অনলাইন ডেস্ক
চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই উইকেট নেই। এমন পরিস্থিতির কথা বললে অনেকে চোখ বন্ধ করে বাংলাদেশের নাম বলে দেবেন। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান দ্বিতীয় টেস্টে মারাত্মক ধুঁকছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর দলের ‘গেম অ্যাওয়ারনেস’ নিয়ে প্রশ্ন এখন মুশতাক আহমেদেরও।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৫৭৫ রানে প্রথম ইনিংসের খেলা ঘোষণা করেছে। প্রায় দুই দিন ব্যাপী ব্যাটিং করে খেলেছে ৮৬৬ বল (১৪৪.২ ওভার)। প্রোটিয়াদের রানের পাহাড় গড়ার পর বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ে নামতেই যেন সেটা বোলিং সহায়ক উইকেটে পরিণত হয়। ৯ ওভার ব্যাটিং করতেই ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের না যতটুকু কৃতিত্ব, সেটার চেয়ে দায়টা বেশি বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
চট্টগ্রামে আজ দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকেলে হতশ্রী ব্যাটিংয়ের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আছেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক। কেন এমন খেলছে বাংলাদেশ, সেই ব্যাখ্যায় কোচ বলেন,‘আমি আত্মবিশ্বাসের কোনো ঘাটতি দেখছি না। সম্ভবত টেস্ট ক্রিকেট খেলার প্রক্রিয়ার ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। এটা ‘গেম অ্যাওয়ারনেসের’ ব্যাপার। বল যখন ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপার, তখন অনেক দৃঢ়ভাবে খেলতে হবে। এই পাঁচ ওভার তো দেখতে হবে আমাকে। মানসিকতার ব্যাপার। পরিস্থিতি তো বুঝতে হবে।’
৪ উইকেটে ৩৮ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে বাংলাদেশ। এখনো পিছিয়ে ৫৩৭ রানে। ধারাবাহিকভাবে শান্ত, সাদমান ইসলাম, জাকির হাসানরা ব্যর্থ হচ্ছেন, তাতে তিন দিনে ইনিংস ব্যবধানে বাংলাদেশ হারলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবু আশা হারাচ্ছেন না মুশতাক, ‘চার উইকেট হারানো বড় কোনো বিষয় না। যেকোনো পরিস্থিতিতে লড়াই করতে হবে এবং বিশ্বাস থাকতে হবে। খেলোয়াড়দের এটা বলা উচিত কোচদের।’
আগস্ট-সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের মাঠে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ। এটাই পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের টেস্ট সিরিজ জয়। সেই সিরিজ জয়ের পর উল্টো রথে চলছে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট, মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট—টানা তিন টেস্ট বাজেভাবে হেরেছেন শান্তরা। এই ছয় ইনিংসে একবারই ৩০০ পেরিয়েছিল বাংলাদেশ। পাকিস্তান সিরিজের কথা বলতেই মুশতাক বলেন,‘এটা দশ লাখ ডলারের প্রশ্ন। ফলের চেয়ে আপনাকে প্রক্রিয়ার কথা মাথায় রাখতে হবে। মাঝেমধ্যে আপনি যখন লক্ষ্য অর্জন করবেন, প্রক্রিয়াটা ভুলে যাবেন।’
জয়ী ম্যাচের প্রক্রিয়াগুলো মনে করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব কোচদের নেওয়া উচিত বলে মনে করেন মুশতাক। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন,‘ভালো দল ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যায়। তারা জয়ী ম্যাচের প্রক্রিয়াগুলো মনে রাখে। তাদের প্রক্রিয়া ধরে রাখার ব্যাপার মনে করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের।’
চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই উইকেট নেই। এমন পরিস্থিতির কথা বললে অনেকে চোখ বন্ধ করে বাংলাদেশের নাম বলে দেবেন। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান দ্বিতীয় টেস্টে মারাত্মক ধুঁকছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর দলের ‘গেম অ্যাওয়ারনেস’ নিয়ে প্রশ্ন এখন মুশতাক আহমেদেরও।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৫৭৫ রানে প্রথম ইনিংসের খেলা ঘোষণা করেছে। প্রায় দুই দিন ব্যাপী ব্যাটিং করে খেলেছে ৮৬৬ বল (১৪৪.২ ওভার)। প্রোটিয়াদের রানের পাহাড় গড়ার পর বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ে নামতেই যেন সেটা বোলিং সহায়ক উইকেটে পরিণত হয়। ৯ ওভার ব্যাটিং করতেই ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের না যতটুকু কৃতিত্ব, সেটার চেয়ে দায়টা বেশি বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
চট্টগ্রামে আজ দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকেলে হতশ্রী ব্যাটিংয়ের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আছেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক। কেন এমন খেলছে বাংলাদেশ, সেই ব্যাখ্যায় কোচ বলেন,‘আমি আত্মবিশ্বাসের কোনো ঘাটতি দেখছি না। সম্ভবত টেস্ট ক্রিকেট খেলার প্রক্রিয়ার ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। এটা ‘গেম অ্যাওয়ারনেসের’ ব্যাপার। বল যখন ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপার, তখন অনেক দৃঢ়ভাবে খেলতে হবে। এই পাঁচ ওভার তো দেখতে হবে আমাকে। মানসিকতার ব্যাপার। পরিস্থিতি তো বুঝতে হবে।’
৪ উইকেটে ৩৮ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে বাংলাদেশ। এখনো পিছিয়ে ৫৩৭ রানে। ধারাবাহিকভাবে শান্ত, সাদমান ইসলাম, জাকির হাসানরা ব্যর্থ হচ্ছেন, তাতে তিন দিনে ইনিংস ব্যবধানে বাংলাদেশ হারলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবু আশা হারাচ্ছেন না মুশতাক, ‘চার উইকেট হারানো বড় কোনো বিষয় না। যেকোনো পরিস্থিতিতে লড়াই করতে হবে এবং বিশ্বাস থাকতে হবে। খেলোয়াড়দের এটা বলা উচিত কোচদের।’
আগস্ট-সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের মাঠে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ। এটাই পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের টেস্ট সিরিজ জয়। সেই সিরিজ জয়ের পর উল্টো রথে চলছে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট, মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট—টানা তিন টেস্ট বাজেভাবে হেরেছেন শান্তরা। এই ছয় ইনিংসে একবারই ৩০০ পেরিয়েছিল বাংলাদেশ। পাকিস্তান সিরিজের কথা বলতেই মুশতাক বলেন,‘এটা দশ লাখ ডলারের প্রশ্ন। ফলের চেয়ে আপনাকে প্রক্রিয়ার কথা মাথায় রাখতে হবে। মাঝেমধ্যে আপনি যখন লক্ষ্য অর্জন করবেন, প্রক্রিয়াটা ভুলে যাবেন।’
জয়ী ম্যাচের প্রক্রিয়াগুলো মনে করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব কোচদের নেওয়া উচিত বলে মনে করেন মুশতাক। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন,‘ভালো দল ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যায়। তারা জয়ী ম্যাচের প্রক্রিয়াগুলো মনে রাখে। তাদের প্রক্রিয়া ধরে রাখার ব্যাপার মনে করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১০ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে