নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে তারকা নিয়ে শক্তিশালী দল গড়েছিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, সাইফউদ্দিন, ইবাদত হোসেন, রনি তালুকদার ও আবু হায়দার রনিদের মতো তারকায় গড়া এই দল কাগজে-কলমে শিরোপার অন্যতম দাবিদারও।
তবে মাঠের পারফরম্যান্সে মোহামেডান কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। সবশেষ আট ম্যাচের দুটিতে হেরে শীর্ষস্থান ধরে রাখার লড়াইয়ে কিছুটা ছন্দ হারিয়েছে দলটি। তার চেয়েও বড় ধাক্কা এসেছে অধিনায়ক তামিম ইকবালের হার্ট অ্যাটাকের ঘটনায়। গত ২৪ মার্চ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তামিম ছিটকে গেছেন পুরো লিগ থেকে। ফলে মোহামেডানের নেতৃত্ব এখন তরুণ ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়ের কাঁধে।
তরুণ এই ব্যাটার এর আগে অনূর্ধ্ব–১৯ এবং ‘এ’ দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তামিমের অনুপস্থিতিতে মোহামেডানের মতো বড় দলের দায়িত্ব পেয়েছেন। তবে চাপ নয় অধিনায়কত্ব নিয়ে উপভোগের মন্ত্র হৃদয়ের। আজ বিকেলে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখিতে হৃদয় বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ তো সব জায়গাতেই আছে। আমি চেষ্টা করব দায়িত্বটা উপভোগ করতে। দলের জন্য কতটা অবদান রাখতে পারি, সেই চেষ্টা থাকবে। পরিস্থিতি আমাদের হাতে নেই, কিন্তু যেটুকু আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে, সেটার মধ্যেই সবকিছু করতে হবে।’
বড় বাজেটের দল হলেও জাতীয় দলের ব্যস্ততার কারণে কয়েকজন তারকা অনিয়মিত। হৃদয়ের আশা, এই সুযোগে দলে থাকা ব্যাকআপ ক্রিকেটারদের পারফর্ম করার ভালো একটা মঞ্চ তৈরি হবে, ‘আমাদের স্কোয়াডটা বড়। যারা নিয়মিত একাদশে খেলছে না, তারাও কিন্তু যোগ্য। সবারই সুযোগ দরকার। যখনই সুযোগ আসবে, সেটাকে কাজে লাগানো জরুরি।’
ম্যাচে নিজেদের সেরা দেওয়াটাই মূল বিষয় বলেও মনে করেন হৃদয়। বলেন, ‘আমি কাউকে কারও সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। সবাই নিজের জায়গা থেকে সেরা। এটা নির্দিষ্ট দিনের খেলা। যেদিন যারা ভালো করবে, সেদিন তারই জিতবে। আমরা বড় দল, কিন্তু ছোট দলের বিপক্ষেও হেরেছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, ঠিক সময়ে জ্বলে ওঠা।’
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে তারকা নিয়ে শক্তিশালী দল গড়েছিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, সাইফউদ্দিন, ইবাদত হোসেন, রনি তালুকদার ও আবু হায়দার রনিদের মতো তারকায় গড়া এই দল কাগজে-কলমে শিরোপার অন্যতম দাবিদারও।
তবে মাঠের পারফরম্যান্সে মোহামেডান কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। সবশেষ আট ম্যাচের দুটিতে হেরে শীর্ষস্থান ধরে রাখার লড়াইয়ে কিছুটা ছন্দ হারিয়েছে দলটি। তার চেয়েও বড় ধাক্কা এসেছে অধিনায়ক তামিম ইকবালের হার্ট অ্যাটাকের ঘটনায়। গত ২৪ মার্চ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তামিম ছিটকে গেছেন পুরো লিগ থেকে। ফলে মোহামেডানের নেতৃত্ব এখন তরুণ ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়ের কাঁধে।
তরুণ এই ব্যাটার এর আগে অনূর্ধ্ব–১৯ এবং ‘এ’ দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তামিমের অনুপস্থিতিতে মোহামেডানের মতো বড় দলের দায়িত্ব পেয়েছেন। তবে চাপ নয় অধিনায়কত্ব নিয়ে উপভোগের মন্ত্র হৃদয়ের। আজ বিকেলে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখিতে হৃদয় বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ তো সব জায়গাতেই আছে। আমি চেষ্টা করব দায়িত্বটা উপভোগ করতে। দলের জন্য কতটা অবদান রাখতে পারি, সেই চেষ্টা থাকবে। পরিস্থিতি আমাদের হাতে নেই, কিন্তু যেটুকু আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে, সেটার মধ্যেই সবকিছু করতে হবে।’
বড় বাজেটের দল হলেও জাতীয় দলের ব্যস্ততার কারণে কয়েকজন তারকা অনিয়মিত। হৃদয়ের আশা, এই সুযোগে দলে থাকা ব্যাকআপ ক্রিকেটারদের পারফর্ম করার ভালো একটা মঞ্চ তৈরি হবে, ‘আমাদের স্কোয়াডটা বড়। যারা নিয়মিত একাদশে খেলছে না, তারাও কিন্তু যোগ্য। সবারই সুযোগ দরকার। যখনই সুযোগ আসবে, সেটাকে কাজে লাগানো জরুরি।’
ম্যাচে নিজেদের সেরা দেওয়াটাই মূল বিষয় বলেও মনে করেন হৃদয়। বলেন, ‘আমি কাউকে কারও সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। সবাই নিজের জায়গা থেকে সেরা। এটা নির্দিষ্ট দিনের খেলা। যেদিন যারা ভালো করবে, সেদিন তারই জিতবে। আমরা বড় দল, কিন্তু ছোট দলের বিপক্ষেও হেরেছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, ঠিক সময়ে জ্বলে ওঠা।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৩ ঘণ্টা আগে