ওয়ালটন-আজকের পত্রিকা ওয়ানডে বিশ্বকাপের কুইজের ড্র হয়েছে গতকাল। আজকের পত্রিকার বনশ্রী কার্যালয়ে হওয়া এই ড্র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় দলের তারকা অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ।
সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্যে থেকে র্যাফেল ড্রর মাধ্যমে মোট ১৮ জন বিজয়ীকে বেছে নেওয়া হয়। প্রথম পর্বের প্রথম বিজয়ী হয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের মো. মামুন। প্রথম পুরস্কার হিসেবে তিনি পাবেন ২২০ লিটারের ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর। দ্বিতীয় লক্ষীপুরের সাবরীন পাবেন ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি। আর তৃতীয় বিজয়ী শাহজাহানপুরের শাহীনা আক্তার পাবেন ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি।
চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ বিজয়ী কামরাঙ্গীরচরের সবুজ হাওলাদার, খিলগাঁওয়ের রোকনুজ্জামান ও জামালপুরের মীর সোহেল প্রত্যেকে ১টি করে ওয়ালটন রাইস কুকার পাবেন। আর ১টি করে ওয়ালটন ব্লেন্ডার পাবেন সপ্তম থেকে নবম বিজয়ী রাঙ্গুনিয়ার আবু জাহেদ, যশোরের মো. জাহিদুল ইসলাম ও মীরসরাইয়ের গৌরব দেবনাথ।
অন্যদিকে দ্বিতীয় পর্বের প্রথম বিজয়ী টঙ্গীর উম্মে খাদিজা প্রথম পুরস্কার হিসেবে পাবেন ওয়ালটন ৪৩ ইঞ্চি এলইডি টিভি। দ্বিতীয় বিজয়ী ঢাকার মাতুয়াইলের আনিকা পাবেন ওয়ালটন ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি। আর তৃতীয় বিজয়ী মতিঝিলের কাওছার পাবেন ওয়ালটন মাইক্রোওয়েভ ওভেন। চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ বিজয়ী যশোরের ফাহাদ ফারদিন, গাজীপুরের জিলানী রাজিব, ও ঝিনাইদহের সাজ্জাদুল হক প্রত্যেকে পাবেন ১টি করে ওয়ালটন গ্যাস স্টোভ। আর সপ্তম থেকে নবম বিজয়ী বাসাবোর সাব্বির আহমেদ সিয়াম, ফেনির সুরাইয়া এবং নওগাঁর খেয়া রানী। প্রত্যেকে পাবেন ১টি করে ওয়ালটন রাইস কুকার।
গত ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত ‘কুপন’ পূরণ করে জমা দেওয়ার মাধ্যমে পাঠকেরা কুইজে অংশ নেন। বিজয়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে শিগগির পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
মিরাজের সঙ্গে র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. গোলাম রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মাদ শাহজাদা সেলিম, অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর অগাস্টিন সুজন এবং আজকের পত্রিকার হেড অব স্পোর্টস রানা আব্বাস।
ওয়ালটন-আজকের পত্রিকা ওয়ানডে বিশ্বকাপের কুইজের ড্র হয়েছে গতকাল। আজকের পত্রিকার বনশ্রী কার্যালয়ে হওয়া এই ড্র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় দলের তারকা অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ।
সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্যে থেকে র্যাফেল ড্রর মাধ্যমে মোট ১৮ জন বিজয়ীকে বেছে নেওয়া হয়। প্রথম পর্বের প্রথম বিজয়ী হয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের মো. মামুন। প্রথম পুরস্কার হিসেবে তিনি পাবেন ২২০ লিটারের ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর। দ্বিতীয় লক্ষীপুরের সাবরীন পাবেন ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি। আর তৃতীয় বিজয়ী শাহজাহানপুরের শাহীনা আক্তার পাবেন ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি।
চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ বিজয়ী কামরাঙ্গীরচরের সবুজ হাওলাদার, খিলগাঁওয়ের রোকনুজ্জামান ও জামালপুরের মীর সোহেল প্রত্যেকে ১টি করে ওয়ালটন রাইস কুকার পাবেন। আর ১টি করে ওয়ালটন ব্লেন্ডার পাবেন সপ্তম থেকে নবম বিজয়ী রাঙ্গুনিয়ার আবু জাহেদ, যশোরের মো. জাহিদুল ইসলাম ও মীরসরাইয়ের গৌরব দেবনাথ।
অন্যদিকে দ্বিতীয় পর্বের প্রথম বিজয়ী টঙ্গীর উম্মে খাদিজা প্রথম পুরস্কার হিসেবে পাবেন ওয়ালটন ৪৩ ইঞ্চি এলইডি টিভি। দ্বিতীয় বিজয়ী ঢাকার মাতুয়াইলের আনিকা পাবেন ওয়ালটন ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি। আর তৃতীয় বিজয়ী মতিঝিলের কাওছার পাবেন ওয়ালটন মাইক্রোওয়েভ ওভেন। চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ বিজয়ী যশোরের ফাহাদ ফারদিন, গাজীপুরের জিলানী রাজিব, ও ঝিনাইদহের সাজ্জাদুল হক প্রত্যেকে পাবেন ১টি করে ওয়ালটন গ্যাস স্টোভ। আর সপ্তম থেকে নবম বিজয়ী বাসাবোর সাব্বির আহমেদ সিয়াম, ফেনির সুরাইয়া এবং নওগাঁর খেয়া রানী। প্রত্যেকে পাবেন ১টি করে ওয়ালটন রাইস কুকার।
গত ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত ‘কুপন’ পূরণ করে জমা দেওয়ার মাধ্যমে পাঠকেরা কুইজে অংশ নেন। বিজয়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে শিগগির পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
মিরাজের সঙ্গে র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. গোলাম রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মাদ শাহজাদা সেলিম, অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর অগাস্টিন সুজন এবং আজকের পত্রিকার হেড অব স্পোর্টস রানা আব্বাস।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে