রানা আব্বাস, মাসকাট থেকে
দুবাই স্পোর্টস সিটির আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ঢুকতেই সীমানার কাছে বল নিতে এসেছিলেন মুশফিকুর রহিম। কাছেই পরিচিত সাংবাদিককে দেখে হাসিমুখে সৌজন্য বিনিময় করলেন বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার। মুশফিক থেকে দৃষ্টিটা পুরো দলে ছড়িয়ে দিতেই হাসিখুশি এক সুখী পরিবারের ছবিই তো দেখা গেল গতকাল।
অথচ দলকে ঘিরে কত আলোচনা-সমালোচনা। অনুশীলনের ফাঁকে টিম ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য বড় কৌতূহলোদ্দীপক মনে জানতে চাইলেন ফেসবুকে মাশরাফি বিন মুর্তজা কী লিখেছেন? নানা আলোচনা-সমালোচনার ভিড়ে সর্বশেষ ‘বোমা’টা ফাটিয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক এ অধিনায়ক। ফেসবুকে লঙ্কানদের বিপক্ষে পরাজয়ের ময়নাতদন্ত করেছেন মাশরাফি। সেখানে তিনি দায়টা বেশি দেখছেন বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচদের। তিনি লিখেছেন, ‘এখন টিম ম্যানেজমেন্ট দেখলে মনে হয় একটা পুনর্বাসন কেন্দ্র! যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার সব চাকরি না পাওয়া কোচগুলো একসঙ্গে আমাদের রিহ্যাব সেন্টারে চাকরি করছে। এদের বাদ দেওয়া আরও বিপদ। কারণ, চুক্তির পুরো টাকাটা নিয়ে চলে যাবে…।’
মাশরাফির ফেসবুক পোস্টের প্রসঙ্গটা এসেছে পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনের সংবাদ সম্মেলনেও। গিবসন উত্তর দিলেন এভাবেই, ‘এসব নিয়ে ভাবছি না। দলের বাইরে কে কী বলল, তা নিয়ে মোটেই চিন্তিত নই বা আগ্রহী নই। কোচ হিসেবে আমরা কী করছি, তা ভালোভাবেই জানি। দলের বাইরে কে কী বলল, সেটার আসলেই কোনো অর্থ নেই আমাদের কাছে।’
তবে দলকে নিয়ে এত যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে, এসবে বেশ বিরক্তই দলের ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য। বললেন, ‘আমরা একটা বড় টুর্নামেন্ট খেলতে এসেছি। সব কথা কেন এই সময়ে হতে হবে। আমাদের ভুলত্রুটি, ব্যর্থতা যেটাই হোক, টুর্নামেন্টের পরে হতে পারে না? তখন না হয় বিশ্লেষণ করা যাবে, কী হয়েছে, কী হয়নি। এই মুহূর্তে আসলে আমাদের একটু সমর্থন দরকার।’ এখানে সংবাদমাধ্যমেরও সহায়তা চাইলেন তিনি। বলছেন, ‘দেখুন, লিটন দাসের ক্যাচ হাতছাড়া নিয়ে প্রচুর কথা হচ্ছে। কোন দল ক্যাচ হাতছাড়া করে না? ক্যাচ ফসকে ম্যাচ হাতছাড়ার উদাহরণ কি কম? আর লিটন আমাদের অন্যতম সেরা ফিল্ডার। এক ম্যাচে হাতছাড়া করেছে, পরের ম্যাচে সে তো জিতিয়েও দিতে পারে! ভারতে মোহাম্মদ শামীকে নিয়ে যেমনটা হচ্ছে। শামী কি ম্যাচ জেতায়নি ভারতকে? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব বেশি হচ্ছে। তবে এখানে আপনাদের সমর্থন (সংবাদমাধ্যম) খুব দরকার। আপনারা যেভাবে জিনিসটা দেখাবেন, মানুষ সেভাবেই তো দেখবে।’
গিবসনও প্রায় একই কথা বললেন, ‘যে কেউ ক্যাচ হাতছাড়া করতে পারে। দলের বাইরে, সামাজিক যোগাযোগ কিংবা এ ধরনের মাধ্যমে মানুষ কে কী বলছে, সেটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। আমরা যেটা করতে পারব, দলে কী হচ্ছে। আমরা কখনোই হারের জন্য একে অপরকে দোষ দিই না। আমরা একে অপরকে সমর্থন করি। আমরা তাকে মনে করিয়ে দিই, সে আমাদের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এ-ও মনে করিয়ে দিই টুর্নামেন্টের আরও খেলা বাকি।’
বড় মঞ্চে খেলতে গেলে প্রত্যাশার চাপ থাকে, বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো ক্রিকেটপাগল দেশে তো অবশ্যই। সে প্রত্যাশা পূরণ না হলে কথাও হবে এন্তার। এসবের ভিড়ে দলের প্রতি সমর্থনটাও যেন অটুট থাকে, এটিই চাওয়া বাংলাদেশ দলের।
দুবাই স্পোর্টস সিটির আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ঢুকতেই সীমানার কাছে বল নিতে এসেছিলেন মুশফিকুর রহিম। কাছেই পরিচিত সাংবাদিককে দেখে হাসিমুখে সৌজন্য বিনিময় করলেন বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার। মুশফিক থেকে দৃষ্টিটা পুরো দলে ছড়িয়ে দিতেই হাসিখুশি এক সুখী পরিবারের ছবিই তো দেখা গেল গতকাল।
অথচ দলকে ঘিরে কত আলোচনা-সমালোচনা। অনুশীলনের ফাঁকে টিম ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য বড় কৌতূহলোদ্দীপক মনে জানতে চাইলেন ফেসবুকে মাশরাফি বিন মুর্তজা কী লিখেছেন? নানা আলোচনা-সমালোচনার ভিড়ে সর্বশেষ ‘বোমা’টা ফাটিয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক এ অধিনায়ক। ফেসবুকে লঙ্কানদের বিপক্ষে পরাজয়ের ময়নাতদন্ত করেছেন মাশরাফি। সেখানে তিনি দায়টা বেশি দেখছেন বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচদের। তিনি লিখেছেন, ‘এখন টিম ম্যানেজমেন্ট দেখলে মনে হয় একটা পুনর্বাসন কেন্দ্র! যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার সব চাকরি না পাওয়া কোচগুলো একসঙ্গে আমাদের রিহ্যাব সেন্টারে চাকরি করছে। এদের বাদ দেওয়া আরও বিপদ। কারণ, চুক্তির পুরো টাকাটা নিয়ে চলে যাবে…।’
মাশরাফির ফেসবুক পোস্টের প্রসঙ্গটা এসেছে পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনের সংবাদ সম্মেলনেও। গিবসন উত্তর দিলেন এভাবেই, ‘এসব নিয়ে ভাবছি না। দলের বাইরে কে কী বলল, তা নিয়ে মোটেই চিন্তিত নই বা আগ্রহী নই। কোচ হিসেবে আমরা কী করছি, তা ভালোভাবেই জানি। দলের বাইরে কে কী বলল, সেটার আসলেই কোনো অর্থ নেই আমাদের কাছে।’
তবে দলকে নিয়ে এত যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে, এসবে বেশ বিরক্তই দলের ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য। বললেন, ‘আমরা একটা বড় টুর্নামেন্ট খেলতে এসেছি। সব কথা কেন এই সময়ে হতে হবে। আমাদের ভুলত্রুটি, ব্যর্থতা যেটাই হোক, টুর্নামেন্টের পরে হতে পারে না? তখন না হয় বিশ্লেষণ করা যাবে, কী হয়েছে, কী হয়নি। এই মুহূর্তে আসলে আমাদের একটু সমর্থন দরকার।’ এখানে সংবাদমাধ্যমেরও সহায়তা চাইলেন তিনি। বলছেন, ‘দেখুন, লিটন দাসের ক্যাচ হাতছাড়া নিয়ে প্রচুর কথা হচ্ছে। কোন দল ক্যাচ হাতছাড়া করে না? ক্যাচ ফসকে ম্যাচ হাতছাড়ার উদাহরণ কি কম? আর লিটন আমাদের অন্যতম সেরা ফিল্ডার। এক ম্যাচে হাতছাড়া করেছে, পরের ম্যাচে সে তো জিতিয়েও দিতে পারে! ভারতে মোহাম্মদ শামীকে নিয়ে যেমনটা হচ্ছে। শামী কি ম্যাচ জেতায়নি ভারতকে? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব বেশি হচ্ছে। তবে এখানে আপনাদের সমর্থন (সংবাদমাধ্যম) খুব দরকার। আপনারা যেভাবে জিনিসটা দেখাবেন, মানুষ সেভাবেই তো দেখবে।’
গিবসনও প্রায় একই কথা বললেন, ‘যে কেউ ক্যাচ হাতছাড়া করতে পারে। দলের বাইরে, সামাজিক যোগাযোগ কিংবা এ ধরনের মাধ্যমে মানুষ কে কী বলছে, সেটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। আমরা যেটা করতে পারব, দলে কী হচ্ছে। আমরা কখনোই হারের জন্য একে অপরকে দোষ দিই না। আমরা একে অপরকে সমর্থন করি। আমরা তাকে মনে করিয়ে দিই, সে আমাদের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এ-ও মনে করিয়ে দিই টুর্নামেন্টের আরও খেলা বাকি।’
বড় মঞ্চে খেলতে গেলে প্রত্যাশার চাপ থাকে, বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো ক্রিকেটপাগল দেশে তো অবশ্যই। সে প্রত্যাশা পূরণ না হলে কথাও হবে এন্তার। এসবের ভিড়ে দলের প্রতি সমর্থনটাও যেন অটুট থাকে, এটিই চাওয়া বাংলাদেশ দলের।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে হার দিয়ে শুরু করল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে আজ তারা ৭৯ রানে হরে গেছে পাকিস্তান শাহিনস তথা পাকিস্তান ‘এ’ দলের কাছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে তাওহীদ হৃদয় ফেসবুকে সাধারণত যেকোনো বিষয়ে পোস্ট দেন বিস্তারিত লিখে। আজ ফেসবুকে তিনি যেটা লিখেছেন, সেখানে রীতিমতো ক্ষোভই ঝেড়েছেন। কিন্তু কী নিয়ে খেপলেন বাংলাদেশ দলের তরুণ ক্রিকেটার?
২ ঘণ্টা আগেবাবা কিংবদন্তি ক্রিকেটার। ছেলে নিজেও ক্রিকেট খেলেন। কিন্তু বাবা এতই বড় ক্রিকেটার ছিলেন যে—তাঁর ছায়া থেকে বেরিয়ে আসা হয়নি অর্জুন টেন্ডুলকারের। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলার কথা, বলা হচ্ছে শচীন টেন্ডুলকার তনয় অর্জুনের কথা।
২ ঘণ্টা আগে