নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন জানিয়েছেন, এ বছর বিসিবির দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া যায় কি না, সে চেষ্টাই করবেন। তার পর থেকে ব্যাপক আলোচনা চলছে, পাপনের পরবর্তী বিসিবি সভাপতি কে হবেন, তা নিয়ে।
এরই মধ্যে দুই ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসান ক্রিকেট বোর্ড সভাপতি হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা বাদেও বিসিবি সভাপতি হতে হলে যে নিয়ম, সে প্রসঙ্গে ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, প্রথমে কাউন্সিলর হতে হবে। পরে কাউন্সিলরদের ভোটে পরিচালক তথা পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হতে হয়। পরিচালকদের সম্মতিতে বোর্ড সভাপতি নির্বাচিত হন। তবে যতই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বিসিবি সভাপতি হন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তাঁর ওপর সরকারপ্রধানের পরোক্ষ সমর্থনও থাকতে হয়।
মাশরাফি ও সাকিব—এ পর্যন্ত ক্রিকেট বোর্ডের কাউন্সিলরও নন। সাকিব এখনো মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। মাশরাফি সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০২০ সালের মার্চে। ক্রিকেটকে অবশ্য এখনো বিদায় বলেননি। বিসিবির সভাপতি হওয়ার সেই প্রক্রিয়া আজ আবারও স্মরণ করিয়ে দিলেন পাপন, ‘অবশ্যই এখন যারা বোর্ডের পরিচালক আছে, তাদের মধ্যে থেকে একজন হবে (সভাপতি)। মানে, বাইরে থেকে কারও আসার সুযোগ নেই।’
পাপনের কথায় স্পষ্ট, এখনই মাশরাফি-সাকিবের বিসিবি সভাপতি হওয়ার সুযোগ নেই। মাশরাফির বোর্ডে আসা প্রসঙ্গে আজ বনানীতে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা বলা মুশকিল। প্রথম কথা হচ্ছে, এটা একটা প্রক্রিয়া। প্রথমে তাকে কাউন্সিলরশিপ নিতে হবে। এরপর নির্বাচিত হয়ে আসতে হবে। যাঁরা নির্বাচিত হয়ে আসবেন, তাঁরাই ঠিক করবেন কে সভাপতি হবে।’
পাপন বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ড পরিচালকেরা যাঁকে বেছে নেবেন, তিনি হবেন নতুন সভাপতি। ধরে নিলাম আমার বোর্ডের সবাই আছে, খালি নতুন দু-একজন এল। এখানে সিনিয়রদের মধ্যে আছেন সিরাজ ভাই, ববি ভাই, জালাল ইউনুস, মাহবুব উল আনাম। আবার ক্রিকেটারদের মধ্যেও সিনিয়র যারা আছে—আকরাম খান, দুর্জয়, সুজন—অনেকে আছে। তারা কাকে বেছে নেবে—এটা বলা যাচ্ছে না। বাইরে থেকে চাপানোর কোনো সুযোগই নেই।’
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন জানিয়েছেন, এ বছর বিসিবির দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া যায় কি না, সে চেষ্টাই করবেন। তার পর থেকে ব্যাপক আলোচনা চলছে, পাপনের পরবর্তী বিসিবি সভাপতি কে হবেন, তা নিয়ে।
এরই মধ্যে দুই ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসান ক্রিকেট বোর্ড সভাপতি হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা বাদেও বিসিবি সভাপতি হতে হলে যে নিয়ম, সে প্রসঙ্গে ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, প্রথমে কাউন্সিলর হতে হবে। পরে কাউন্সিলরদের ভোটে পরিচালক তথা পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হতে হয়। পরিচালকদের সম্মতিতে বোর্ড সভাপতি নির্বাচিত হন। তবে যতই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বিসিবি সভাপতি হন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তাঁর ওপর সরকারপ্রধানের পরোক্ষ সমর্থনও থাকতে হয়।
মাশরাফি ও সাকিব—এ পর্যন্ত ক্রিকেট বোর্ডের কাউন্সিলরও নন। সাকিব এখনো মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। মাশরাফি সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০২০ সালের মার্চে। ক্রিকেটকে অবশ্য এখনো বিদায় বলেননি। বিসিবির সভাপতি হওয়ার সেই প্রক্রিয়া আজ আবারও স্মরণ করিয়ে দিলেন পাপন, ‘অবশ্যই এখন যারা বোর্ডের পরিচালক আছে, তাদের মধ্যে থেকে একজন হবে (সভাপতি)। মানে, বাইরে থেকে কারও আসার সুযোগ নেই।’
পাপনের কথায় স্পষ্ট, এখনই মাশরাফি-সাকিবের বিসিবি সভাপতি হওয়ার সুযোগ নেই। মাশরাফির বোর্ডে আসা প্রসঙ্গে আজ বনানীতে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা বলা মুশকিল। প্রথম কথা হচ্ছে, এটা একটা প্রক্রিয়া। প্রথমে তাকে কাউন্সিলরশিপ নিতে হবে। এরপর নির্বাচিত হয়ে আসতে হবে। যাঁরা নির্বাচিত হয়ে আসবেন, তাঁরাই ঠিক করবেন কে সভাপতি হবে।’
পাপন বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ড পরিচালকেরা যাঁকে বেছে নেবেন, তিনি হবেন নতুন সভাপতি। ধরে নিলাম আমার বোর্ডের সবাই আছে, খালি নতুন দু-একজন এল। এখানে সিনিয়রদের মধ্যে আছেন সিরাজ ভাই, ববি ভাই, জালাল ইউনুস, মাহবুব উল আনাম। আবার ক্রিকেটারদের মধ্যেও সিনিয়র যারা আছে—আকরাম খান, দুর্জয়, সুজন—অনেকে আছে। তারা কাকে বেছে নেবে—এটা বলা যাচ্ছে না। বাইরে থেকে চাপানোর কোনো সুযোগই নেই।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে