ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি, টি-টেনের মতো লিগের কারণে ক্রিকেটাররা দম ফেলার ফুরসত পান না। এরই মধ্যে সৌদি আরব মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ নামে একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।
অর্থের ঝনঝনানি, খ্যাতি ও ঐশ্বর্যে ভরপুর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল) নিয়ে উন্মাদনা অনেক বেশি। আইপিএলকে টেক্কা দিতে বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ আয়োজনের চিন্তাভাবনা রয়েছে বলে শনিবার অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম ‘দ্য এজের’ এক প্রতিবেদনে জানা গেছে। এই লিগ আয়োজনে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত ক্রীড়া বিনিয়োগকারী সংস্থা এসআরজে স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্টস ৫০ কোটি ডলার (৬০৬৯ কোটি ৫২ লাখ টাকা) বিনিয়োগ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ নিয়ে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) আপত্তি তুলেছে। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডকে গতকাল ইসিবির প্রধান নির্বাহী রিচার্ড গুল্ড বলেছেন, ‘ব্যস্ত আন্তর্জাতিক সূচি, বিশ্বব্যাপী ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ এবং খেলোয়াড়দের ওয়ার্কলোড নিয়ে অনেক উদ্বেগ কাজ করছে। তাতে এমন পরিকল্পনার কোনো সুযোগই নেই। এমন কিছুকে আমরা সমর্থন দেব না।’
সৌদির বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ কবে শুরু হবে, সেটা জানা যায়নি এখনো। এই লিগ আয়োজন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) সবুজ সংকেতের প্রয়োজন হবে। ভারতীয় খেলোয়াড়দের অনাপত্তিপত্র দিতে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও প্রভাবশালী ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিসিআই) রাজি করাতে হবে। কারণ, আইপিএলের বাইরে অন্যান্য লিগ খেলতে ভারত তাদের খেলোয়াড় পাঠাতে চায় না।
‘দ্য এজ’-এর শনিবারের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, প্রস্তাবিত বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ আয়োজন নিয়ে নিল ম্যাক্সওয়েল গত এক বছর ধরে কাজ করছেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক বোর্ড সদস্য। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের ব্যবস্থাপক হিসেবেও কাজ করছেন। এই লিগ আয়োজনের মূল লক্ষ্য নতুন রাজস্বের উৎস সৃষ্টি করা এবং ক্রিকেটের বিশ্বায়ন করা। বিশেষ করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বাইরে ক্রিকেটের অর্থনৈতিক ভিত্তি শক্ত করার বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এটি দারুণ অবদান রাখতে পারে।
ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি, টি-টেনের মতো লিগের কারণে ক্রিকেটাররা দম ফেলার ফুরসত পান না। এরই মধ্যে সৌদি আরব মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ নামে একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।
অর্থের ঝনঝনানি, খ্যাতি ও ঐশ্বর্যে ভরপুর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল) নিয়ে উন্মাদনা অনেক বেশি। আইপিএলকে টেক্কা দিতে বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ আয়োজনের চিন্তাভাবনা রয়েছে বলে শনিবার অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম ‘দ্য এজের’ এক প্রতিবেদনে জানা গেছে। এই লিগ আয়োজনে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত ক্রীড়া বিনিয়োগকারী সংস্থা এসআরজে স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্টস ৫০ কোটি ডলার (৬০৬৯ কোটি ৫২ লাখ টাকা) বিনিয়োগ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ নিয়ে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) আপত্তি তুলেছে। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডকে গতকাল ইসিবির প্রধান নির্বাহী রিচার্ড গুল্ড বলেছেন, ‘ব্যস্ত আন্তর্জাতিক সূচি, বিশ্বব্যাপী ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ এবং খেলোয়াড়দের ওয়ার্কলোড নিয়ে অনেক উদ্বেগ কাজ করছে। তাতে এমন পরিকল্পনার কোনো সুযোগই নেই। এমন কিছুকে আমরা সমর্থন দেব না।’
সৌদির বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ কবে শুরু হবে, সেটা জানা যায়নি এখনো। এই লিগ আয়োজন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) সবুজ সংকেতের প্রয়োজন হবে। ভারতীয় খেলোয়াড়দের অনাপত্তিপত্র দিতে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও প্রভাবশালী ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিসিআই) রাজি করাতে হবে। কারণ, আইপিএলের বাইরে অন্যান্য লিগ খেলতে ভারত তাদের খেলোয়াড় পাঠাতে চায় না।
‘দ্য এজ’-এর শনিবারের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, প্রস্তাবিত বৈশ্বিক টি-টোয়েন্টি লিগ আয়োজন নিয়ে নিল ম্যাক্সওয়েল গত এক বছর ধরে কাজ করছেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক বোর্ড সদস্য। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের ব্যবস্থাপক হিসেবেও কাজ করছেন। এই লিগ আয়োজনের মূল লক্ষ্য নতুন রাজস্বের উৎস সৃষ্টি করা এবং ক্রিকেটের বিশ্বায়ন করা। বিশেষ করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বাইরে ক্রিকেটের অর্থনৈতিক ভিত্তি শক্ত করার বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এটি দারুণ অবদান রাখতে পারে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৯ ঘণ্টা আগে