ভারতের জিততে ২ রান আর সেঞ্চুরির জন্য বিরাট কোহলির প্রয়োজন ছিল ৩ রান। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে ছক্কা মেরে এক ঢিলে দুই পাখি মারলেন কোহলি। ম্যাচ-সেরার পুরস্কারও উঠেছে তাঁর হাতে।
ম্যাচ-সেরার পুরস্কার হাতে নিয়ে উচ্ছ্বাসের আগে ‘দুঃখ’ প্রকাশের সুর ছিল কোহলির কণ্ঠে। রবীন্দ্র জাদেজার সামনে দিয়েই যেন পুরস্কার ‘চুরি’ করেছেন কিং কোহলি! দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পর তাঁর ম্যাচ-সেরা হওয়া ছিল অবধারিত। কিন্তু কোহলির কাছে এই ম্যাচের সেরা জাদেজা।
১০ ওভারে ৩৮ রান দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি উইকেট নিয়েছেন জাদেজা। দুর্দান্ত ক্যাচে ফিরিয়েছেন থিতু হওয়া মুশফিকুর রহিমকে। বোলিংয়ে ফেরালেন ফিফটি করা লিটন দাস ও ভারত ম্যাচে বাংলাদেশ দলের অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে।
তাই ম্যাচ-সেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে জাদেজাকে ‘দুঃখিত’ বললেন কোহলি, ‘দুঃখিত জাদ্দু, (জাদেজা) তোমার ম্যাচ-সেরার পুরস্কার ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য। আমি চেয়েছিলাম বড় রান করতে। এই বিশ্বকাপে অর্ধশত রান করেছি (সেঞ্চুরি করতে চেয়েছি)। আমি চেয়েছি ম্যাচ শেষ করে আসতে। সেই লক্ষ্য নিয়েই খেলেছিলাম।’
৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সচরাচর দেখেশুনেই ইনিংস শুরু করেন কোহলি। অনেক সময় দ্রুত উইকেট পড়লে চাপ নিয়েই ব্যাটিং করতে হয় তাঁকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁর ইনিংসের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত, যেটা অন্য অনেক সময়ের চেয়ে বিপরীতই বলা যায়।
যেমন শুরু কল্পনাও করতে পারেননি কোহলি। ১৩তম ওভারের চতুর্থ বলে রোহিত শর্মাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান মাহমুদ। ব্যাটিংয়ে নামেন কোহলি, প্রথম বলে মিড উইকেটে ফ্লিক করে দৌড়ে দুই রান নেন। পরে থার্ড আম্পায়ার জানিয়েছেন, বলটি বৈধ ছিল না (নো বল)। তাই পেয়ে যান ফ্রি-হিট। ব্যাটিংয়ের শুরুতেই হাত খুলে খেলার সুযোগ পেয়ে গেলেন।
কোহলিও পুরোপুরি ফায়দা লুটলেন মিড অন দিয়ে চার মেরে। কিন্তু বোলিং করার সময় আবারও পা পপিং ক্রিজের বাইরে চলে যায় হাসানের। আবারও নো বল ঘোষণা করেন আম্পায়ার, আবারও ফ্রি-হিট। এবার হাসানকে ছক্কাই মারলেন কোহলি। এমন শুরুর পর আর পেছনে ফেরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। ৯৭ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন।
কোহলির মতে, এটি ছিল স্বপ্নের মতো শুরু। বলেছেন, ‘(ইনিংসের শুরুতেই ফ্রি-হিট ও বাউন্ডারি) শুভমানকে (গিল) বলেছিলাম শুরুটা ভালো হয়েছে। স্বপ্নেও এমন কিছু দেখলে নিজেকে বলতাম, এসব বাদ দিয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ো। আমার শুরুটা স্বপ্নের মতোই হয়েছে। প্রথম ৪ বলে ২টি ফ্রি-হিট, যেখানে ১টি করে চার ও ছক্কা। যা ইনিংস সাজাতে আমাকে মানসিকভাবে স্থির রেখেছে।’ ২৮৫তম ম্যাচে ৪৮তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছেন কোহলি। তিন সংস্করণ মিলিয়ে ৭৮তম সেঞ্চুরি।
ভারতের জিততে ২ রান আর সেঞ্চুরির জন্য বিরাট কোহলির প্রয়োজন ছিল ৩ রান। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে ছক্কা মেরে এক ঢিলে দুই পাখি মারলেন কোহলি। ম্যাচ-সেরার পুরস্কারও উঠেছে তাঁর হাতে।
ম্যাচ-সেরার পুরস্কার হাতে নিয়ে উচ্ছ্বাসের আগে ‘দুঃখ’ প্রকাশের সুর ছিল কোহলির কণ্ঠে। রবীন্দ্র জাদেজার সামনে দিয়েই যেন পুরস্কার ‘চুরি’ করেছেন কিং কোহলি! দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পর তাঁর ম্যাচ-সেরা হওয়া ছিল অবধারিত। কিন্তু কোহলির কাছে এই ম্যাচের সেরা জাদেজা।
১০ ওভারে ৩৮ রান দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি উইকেট নিয়েছেন জাদেজা। দুর্দান্ত ক্যাচে ফিরিয়েছেন থিতু হওয়া মুশফিকুর রহিমকে। বোলিংয়ে ফেরালেন ফিফটি করা লিটন দাস ও ভারত ম্যাচে বাংলাদেশ দলের অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে।
তাই ম্যাচ-সেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে জাদেজাকে ‘দুঃখিত’ বললেন কোহলি, ‘দুঃখিত জাদ্দু, (জাদেজা) তোমার ম্যাচ-সেরার পুরস্কার ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য। আমি চেয়েছিলাম বড় রান করতে। এই বিশ্বকাপে অর্ধশত রান করেছি (সেঞ্চুরি করতে চেয়েছি)। আমি চেয়েছি ম্যাচ শেষ করে আসতে। সেই লক্ষ্য নিয়েই খেলেছিলাম।’
৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সচরাচর দেখেশুনেই ইনিংস শুরু করেন কোহলি। অনেক সময় দ্রুত উইকেট পড়লে চাপ নিয়েই ব্যাটিং করতে হয় তাঁকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁর ইনিংসের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত, যেটা অন্য অনেক সময়ের চেয়ে বিপরীতই বলা যায়।
যেমন শুরু কল্পনাও করতে পারেননি কোহলি। ১৩তম ওভারের চতুর্থ বলে রোহিত শর্মাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান মাহমুদ। ব্যাটিংয়ে নামেন কোহলি, প্রথম বলে মিড উইকেটে ফ্লিক করে দৌড়ে দুই রান নেন। পরে থার্ড আম্পায়ার জানিয়েছেন, বলটি বৈধ ছিল না (নো বল)। তাই পেয়ে যান ফ্রি-হিট। ব্যাটিংয়ের শুরুতেই হাত খুলে খেলার সুযোগ পেয়ে গেলেন।
কোহলিও পুরোপুরি ফায়দা লুটলেন মিড অন দিয়ে চার মেরে। কিন্তু বোলিং করার সময় আবারও পা পপিং ক্রিজের বাইরে চলে যায় হাসানের। আবারও নো বল ঘোষণা করেন আম্পায়ার, আবারও ফ্রি-হিট। এবার হাসানকে ছক্কাই মারলেন কোহলি। এমন শুরুর পর আর পেছনে ফেরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। ৯৭ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন।
কোহলির মতে, এটি ছিল স্বপ্নের মতো শুরু। বলেছেন, ‘(ইনিংসের শুরুতেই ফ্রি-হিট ও বাউন্ডারি) শুভমানকে (গিল) বলেছিলাম শুরুটা ভালো হয়েছে। স্বপ্নেও এমন কিছু দেখলে নিজেকে বলতাম, এসব বাদ দিয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ো। আমার শুরুটা স্বপ্নের মতোই হয়েছে। প্রথম ৪ বলে ২টি ফ্রি-হিট, যেখানে ১টি করে চার ও ছক্কা। যা ইনিংস সাজাতে আমাকে মানসিকভাবে স্থির রেখেছে।’ ২৮৫তম ম্যাচে ৪৮তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছেন কোহলি। তিন সংস্করণ মিলিয়ে ৭৮তম সেঞ্চুরি।
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৩৪ মিনিট আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
২ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলছে না ভারত-পাকিস্তান। সেই দ্বন্দ্বের আঁচ পড়ে ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বন্ধুত্বের আড়ালে উঠে আসে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের ঘটনা। তেমনই এক ঘটনা শোনালেন ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান। ২০০৬ সালে করাচি থেকে লাহোরে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডা
৫ ঘণ্টা আগে