ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিনক্ষণ জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ইংল্যান্ডের সাত ভেন্যুতে হবে আইসিসির এই ইভেন্ট। ১২ দলের টুর্নামেন্টের ফাইনাল হবে ঐতিহাসিক লর্ডসে।
আইসিসি আজ এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিনক্ষণ ও ভেন্যু চূড়ান্ত করেছে। লর্ডসে এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। লর্ডস, লন্ডনের দ্য ওভাল, এজবাস্টন, ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, হেডিংলি, সাউদাম্পটনের হ্যাম্পশায়ার বোল, ব্রিস্টলের কাউন্টি ক্রিকেট গ্রাউন্ড—এই সাত ভেন্যুতে হবে টুর্নামেন্ট। ১২ জুন শুরু হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৫ জুলাই লর্ডসে শিরোপানির্ধারণী ফাইনাল দিয়ে শেষ হবে টুর্নামেন্ট। ইংল্যান্ডে আগামী বছর হতে যাওয়া মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হবে ৩৩ ম্যাচ।
টুর্নামেন্টের শুরু ও শেষের তারিখ জানানো হলেও নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি আইসিসি শিগগিরই প্রকাশ করবে। মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১২ দল অংশ নিচ্ছে আগামী বছরের বিশ্বকাপেই। ১২ দলকে টুর্নামেন্টে দুই গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রত্যেক গ্রুপে থাকবে ছয়টি করে দল। পরবর্তীতে নকআউট পর্ব পেরিয়ে হবে ফাইনাল। আয়োজক ইংল্যান্ডের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ—এই আট দল ২০২৬ বিশ্বকাপে এরই মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। বাকি চার দল আগামী বছর হতে যাওয়া বাছাইপর্ব পেরিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বে যোগ দেবে।
২০০৯ থেকে শুরু করে ২০২৪ পর্যন্ত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়েছে ৯ বার। সর্বোচ্চ ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। একবার করে শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সবশেষ ২০২৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নিউজিল্যান্ড। সেবার তারা হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাকে। তাতে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুইবার রানার্সআপ হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এর আগে ২০২৩ সালে তাদের কাঁদিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়।
২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিনক্ষণ জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ইংল্যান্ডের সাত ভেন্যুতে হবে আইসিসির এই ইভেন্ট। ১২ দলের টুর্নামেন্টের ফাইনাল হবে ঐতিহাসিক লর্ডসে।
আইসিসি আজ এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিনক্ষণ ও ভেন্যু চূড়ান্ত করেছে। লর্ডসে এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। লর্ডস, লন্ডনের দ্য ওভাল, এজবাস্টন, ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, হেডিংলি, সাউদাম্পটনের হ্যাম্পশায়ার বোল, ব্রিস্টলের কাউন্টি ক্রিকেট গ্রাউন্ড—এই সাত ভেন্যুতে হবে টুর্নামেন্ট। ১২ জুন শুরু হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৫ জুলাই লর্ডসে শিরোপানির্ধারণী ফাইনাল দিয়ে শেষ হবে টুর্নামেন্ট। ইংল্যান্ডে আগামী বছর হতে যাওয়া মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হবে ৩৩ ম্যাচ।
টুর্নামেন্টের শুরু ও শেষের তারিখ জানানো হলেও নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি আইসিসি শিগগিরই প্রকাশ করবে। মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১২ দল অংশ নিচ্ছে আগামী বছরের বিশ্বকাপেই। ১২ দলকে টুর্নামেন্টে দুই গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রত্যেক গ্রুপে থাকবে ছয়টি করে দল। পরবর্তীতে নকআউট পর্ব পেরিয়ে হবে ফাইনাল। আয়োজক ইংল্যান্ডের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ—এই আট দল ২০২৬ বিশ্বকাপে এরই মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। বাকি চার দল আগামী বছর হতে যাওয়া বাছাইপর্ব পেরিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বে যোগ দেবে।
২০০৯ থেকে শুরু করে ২০২৪ পর্যন্ত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়েছে ৯ বার। সর্বোচ্চ ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। একবার করে শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সবশেষ ২০২৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নিউজিল্যান্ড। সেবার তারা হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাকে। তাতে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুইবার রানার্সআপ হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এর আগে ২০২৩ সালে তাদের কাঁদিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১০ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে