হাবিবুল বাশার সুমন, বিসিবি নির্বাচক
মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।
মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।
তিন সেঞ্চুরির পরও ভারত হেডিংলি টেস্টের প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪৭১ রান। জবাবে এক সেঞ্চুরির সুবাদেই ভারতের স্কারের কাছাকাছি রান তুলেছে ইংল্যান্ড। জাসপ্রিত বুমরার ৫ উইকেটের পরও স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৬৫।
৮ ঘণ্টা আগেকৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৯ ঘণ্টা আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
১২ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
১৩ ঘণ্টা আগে