অনলাইন ডেস্ক
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার দিনই বিধ্বংসী ইনিংস খেলে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও তাঁর দল রাজশাহী জিততে পারেননি। ২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারও মাঠে নামতে হয়েছে শান্তকে। এবার তিনি আউট হয়েছেন এক অঙ্কের ঘরে। দলও হেরেছে বাজেভাবে।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ রাজশাহী খেলেছে রংপুরের বিপক্ষে। রাজশাহী অধিনায়ক শান্ত করেছেন ৯ বলে ৬ রান। দল ১৮৯ রানের পাহাড়সম স্কোর করলেও রংপুর জিতেছে হেসেখেলে। ২ ওভার হাতে রেখে শান্তদের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জিতেছে রংপুর।
১৯০ রানের লক্ষ্যে ৫৪ রানের জুটি গড়েন রংপুরের দুই ওপেনার চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও তানবীর হায়দার। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে রিজওয়ানকে বোল্ড করে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন ফরহাদ রেজা। ২০ বলে ৩ ছক্কায় ২৫ রান করেন রিজওয়ান। এক ওভার পরেই রংপুর হারায় আব্দুল্লাহ আল মামুনের উইকেট। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে মামুনকে ফিরিয়েছেন তাইজুল।
২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে রংপুরের স্কোর হয়ে যায় ৭.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৬১ রান। চার নম্বরে তখন ব্যাটিংয়ে নামেন দলটির অধিনায়ক আকবর আলী। তিনি একই সঙ্গে রংপুরের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বেও আছেন। তানবীরের সঙ্গে মিলে রাজশাহীর বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালিয়েছেন আকবর। তৃতীয় উইকেটে ১০৩ রানের জুটি গড়েন আকবর ও তানবীর। ১৫তম ওভারের শেষ বলে তানবীরকে ফিরিয়ে শতরানের জুটিটি ভাঙেন আসাদুজ্জামান পায়েল। ৪৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৭১ রান করেন তানবীর।
বিধ্বংসী জুটি ভাঙার পরও আকবর বিধ্বংসী ব্যাটিং চালিয়ে গেছেন। ১৮তম ওভারের শেষ বলে তাইজুলকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে রংপুরকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আকবর।১৮ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৪ রান করে ফেলে রংপুর। ২৯ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কায় আকবর ৬৮ রান করেছেন। ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কারও পেয়েছেন রংপুর অধিনায়ক।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৮৯ রান করে রাজশাহী। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলেছেন সাব্বির হোসেন। তিন নম্বরে নেমে ৫২ বলে ৭৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
সাব্বিরের স্কোরই রাজশাহীর ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। ৭ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ছয় নম্বরে নেমে ১৫ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় এই ইনিংস খেলেছেন কিবরিয়া। রংপুরের আলাউদ্দিন বাবু ও রিজওয়ান নিয়েছেন ৩ উইকেট।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে দিনের অপর ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দুই ঢাকা। ঢাকা বিভাগকে ১৯ রানে হারিয়েছে ঢাকা মহানগর। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৯০ রান করে ঢাকা মহানগর। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৯ রান করেন দলটির অধিনায়ক নাঈম শেখ। জয়ের লক্ষ্যে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে থেমে যায় ঢাকা। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন ঢাকা মহানগরের আনিসুল ইসলাম। ৪ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৩ বলে ২৩ রান।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার দিনই বিধ্বংসী ইনিংস খেলে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও তাঁর দল রাজশাহী জিততে পারেননি। ২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারও মাঠে নামতে হয়েছে শান্তকে। এবার তিনি আউট হয়েছেন এক অঙ্কের ঘরে। দলও হেরেছে বাজেভাবে।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ রাজশাহী খেলেছে রংপুরের বিপক্ষে। রাজশাহী অধিনায়ক শান্ত করেছেন ৯ বলে ৬ রান। দল ১৮৯ রানের পাহাড়সম স্কোর করলেও রংপুর জিতেছে হেসেখেলে। ২ ওভার হাতে রেখে শান্তদের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জিতেছে রংপুর।
১৯০ রানের লক্ষ্যে ৫৪ রানের জুটি গড়েন রংপুরের দুই ওপেনার চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও তানবীর হায়দার। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে রিজওয়ানকে বোল্ড করে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন ফরহাদ রেজা। ২০ বলে ৩ ছক্কায় ২৫ রান করেন রিজওয়ান। এক ওভার পরেই রংপুর হারায় আব্দুল্লাহ আল মামুনের উইকেট। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে মামুনকে ফিরিয়েছেন তাইজুল।
২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে রংপুরের স্কোর হয়ে যায় ৭.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৬১ রান। চার নম্বরে তখন ব্যাটিংয়ে নামেন দলটির অধিনায়ক আকবর আলী। তিনি একই সঙ্গে রংপুরের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বেও আছেন। তানবীরের সঙ্গে মিলে রাজশাহীর বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালিয়েছেন আকবর। তৃতীয় উইকেটে ১০৩ রানের জুটি গড়েন আকবর ও তানবীর। ১৫তম ওভারের শেষ বলে তানবীরকে ফিরিয়ে শতরানের জুটিটি ভাঙেন আসাদুজ্জামান পায়েল। ৪৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৭১ রান করেন তানবীর।
বিধ্বংসী জুটি ভাঙার পরও আকবর বিধ্বংসী ব্যাটিং চালিয়ে গেছেন। ১৮তম ওভারের শেষ বলে তাইজুলকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে রংপুরকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আকবর।১৮ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৪ রান করে ফেলে রংপুর। ২৯ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কায় আকবর ৬৮ রান করেছেন। ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কারও পেয়েছেন রংপুর অধিনায়ক।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৮৯ রান করে রাজশাহী। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলেছেন সাব্বির হোসেন। তিন নম্বরে নেমে ৫২ বলে ৭৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
সাব্বিরের স্কোরই রাজশাহীর ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। ৭ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ছয় নম্বরে নেমে ১৫ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় এই ইনিংস খেলেছেন কিবরিয়া। রংপুরের আলাউদ্দিন বাবু ও রিজওয়ান নিয়েছেন ৩ উইকেট।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে দিনের অপর ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দুই ঢাকা। ঢাকা বিভাগকে ১৯ রানে হারিয়েছে ঢাকা মহানগর। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৯০ রান করে ঢাকা মহানগর। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৯ রান করেন দলটির অধিনায়ক নাঈম শেখ। জয়ের লক্ষ্যে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে থেমে যায় ঢাকা। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন ঢাকা মহানগরের আনিসুল ইসলাম। ৪ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৩ বলে ২৩ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে