মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আর শামসুর রহমান শুভকে ফিরিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন থিসারা পেরেরা। সেই তিনিই ইনিংসের শেষ ওভারের প্রথম দুই বলে ছয় খেয়ে ‘ভিলেন’ বনে গেলেন। আর টানা দুই ছয় মেরে ঢাকার জয়ের নায়ক শুভাগত হোম। এই দুই ছয়ে ঢাকার আশা বাঁচিয়ে রাখল শুভাগত।
শেষ ৬ বলে জয়ের জন্য ঢাকার দরকার ছিল ১১ রান। শুভগত দুই বলেই ১২ রান করে দলের জয় নিশ্চিত করেছেন। ঢাকার ৫ উইকেটের এই জয়ে খুলনাকে টপকে টেবিলের তিনে ওঠে গেল টেবিলের তারা। আর খুলনা নেমে গেল চারে।
খুলনার দেওয়া ১৩০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতে তামিম ইকবাল ও ইমরান উজ জামানের উইকেট হারায় ঢাকা। তৃতীয় উইকেটে জহুরুল ইসলাম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৫৫ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে জয়ের ভিত তৈরি করে দেন। দলীয় ৬৯ রানে জহুরুল ফিরলেও জয়ের পথেই ছিল ঢাকা। কিন্তু প্রয়োজনীয় রান রেট একটু বেড়ে যায়।
১৩ তম ওভার শেষে জয়ের জন্য ঢাকার প্রয়োজন ছিল ৪২ বলে ৫৮ রান। পরের ওভারে খালেদ আহমেদকে দুই ছয় মেরে রান ও বলের ব্যবধান কমিয়ে আনেন শামসুর রহমান শুভ। তবে মাহমুদউল্লাহ ৩৬ বলে ৩৪ করে ফিরলে চাপে পড়ে ঢাকা। ১৮ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহর পর শামসুরকেও ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন থিসারা পেরেরা। কিন্তু শেষ ওভারে এসে খেই হারিয়ে ফেলেন পেরেরা। আর তাতেই ঢাকার জয় নিশ্চিত হয়ে যায়।
এর আগে টস জিতে সিলেটে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায়। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত ব্যাট করা সৌম্য সরকার এদিন ফেরেন ১ রান করে। এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। ১২ রানের মধ্যে হারায় ৪ উইকেট। জাকের আলী (৫), আন্দ্রে ফ্লেচার (৬) ও ইয়াসির আলীর (০) পর ফিরেছেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিমও। সতীর্থদের যাওয়া আসার মধ্যে দলের হাল ধরেন সিকান্দার রাজা।
যোগ্য সঙ্গী না পেয়ে একাই লড়াই চালিয়ে যান এই জিম্বাবুয়েন অলরাউন্ডার। ইনিংসের শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৫০ বলের করেছেন ৬৪ রান। রাজার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১২৯ রানের সংগ্রহ পায় মুশফিকের দল। ঢাকার পক্ষে আরাফাত সানি ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই দুটি করে উইকেট নেন।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আর শামসুর রহমান শুভকে ফিরিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন থিসারা পেরেরা। সেই তিনিই ইনিংসের শেষ ওভারের প্রথম দুই বলে ছয় খেয়ে ‘ভিলেন’ বনে গেলেন। আর টানা দুই ছয় মেরে ঢাকার জয়ের নায়ক শুভাগত হোম। এই দুই ছয়ে ঢাকার আশা বাঁচিয়ে রাখল শুভাগত।
শেষ ৬ বলে জয়ের জন্য ঢাকার দরকার ছিল ১১ রান। শুভগত দুই বলেই ১২ রান করে দলের জয় নিশ্চিত করেছেন। ঢাকার ৫ উইকেটের এই জয়ে খুলনাকে টপকে টেবিলের তিনে ওঠে গেল টেবিলের তারা। আর খুলনা নেমে গেল চারে।
খুলনার দেওয়া ১৩০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতে তামিম ইকবাল ও ইমরান উজ জামানের উইকেট হারায় ঢাকা। তৃতীয় উইকেটে জহুরুল ইসলাম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৫৫ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে জয়ের ভিত তৈরি করে দেন। দলীয় ৬৯ রানে জহুরুল ফিরলেও জয়ের পথেই ছিল ঢাকা। কিন্তু প্রয়োজনীয় রান রেট একটু বেড়ে যায়।
১৩ তম ওভার শেষে জয়ের জন্য ঢাকার প্রয়োজন ছিল ৪২ বলে ৫৮ রান। পরের ওভারে খালেদ আহমেদকে দুই ছয় মেরে রান ও বলের ব্যবধান কমিয়ে আনেন শামসুর রহমান শুভ। তবে মাহমুদউল্লাহ ৩৬ বলে ৩৪ করে ফিরলে চাপে পড়ে ঢাকা। ১৮ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহর পর শামসুরকেও ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন থিসারা পেরেরা। কিন্তু শেষ ওভারে এসে খেই হারিয়ে ফেলেন পেরেরা। আর তাতেই ঢাকার জয় নিশ্চিত হয়ে যায়।
এর আগে টস জিতে সিলেটে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায়। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত ব্যাট করা সৌম্য সরকার এদিন ফেরেন ১ রান করে। এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। ১২ রানের মধ্যে হারায় ৪ উইকেট। জাকের আলী (৫), আন্দ্রে ফ্লেচার (৬) ও ইয়াসির আলীর (০) পর ফিরেছেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিমও। সতীর্থদের যাওয়া আসার মধ্যে দলের হাল ধরেন সিকান্দার রাজা।
যোগ্য সঙ্গী না পেয়ে একাই লড়াই চালিয়ে যান এই জিম্বাবুয়েন অলরাউন্ডার। ইনিংসের শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৫০ বলের করেছেন ৬৪ রান। রাজার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১২৯ রানের সংগ্রহ পায় মুশফিকের দল। ঢাকার পক্ষে আরাফাত সানি ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই দুটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
৬ মিনিট আগেটানা আট দিনের স্কিল ও ফিটনেস অনুশীলন শেষে আজ সকালে দুবাই যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আজ সকাল ১০টায় ক্রিকেটার ও কোচদের সবচেয়ে বড় বহরটা রওনা দেবে। বাকিরা যাবেন সন্ধ্যায়। অধিনায়ক লিটন দাস, সৌম্য সরকার ও সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন যাব
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে এখন পর্যন্ত ৮০০-এর বেশি গোল করেছেন লিওনেল মেসি। সংখ্যাটা কত, সেটা গুনতে গুনতে সময় পেরিয়ে যাবে মেসির। তার চেয়েও বড় কঠিন কাজ সেরা গোল বেছে নেওয়া। এবার সেটাই করতে যাচ্ছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নশিপের প্লে-অফের ফাইনালের টিকিট আগে কেটেছিল শেফিল্ড ইউনাইটেড। হামজা চৌধুরীর শেফিল্ডের প্রতিপক্ষ ফাইনালে কে হয়, সেটাই ছিল জানার অপেক্ষা। অবশেষে গত রাতে ফুরোল সেই অপেক্ষা। ফাইনালে শেফিল্ড ইউনাইটেডের বিপক্ষে খেলবে সান্ডারল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে