আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জাতীয় লিগে (এনসিএল) সাধারণত স্পিনারদের দাপটই বেশি দেখা যায়; বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনাররা রাজত্ব করেন বেশি। এবার সেরা বোলারের তালিকায় ব্যতিক্রম ছবি—শীর্ষ পাঁচ বোলারের চারজনই পেসার। তবে সবার ওপরে আছেন ঢাকার এনামুল হক।
জাতীয় লিগে এবার ছয় ম্যাচে নিয়েছেন ৩২ উইকেট। স্ট্রাইকরেট ২৬.৮১ বলে দিচ্ছে প্রতিটি উইকেট পেতে তাঁকে ৫ ওভারও অপেক্ষা করতে হয়নি। গড় ১৪.৯৩ জানিয়ে দিচ্ছে, একটা উইকেট পেতে ১৫ রানও খরচ করতে হয়নি। ৫ উইকেট পেয়েছেন দুবার। আরও এক ম্যাচ বাকি থাকতেই এনামুল শীর্ষ উইকেট শিকারির তালিকায় বাকিদের সঙ্গে এতটাই দূরত্ব গড়েছেন যে তাঁকে টপকে যাওয়া কঠিনই। তাঁর এই সাফল্যের পেছনে লুকিয়ে আছে অধ্যবসায়, পরিশ্রম আর অদম্য ইচ্ছাশক্তি।
ক্রিকেটের প্রতি এনামুলের আগ্রহ তৈরি হয় দুই বড় ভাই আমির ও সোহাগের খেলা দেখে। তবে পরিবারের দায়িত্ব নিতে গিয়ে ভাইদের পক্ষে ক্রিকেটকে পেশা হিসেবে নেওয়া সম্ভব হয়নি। সেই অসম্পূর্ণ স্বপ্নপূরণের দায়িত্ব যেন নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন এনামুল। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ভাইয়েরা সব সময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে। তাঁদের স্বপ্ন ছিল, আমি যেন জাতীয় দলে খেলি। এখন সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি।’
২০১৪ সালে তৃতীয় বিভাগের ক্রিকেট দিয়ে যাত্রা শুরু এনামুলের। প্রথম বছরে কোনো দল না পেলেও পরের বছর চার ম্যাচে নজর কাড়েন। এরপর দ্বিতীয় বিভাগে ১০ ম্যাচে ১৮ উইকেট নিয়ে জাতীয় লিগে সরাসরি সুযোগ পান। কিন্তু শুরুর পারফরম্যান্স আশানুরূপ ছিল না। গত মৌসুমে মাত্র ৯ উইকেট নিয়েছিলেন। তবে সেখান থেকে একলাফে ৩২ উইকেট নিয়ে এনসিএলে সবার ওপরে জায়গা করে নেন তিনি।
নারায়ণগঞ্জ থেকে উঠে আসা তরুণ পেসার এনামুল নিজের সাফল্য বিশ্লেষণ করেছেন এভাবে, ‘গত বছর থেকেই বোলিং স্কিলের উন্নতির চেষ্টা করেছিলাম। ইনসুইং আর আউটসুইংয়ে আরও ধার আনতে চারজন কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। তাঁরা ছোট ছোট টেকনিক শিখিয়েছেন। সেটা কাজে দিয়েছে।’
জাতীয় লিগে এনামুলের ধারাবাহিক ভালো করার পেছনে রয়েছে তাঁর স্কিলের উন্নতি আর মানসিক প্রস্তুতি। এনামুলের কোচ ডলার মাহমুদ বলেন, ‘ছেলেটা বুদ্ধিদীপ্ত এবং দক্ষ। এক জায়গায় ধারাবাহিকভাবে বল করতে পারে, যা অনেক বোলারের জন্যই চ্যালেঞ্জিং কাজ। এবার আউট সুইংয়ে যে উন্নতি করেছে, তা ব্যাটারদের চাপে রাখতে সহায়তা করেছে। ও ব্যাটারের মানসিকতা বুঝতে পারে।’
এনামুলের নজর এখন শুধু জাতীয় লিগেই সীমাবদ্ধ নয়; সামনে এনসিএল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ, যেখানে ভালো করতে তিনি প্রস্তুত। বলেন, ‘সাদা বলের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি। ভালো করতে পারলে বিপিএলে সুযোগ পেতে পারি।’ এনামুলের লক্ষ্য এই মৌসুমে অন্তত ৪০ উইকেট শিকার করা। এনামুল বললেন, ‘এই মৌসুমে আমার পরিকল্পনাই ছিল, সবচেয়ে বেশি উইকেট পেতে হবে, যেন সবাই আমাকে চিনতে পারে।’
জাতীয় লিগে (এনসিএল) সাধারণত স্পিনারদের দাপটই বেশি দেখা যায়; বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনাররা রাজত্ব করেন বেশি। এবার সেরা বোলারের তালিকায় ব্যতিক্রম ছবি—শীর্ষ পাঁচ বোলারের চারজনই পেসার। তবে সবার ওপরে আছেন ঢাকার এনামুল হক।
জাতীয় লিগে এবার ছয় ম্যাচে নিয়েছেন ৩২ উইকেট। স্ট্রাইকরেট ২৬.৮১ বলে দিচ্ছে প্রতিটি উইকেট পেতে তাঁকে ৫ ওভারও অপেক্ষা করতে হয়নি। গড় ১৪.৯৩ জানিয়ে দিচ্ছে, একটা উইকেট পেতে ১৫ রানও খরচ করতে হয়নি। ৫ উইকেট পেয়েছেন দুবার। আরও এক ম্যাচ বাকি থাকতেই এনামুল শীর্ষ উইকেট শিকারির তালিকায় বাকিদের সঙ্গে এতটাই দূরত্ব গড়েছেন যে তাঁকে টপকে যাওয়া কঠিনই। তাঁর এই সাফল্যের পেছনে লুকিয়ে আছে অধ্যবসায়, পরিশ্রম আর অদম্য ইচ্ছাশক্তি।
ক্রিকেটের প্রতি এনামুলের আগ্রহ তৈরি হয় দুই বড় ভাই আমির ও সোহাগের খেলা দেখে। তবে পরিবারের দায়িত্ব নিতে গিয়ে ভাইদের পক্ষে ক্রিকেটকে পেশা হিসেবে নেওয়া সম্ভব হয়নি। সেই অসম্পূর্ণ স্বপ্নপূরণের দায়িত্ব যেন নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন এনামুল। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ভাইয়েরা সব সময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে। তাঁদের স্বপ্ন ছিল, আমি যেন জাতীয় দলে খেলি। এখন সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি।’
২০১৪ সালে তৃতীয় বিভাগের ক্রিকেট দিয়ে যাত্রা শুরু এনামুলের। প্রথম বছরে কোনো দল না পেলেও পরের বছর চার ম্যাচে নজর কাড়েন। এরপর দ্বিতীয় বিভাগে ১০ ম্যাচে ১৮ উইকেট নিয়ে জাতীয় লিগে সরাসরি সুযোগ পান। কিন্তু শুরুর পারফরম্যান্স আশানুরূপ ছিল না। গত মৌসুমে মাত্র ৯ উইকেট নিয়েছিলেন। তবে সেখান থেকে একলাফে ৩২ উইকেট নিয়ে এনসিএলে সবার ওপরে জায়গা করে নেন তিনি।
নারায়ণগঞ্জ থেকে উঠে আসা তরুণ পেসার এনামুল নিজের সাফল্য বিশ্লেষণ করেছেন এভাবে, ‘গত বছর থেকেই বোলিং স্কিলের উন্নতির চেষ্টা করেছিলাম। ইনসুইং আর আউটসুইংয়ে আরও ধার আনতে চারজন কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। তাঁরা ছোট ছোট টেকনিক শিখিয়েছেন। সেটা কাজে দিয়েছে।’
জাতীয় লিগে এনামুলের ধারাবাহিক ভালো করার পেছনে রয়েছে তাঁর স্কিলের উন্নতি আর মানসিক প্রস্তুতি। এনামুলের কোচ ডলার মাহমুদ বলেন, ‘ছেলেটা বুদ্ধিদীপ্ত এবং দক্ষ। এক জায়গায় ধারাবাহিকভাবে বল করতে পারে, যা অনেক বোলারের জন্যই চ্যালেঞ্জিং কাজ। এবার আউট সুইংয়ে যে উন্নতি করেছে, তা ব্যাটারদের চাপে রাখতে সহায়তা করেছে। ও ব্যাটারের মানসিকতা বুঝতে পারে।’
এনামুলের নজর এখন শুধু জাতীয় লিগেই সীমাবদ্ধ নয়; সামনে এনসিএল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ, যেখানে ভালো করতে তিনি প্রস্তুত। বলেন, ‘সাদা বলের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি। ভালো করতে পারলে বিপিএলে সুযোগ পেতে পারি।’ এনামুলের লক্ষ্য এই মৌসুমে অন্তত ৪০ উইকেট শিকার করা। এনামুল বললেন, ‘এই মৌসুমে আমার পরিকল্পনাই ছিল, সবচেয়ে বেশি উইকেট পেতে হবে, যেন সবাই আমাকে চিনতে পারে।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে