ক্রীড়া ডেস্ক
গল টেস্টে দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। কলম্বো টেস্টেও টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভাবতে হয়নি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। লক্ষ্যটা নিশ্চয় প্রথম ইনিংসে বড় স্কোর গড়ে নিরাপদ অবস্থান তৈরি করা। তবে সে আশায় গুঁড়েবালি। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সম্মিলিত আক্রমণে বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম দিনটায় শুধু হাঁসফাঁসই করল বাংলাদেশ। দিন শেষে ৮ উইকেটে ২২০ রান তুলেছে তারা।
বাংলাদেশের ছয় ব্যাটারই দারুণ শুরু পেয়েছেন, তবে থিতু হয়েও সেই ইনিংস লম্বা করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। তাইজুল ইসলাম ৯ ও ইবাদত হোসেন ৫ রানে অপরাজিত আছেন। সফরকারীদের ইনিংসে নেই কোনো ফিফটিও। অথচ আগের টেস্টেই গলে সেঞ্চুরি ছিল ৩ টি, ফিফটিও ছিল একাধিক।
এক ম্যাচ ভালো করলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেন খুব কম সময়ই। গলে দারুণ খেলার পর আজ কলম্বোয় দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের ব্যাটাররা উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নামেন। এনামুল হক বিজয় ১০ বল খেলেও কোনো রান করতে পারেননি। প্রথম টেস্টেও ব্যর্থ ছিলেন এই ওপেনার। তাঁর ব্যাটিং ও আউট হওয়ার ধরনই আজ ‘টক অব দ্য টাউন’। মুমিনুল হক (৩৯ বলে ২১ রান) থিতু হয়ে উইকেট উপহার দিয়েছেন। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর বাংলাদেশ দ্রুত হারিয়েছে শান্ত, সাদমান ইসলামেরও উইকেট।
৭৬ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৯৩ বলে ৪৬ রানে ফেরেন ওপেনার সাদমান। পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-লিটন প্রতিরোধের চেষ্টা করেন। ৩৪ রানে লিটন আউটে হলে ভাঙে ৬৭ রানের জুটি। লিটন ফেরার কয়েক ওভার পরেই আউট হন মুশফিকুর রহিম। ৭৫ বলে ৩৫ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। মাঝে লম্বা সময় বৃষ্টি হয়েছিল। আসিতা, বিশ্ব ফার্নান্দো ও সৌনাল দিনুশা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে।
তারপর মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাঈম হাসান আরেকটি জুটি গড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আসিতা ফার্নান্দোর বলে ৫১ বলে ২৫ রানে নাঈম আউট হলে ৩৭ রানে থেমে যায় এ জুটি। সাবলীল ব্যাটিংয়ে দ্রুত রান তুলছিলেন মিরাজ। তবে দ্বিতীয় টেস্টে ফেরে ৪২ বলে ৩১ ইনিংসে ফিরেছেন তিনি। থিতু হয়েই আউট হয়েছেন ব্যাটাররা।
গল টেস্টে দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। কলম্বো টেস্টেও টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভাবতে হয়নি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। লক্ষ্যটা নিশ্চয় প্রথম ইনিংসে বড় স্কোর গড়ে নিরাপদ অবস্থান তৈরি করা। তবে সে আশায় গুঁড়েবালি। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সম্মিলিত আক্রমণে বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম দিনটায় শুধু হাঁসফাঁসই করল বাংলাদেশ। দিন শেষে ৮ উইকেটে ২২০ রান তুলেছে তারা।
বাংলাদেশের ছয় ব্যাটারই দারুণ শুরু পেয়েছেন, তবে থিতু হয়েও সেই ইনিংস লম্বা করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। তাইজুল ইসলাম ৯ ও ইবাদত হোসেন ৫ রানে অপরাজিত আছেন। সফরকারীদের ইনিংসে নেই কোনো ফিফটিও। অথচ আগের টেস্টেই গলে সেঞ্চুরি ছিল ৩ টি, ফিফটিও ছিল একাধিক।
এক ম্যাচ ভালো করলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেন খুব কম সময়ই। গলে দারুণ খেলার পর আজ কলম্বোয় দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের ব্যাটাররা উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নামেন। এনামুল হক বিজয় ১০ বল খেলেও কোনো রান করতে পারেননি। প্রথম টেস্টেও ব্যর্থ ছিলেন এই ওপেনার। তাঁর ব্যাটিং ও আউট হওয়ার ধরনই আজ ‘টক অব দ্য টাউন’। মুমিনুল হক (৩৯ বলে ২১ রান) থিতু হয়ে উইকেট উপহার দিয়েছেন। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর বাংলাদেশ দ্রুত হারিয়েছে শান্ত, সাদমান ইসলামেরও উইকেট।
৭৬ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৯৩ বলে ৪৬ রানে ফেরেন ওপেনার সাদমান। পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-লিটন প্রতিরোধের চেষ্টা করেন। ৩৪ রানে লিটন আউটে হলে ভাঙে ৬৭ রানের জুটি। লিটন ফেরার কয়েক ওভার পরেই আউট হন মুশফিকুর রহিম। ৭৫ বলে ৩৫ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। মাঝে লম্বা সময় বৃষ্টি হয়েছিল। আসিতা, বিশ্ব ফার্নান্দো ও সৌনাল দিনুশা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে।
তারপর মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাঈম হাসান আরেকটি জুটি গড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আসিতা ফার্নান্দোর বলে ৫১ বলে ২৫ রানে নাঈম আউট হলে ৩৭ রানে থেমে যায় এ জুটি। সাবলীল ব্যাটিংয়ে দ্রুত রান তুলছিলেন মিরাজ। তবে দ্বিতীয় টেস্টে ফেরে ৪২ বলে ৩১ ইনিংসে ফিরেছেন তিনি। থিতু হয়েই আউট হয়েছেন ব্যাটাররা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৩৬ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে