরাইনের দাঊদ। তাসকিন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের পর্বে। ঢাকার বিপক্ষে ১৯ রান খরচায় ৭ ব্যাটারকে তুলে নেন এই গতিতারকা। অ্যাকারম্যান ৭ উইকেট নেন বিয়ারসের বিপক্ষে। ৪ ওভারে ১৮ রান দেন তিনি।

বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
০৫ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৬ মিনিট আগে
২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।
২ ঘণ্টা আগে