নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইসিসির স্বীকৃতি পাওয়ার পর থেকে প্রচারণায় বেশ মনোযোগী দেশের ক্রিকেট সরঞ্জামের প্রতিষ্ঠান ‘এমকেএস স্পোর্টস’। কদিন আগেই বাংলাদেশ যুব বিশ্বকাপের ৮ খেলোয়াড়ের সঙ্গে এক বছরের বিজ্ঞাপনী চুক্তি করেছে ইমরুল কায়েস-মেহেদী হাসান মিরাজদের এই প্রতিষ্ঠান।
এবার এমকেএস ৪টি ব্যাট উপহার দিচ্ছে দেশের চার তারকা ক্রিকেটার—সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে। এর মধ্যে আজ তামিম, মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহকে ৩টি ব্যাট দিয়েছে তারা। চোখের চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে থাকা সাকিবের ব্যাটটি পরে দেবেন ইমরুল-মিরাজরা। এমকেএস স্পোর্টসের সহ-স্বত্বাধিকারী ইমরুল আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এমকেএস স্পোর্টসের আরেক সহ-স্বত্বাধিকারী হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন বলেছেন, ‘৪টা ব্যাট উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা আমাদের। আজ মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ ও তামিম ভাইকে দিয়েছি। সাকিব ভাই দেশে নেই, আমরা তার ব্যাটটা দেশে ফিরলে দিতে চাই।’
দেশের স্বনামধন্য কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, বিপিএল খেলতে আসা পাকিস্তানের খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ হারিসরাও এমকেএসের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। ব্র্যান্ডিংয়ের সব রকম চেষ্টা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
কিছুদিন আগেই আইসিসির স্বীকৃতি পায় ইমরুল, মিরাজ ও ক্রিকেট সরঞ্জাম বিশেষজ্ঞ শাহীনদের প্রতিষ্ঠান এমকেএস স্পোর্টস। এর ফলে আন্তর্জাতিক ম্যাচে লোগো ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকল না কোম্পানিটির।
২০২০ সালে প্রথম ইমরুল আর শাহিনের মাথায় আসে বাংলাদেশে একটি উন্নত মানের ক্রিকেট সরঞ্জাম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান গড়ার কথা। রাজশাহীতে তাঁরা কারখানাও তৈরি করেছেন। সেখানে মাসে গড়ে ৮০টি গেম ব্যাট তৈরি হয়। জানুয়ারিতে পুরোপুরি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাওয়ায় এই সংখ্যা আরও বাড়ার কথা।
সম্প্রতি যুব বিশ্বকাপের ৮ ক্রিকেটার—আহরার আমিন, আশিকুর রহমান শিবলি, জিসান আলম, শিহাব জেমস, চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান, রাফিউজ্জামান রাফি, শেখ পারভেজ জীবন ও ওয়াসি সিদ্দিকের সঙ্গে বিজ্ঞাপনী চুক্তি করেছে এমকেএস।
মিরাজ জানিয়েছিলেন, এই এক বছরে কোম্পানি থেকে এই যুব ক্রিকেটারদের ৪টি করে ব্যাট, ৬ জোড়া গ্লাভস ও ২ জোড়া প্যাড দেবেন তাঁরা। খেলায় এমকেএসের সরঞ্জামাদি ব্যবহার করবেন আহরার-শিবলিরা।
আইসিসির স্বীকৃতি পাওয়ার পর থেকে প্রচারণায় বেশ মনোযোগী দেশের ক্রিকেট সরঞ্জামের প্রতিষ্ঠান ‘এমকেএস স্পোর্টস’। কদিন আগেই বাংলাদেশ যুব বিশ্বকাপের ৮ খেলোয়াড়ের সঙ্গে এক বছরের বিজ্ঞাপনী চুক্তি করেছে ইমরুল কায়েস-মেহেদী হাসান মিরাজদের এই প্রতিষ্ঠান।
এবার এমকেএস ৪টি ব্যাট উপহার দিচ্ছে দেশের চার তারকা ক্রিকেটার—সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে। এর মধ্যে আজ তামিম, মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহকে ৩টি ব্যাট দিয়েছে তারা। চোখের চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে থাকা সাকিবের ব্যাটটি পরে দেবেন ইমরুল-মিরাজরা। এমকেএস স্পোর্টসের সহ-স্বত্বাধিকারী ইমরুল আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এমকেএস স্পোর্টসের আরেক সহ-স্বত্বাধিকারী হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন বলেছেন, ‘৪টা ব্যাট উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা আমাদের। আজ মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ ও তামিম ভাইকে দিয়েছি। সাকিব ভাই দেশে নেই, আমরা তার ব্যাটটা দেশে ফিরলে দিতে চাই।’
দেশের স্বনামধন্য কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, বিপিএল খেলতে আসা পাকিস্তানের খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ হারিসরাও এমকেএসের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। ব্র্যান্ডিংয়ের সব রকম চেষ্টা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
কিছুদিন আগেই আইসিসির স্বীকৃতি পায় ইমরুল, মিরাজ ও ক্রিকেট সরঞ্জাম বিশেষজ্ঞ শাহীনদের প্রতিষ্ঠান এমকেএস স্পোর্টস। এর ফলে আন্তর্জাতিক ম্যাচে লোগো ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকল না কোম্পানিটির।
২০২০ সালে প্রথম ইমরুল আর শাহিনের মাথায় আসে বাংলাদেশে একটি উন্নত মানের ক্রিকেট সরঞ্জাম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান গড়ার কথা। রাজশাহীতে তাঁরা কারখানাও তৈরি করেছেন। সেখানে মাসে গড়ে ৮০টি গেম ব্যাট তৈরি হয়। জানুয়ারিতে পুরোপুরি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাওয়ায় এই সংখ্যা আরও বাড়ার কথা।
সম্প্রতি যুব বিশ্বকাপের ৮ ক্রিকেটার—আহরার আমিন, আশিকুর রহমান শিবলি, জিসান আলম, শিহাব জেমস, চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান, রাফিউজ্জামান রাফি, শেখ পারভেজ জীবন ও ওয়াসি সিদ্দিকের সঙ্গে বিজ্ঞাপনী চুক্তি করেছে এমকেএস।
মিরাজ জানিয়েছিলেন, এই এক বছরে কোম্পানি থেকে এই যুব ক্রিকেটারদের ৪টি করে ব্যাট, ৬ জোড়া গ্লাভস ও ২ জোড়া প্যাড দেবেন তাঁরা। খেলায় এমকেএসের সরঞ্জামাদি ব্যবহার করবেন আহরার-শিবলিরা।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে