২০২৩ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সুপার সিক্সে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়ে হেরেছিল নেদারল্যান্ডস। হারারেতে টুর্নামেন্টের ফাইনালে আজ ছিল ডাচদের ‘প্রতিশোধ’ নেওয়ার সুযোগ। তবে লঙ্কানদের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে ডাচরা। ১২৮ রানে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে যাচ্ছে লঙ্কানরা। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অপরাজিতই থাকল শ্রীলঙ্কা।
ফাইনালে আজ ২৩৪ এর লক্ষ্যে উদ্বোধনী জুটিতে ২৫ রান যোগ করেন নেদারল্যান্ডসের দুই ব্যাটার বিক্রমজিত সিং ও ম্যাক্স ও ডাউড। বিক্রমজিতকে ফিরিয়ে ডাচদের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর কাজ শুরু করেন দিলশান মধুশঙ্ক। ২৫ থেকে ৪৯-২৪ রান যোগ করতেই প্রথম ৬ উইকেট হারায় ডাচরা।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে থাকলেও একপ্রান্ত আগলে খেলছিলেন ম্যাক্স। তবে ডাচ এই ওপেনারের প্রতিরোধ বেশিক্ষণ টেকেনি। ৬৩ বলে ৩৩ রান করা ম্যাক্সকে বোল্ড করেন মাহিশ থিকসানা। সপ্তম উইকেটে ম্যাক্স এবং লোগান ফন বিকের ৪৬ বলে ৩৬ রানের জুটিই ডাচদের ইনিংসে সর্বোচ্চ। লঙ্কানদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২৩.৩ ওভারে ১০৫ রানে অলআউট হয় ডাচরা। ডাচদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন ম্যাক্স। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান করে অপরাজিত থাকেন ফন বিক। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন থিকসানা। ম্যাচসেরা হয়েছেন মধুশঙ্ক। ৭ ওভার বোলিং করে ১৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এক ওভার মেইডেনও দিয়েছেন লঙ্কান এই বাঁহাতি পেসার।
টস হেরে আজ প্রথমে ব্যাটিং করে ৪৭.৫ ওভারে ২৩৩ রানে অলআউট হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন সাহান আরাশিগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন কুশল মেন্ডিস। ডাচ বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন ফন বিক, রায়ান ক্লেইন, সাকিব জুলফিকার ও বিক্রমজিত।
এর আগে বুলাওয়েতে ৩০ জুন সুপার সিক্সে মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা-নেদারল্যান্ডস। প্রথমে ব্যাটিং করে লঙ্কানরা ২১৩ রান করেছিল। ২১৪ এর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৯২ রানেই অলআউট হয়ে যায় ডাচরা।
২০২৩ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সুপার সিক্সে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়ে হেরেছিল নেদারল্যান্ডস। হারারেতে টুর্নামেন্টের ফাইনালে আজ ছিল ডাচদের ‘প্রতিশোধ’ নেওয়ার সুযোগ। তবে লঙ্কানদের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে ডাচরা। ১২৮ রানে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে যাচ্ছে লঙ্কানরা। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অপরাজিতই থাকল শ্রীলঙ্কা।
ফাইনালে আজ ২৩৪ এর লক্ষ্যে উদ্বোধনী জুটিতে ২৫ রান যোগ করেন নেদারল্যান্ডসের দুই ব্যাটার বিক্রমজিত সিং ও ম্যাক্স ও ডাউড। বিক্রমজিতকে ফিরিয়ে ডাচদের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর কাজ শুরু করেন দিলশান মধুশঙ্ক। ২৫ থেকে ৪৯-২৪ রান যোগ করতেই প্রথম ৬ উইকেট হারায় ডাচরা।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে থাকলেও একপ্রান্ত আগলে খেলছিলেন ম্যাক্স। তবে ডাচ এই ওপেনারের প্রতিরোধ বেশিক্ষণ টেকেনি। ৬৩ বলে ৩৩ রান করা ম্যাক্সকে বোল্ড করেন মাহিশ থিকসানা। সপ্তম উইকেটে ম্যাক্স এবং লোগান ফন বিকের ৪৬ বলে ৩৬ রানের জুটিই ডাচদের ইনিংসে সর্বোচ্চ। লঙ্কানদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২৩.৩ ওভারে ১০৫ রানে অলআউট হয় ডাচরা। ডাচদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন ম্যাক্স। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান করে অপরাজিত থাকেন ফন বিক। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন থিকসানা। ম্যাচসেরা হয়েছেন মধুশঙ্ক। ৭ ওভার বোলিং করে ১৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এক ওভার মেইডেনও দিয়েছেন লঙ্কান এই বাঁহাতি পেসার।
টস হেরে আজ প্রথমে ব্যাটিং করে ৪৭.৫ ওভারে ২৩৩ রানে অলআউট হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন সাহান আরাশিগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন কুশল মেন্ডিস। ডাচ বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন ফন বিক, রায়ান ক্লেইন, সাকিব জুলফিকার ও বিক্রমজিত।
এর আগে বুলাওয়েতে ৩০ জুন সুপার সিক্সে মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা-নেদারল্যান্ডস। প্রথমে ব্যাটিং করে লঙ্কানরা ২১৩ রান করেছিল। ২১৪ এর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৯২ রানেই অলআউট হয়ে যায় ডাচরা।
কলম্বোতে বড় সংগ্রহের দিকে এগোচ্ছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ অবশ্য পথ হারিয়েছে। ব্যাটিংয়ে করতে পারেনি গলের পুনরাবৃত্তি। প্রথম ইনিংসে ২৪৭ রানে গুটিয়ে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। একই উইকেটে দ্বিতীয় দিন শেষে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে ২৯০ রান তুলে ফেলেছে। ৪৭ রানের লিড নেওয়ার পাশাপাশি হাতে আছে ৮ উইকেট।
৪ ঘণ্টা আগেসমুদ্র সৈকতে হাঁটছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। যে কারোরই তখন বোঝার কথা কী হতে চলেছে! রোনালদোও হাসিমুখে বললেন, ‘আল নাসর, চিরকাল।’ না চিরকাল নয়, আপাতত আরও দুই বছরের জন্য আল নাসরের সঙ্গে চুক্তি করেছেন ৪০ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অনেক ঐতিহ্যবাহী ক্রিকেট ভেন্যুর মতো এবার ‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হলো অনার্স বোর্ড। তবে এটি ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স নয়, বরং তাদের পথচলার সূচনালগ্নকে সম্মান জানাতে।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির রজতজয়ন্তী আজ। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে এ উপলক্ষে উৎসবের এক দিন কাটল। একইসঙ্গে চোখ ছিল কলম্বোতেও। যেখানে বাংলাদেশ ভালো করতে পারলে হয়তো সোনায় সোহাগা। সেই প্রাপ্তি অবশ্য মেলেনি হতাশার বোলিংয়ের কারণে। কলম্বো টেস্টের ধুসর দিনটা বাংলাদেশ পার করল স্বাগতিকদের চেয়ে ৪৩
৭ ঘণ্টা আগে