নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ গত পাঁচ মাসে যতবারই সংবাদ সম্মেলনে এসেছেন ততবারই দেখা গেছে হাসিখুশি। কোনো কোনো সময় প্রশ্নের জবাবে মজা করতেও ভুলেননি। বিশ্বকাপের আগেরদিনও বাংলাদেশ অধিনায়কের মুখে লেগে ছিল হাসির ছটা। স্কটল্যান্ড-ধাক্কায় মাহমুদউল্লাহর মুখের সব হাসি উবে গেছে। গতকাল ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক এমন বিধ্বস্ত ছিলেন, সংবাদ সম্মেলনে জড়িয়ে যাচ্ছিল কথা, বারবার ভুলে যাচ্ছিলেন প্রশ্ন।
এমন হওয়াটাই তো যেন স্বাভাবিক। বাংলাদেশ এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গেছে বড় কিছুর আশা নিয়ে। সেখানে কিনা প্রথম পরীক্ষাতেই ফেল! তাও স্কটল্যান্ডের মতো তুলনামূলক কম শক্তিশালী প্রতিপক্ষের কাছে। এমন হার মানতে না পারা মাহমুদউল্লাহ ম্যাচ শেষে জানিয়েছেন কোথায় তাঁদের ভুল ছিল।
গত কিছুদিনের ব্যাটিং ব্যর্থতা মুছে কাল দুর্দান্ত ব্যাটিং করছিলেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু উইকেটে থিতু হয়ে ফেরেন ৩৮ রানে। মুশি আউট হতেই খেলা থেকেও প্রায় ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ তাই বলেছেন, 'আমার মনে হয় মুশফিকের উইকেটটা ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল। মুশি ভালোই খেলছিল। একজন সেট ব্যাটার উইকেটে থাকাটা খুবই জরুরি।'
বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করলেও বাংলাদেশ ডুবেছে ব্যাটারদের ভুলে। মাহমুদউল্লাহও মানছেন তা, 'ব্যাটিংটা আমাদের খুবই হতাশাজনক হয়েছে। এটা আসলেই চিন্তার বিষয়। আমাদের আমাদের দুর্বলতাগুলো নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে এসব ভুল যেন সামনের ম্যাচে আর না হয়।' ম্যাচ হারলেও সতীর্থ বোলারদের জন্য প্রশংসা বরাদ্দ রাখলেন মাহমুদউল্লাহ, 'আমার মনে হয় বোলাররা ঠিক পথেই ছিল। তারা ৬০ রানের ভেতরই ৬ উইকেট ফেলে দিতে পেরেছে। কিন্তু এরপর বড় পার্টনারশিপ দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আমি মনে করি স্কটল্যান্ডের ওই দুই ব্যাটার আমাদের চেয়ে অনেক ভালো ক্রিকেট খেলেছে।'
স্কটল্যান্ডের কাছে হেরে কতটা হতাশ সেটিও লুকাননি মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, 'খুবই হতাশাজনক। আমি মনে করি ফ্ল্যাট উইকেটে ১৪০ তাড়া করার মতো স্কোর।
আমি হতাশ। এই মুহূর্তে আমার হতাশ না হয়ে কোনো উপায়ও নেই। যেটা বারবারই বলা লাগছে ব্যাটিংটাই আমাদের মূল চিন্তার বিষয়। আমাদের ভালো ব্যাটিং করতে হবে।'
এই ম্যাচ থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোতে চান মাহমুদউল্লাহ। বলেছেন, 'আমরা এখন যদি এই জিনিসগুলো খেয়াল না করি, আগামী ম্যাচগুলোতে একই ভুল গুলো করি, তাহলে সামনের ম্যাচগুলোতেও ভালো কিছু হবে না খুব সম্ভবত। আমরা সেই ভুলগুলো শুধরে সামনের ম্যাচে কাজে লাগাব।'
অবশ্য বাংলাদেশের সামনে ভুল করার আর সুযোগও নেই। প্রথম ম্যাচে হেরে হিসাব কঠিন কনে ফেলা বাংলাদেশের সামনে এখন ভুল করা মানেই বাছাইপর্ব শেষেই দেশে ফেরা!
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ গত পাঁচ মাসে যতবারই সংবাদ সম্মেলনে এসেছেন ততবারই দেখা গেছে হাসিখুশি। কোনো কোনো সময় প্রশ্নের জবাবে মজা করতেও ভুলেননি। বিশ্বকাপের আগেরদিনও বাংলাদেশ অধিনায়কের মুখে লেগে ছিল হাসির ছটা। স্কটল্যান্ড-ধাক্কায় মাহমুদউল্লাহর মুখের সব হাসি উবে গেছে। গতকাল ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক এমন বিধ্বস্ত ছিলেন, সংবাদ সম্মেলনে জড়িয়ে যাচ্ছিল কথা, বারবার ভুলে যাচ্ছিলেন প্রশ্ন।
এমন হওয়াটাই তো যেন স্বাভাবিক। বাংলাদেশ এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গেছে বড় কিছুর আশা নিয়ে। সেখানে কিনা প্রথম পরীক্ষাতেই ফেল! তাও স্কটল্যান্ডের মতো তুলনামূলক কম শক্তিশালী প্রতিপক্ষের কাছে। এমন হার মানতে না পারা মাহমুদউল্লাহ ম্যাচ শেষে জানিয়েছেন কোথায় তাঁদের ভুল ছিল।
গত কিছুদিনের ব্যাটিং ব্যর্থতা মুছে কাল দুর্দান্ত ব্যাটিং করছিলেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু উইকেটে থিতু হয়ে ফেরেন ৩৮ রানে। মুশি আউট হতেই খেলা থেকেও প্রায় ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ তাই বলেছেন, 'আমার মনে হয় মুশফিকের উইকেটটা ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল। মুশি ভালোই খেলছিল। একজন সেট ব্যাটার উইকেটে থাকাটা খুবই জরুরি।'
বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করলেও বাংলাদেশ ডুবেছে ব্যাটারদের ভুলে। মাহমুদউল্লাহও মানছেন তা, 'ব্যাটিংটা আমাদের খুবই হতাশাজনক হয়েছে। এটা আসলেই চিন্তার বিষয়। আমাদের আমাদের দুর্বলতাগুলো নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে এসব ভুল যেন সামনের ম্যাচে আর না হয়।' ম্যাচ হারলেও সতীর্থ বোলারদের জন্য প্রশংসা বরাদ্দ রাখলেন মাহমুদউল্লাহ, 'আমার মনে হয় বোলাররা ঠিক পথেই ছিল। তারা ৬০ রানের ভেতরই ৬ উইকেট ফেলে দিতে পেরেছে। কিন্তু এরপর বড় পার্টনারশিপ দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আমি মনে করি স্কটল্যান্ডের ওই দুই ব্যাটার আমাদের চেয়ে অনেক ভালো ক্রিকেট খেলেছে।'
স্কটল্যান্ডের কাছে হেরে কতটা হতাশ সেটিও লুকাননি মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, 'খুবই হতাশাজনক। আমি মনে করি ফ্ল্যাট উইকেটে ১৪০ তাড়া করার মতো স্কোর।
আমি হতাশ। এই মুহূর্তে আমার হতাশ না হয়ে কোনো উপায়ও নেই। যেটা বারবারই বলা লাগছে ব্যাটিংটাই আমাদের মূল চিন্তার বিষয়। আমাদের ভালো ব্যাটিং করতে হবে।'
এই ম্যাচ থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোতে চান মাহমুদউল্লাহ। বলেছেন, 'আমরা এখন যদি এই জিনিসগুলো খেয়াল না করি, আগামী ম্যাচগুলোতে একই ভুল গুলো করি, তাহলে সামনের ম্যাচগুলোতেও ভালো কিছু হবে না খুব সম্ভবত। আমরা সেই ভুলগুলো শুধরে সামনের ম্যাচে কাজে লাগাব।'
অবশ্য বাংলাদেশের সামনে ভুল করার আর সুযোগও নেই। প্রথম ম্যাচে হেরে হিসাব কঠিন কনে ফেলা বাংলাদেশের সামনে এখন ভুল করা মানেই বাছাইপর্ব শেষেই দেশে ফেরা!
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে