নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
প্রথম টেস্ট জিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। টেস্টে তুলনামূলক অনভিজ্ঞ দল হলেও সেশন ধরে ধরে খেলার প্রক্রিয়াটাই কাজে লাগিয়ে সিলেটে বাংলাদেশকে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। এবারও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করবেন বলে জানিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেগ আরভিন।
চট্টগ্রামে আগামীকাল শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ম্যাচ শুরুর আগে আজ দুপুরে বাংলাদেশের অনুশীলনের পর আরভিনরা আসেন অনুশীলনে। কোচ ও সিনিয়র ক্রিকেটার শন উইলিয়ামসকে নিয়ে আরভিন উইকেট দেখতে এলেও মোটা চট দিয়ে ঢাকা ছিল। তারপরও ঢেকে রাখা উইকেটের সামনে চিন্তামগ্ন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরভিনসহ বাকিরা।
বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের পরই সংবাদ সম্মেলনে আসেন আরভিন। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো সেই প্রক্রিয়াগুলো বুঝে নেওয়া, যেগুলো আমাদের টেস্ট জয় এনে দিয়েছে। শুধু ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছি বলে বাড়তি চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বা এই ভেবে নয় যে এখন সিরিজ জিততেই হবে। আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত পুরো ব্যাপারটিকে ছোট ছোট ধাপে ভাগ করে নেওয়া এবং নিজেদের প্রক্রিয়া ও পরিকল্পনায় অটুট থাকা। যতটা সম্ভব দীর্ঘ সময় ধরে এটা ধরে রাখতে পারলেই নিজেদের জন্য সেরা সুযোগ তৈরি হবে। ফলাফল নিয়ে আগে থেকেই ভাবতে শুরু করলে চলবে না।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ৩ উইকেটে জিতে টেস্টে ৪ বছর পর জয় পেল জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশ ম্যাচের আগে জিম্বাবুয়ে ১০ টেস্ট খেলে হেরেছিল ৮ ম্যাচেই। বাকি ২ ম্যাচ ড্র করেছিল জিম্বাবুয়ে। সিলেট টেস্ট জয়ে তাই সফরকারীদের আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়েছে। আরভিন বলেন, ‘সিলেটে জয় আমাদের মধ্যে অবশ্যই একটা ভালো আবহ, ভালো পরিবেশ এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছে। এই মুহূর্তে দলের ভেতর একটা দারুণ অনুভূতি কাজ করছে।’
চট্টগ্রামের উইকেট সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা না থাকলেও নেটে বলের গতি দেখে কিছুটা হলেও ধারণা করতে পেরেছেন আরভিন। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক বলেন, ‘নেটে বল কিছুটা ধীরগতির মনে হয়েছে। সম্ভবত ম্যাচ যত এগোবে, স্পিন আরও বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। তবে আবারও বলছি, কন্ডিশন বুঝে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখন সবচেয়ে জরুরি। আমরা চেষ্টা করব কন্ডিশন যতটা ভালোভাবে মূল্যায়ন করা যায়, যাতে টেস্ট ম্যাচ জয়ের সম্ভাবনা বাড়ে। যেমনটা বলেছি, কন্ডিশন মূল্যায়ন করাই মূল বিষয়। আমরা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যতটা সম্ভব দেরি করতে চাই, যাতে বোঝা যায় কোন কম্বিনেশন আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে।’
প্রথম টেস্ট জিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। টেস্টে তুলনামূলক অনভিজ্ঞ দল হলেও সেশন ধরে ধরে খেলার প্রক্রিয়াটাই কাজে লাগিয়ে সিলেটে বাংলাদেশকে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। এবারও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করবেন বলে জানিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেগ আরভিন।
চট্টগ্রামে আগামীকাল শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ম্যাচ শুরুর আগে আজ দুপুরে বাংলাদেশের অনুশীলনের পর আরভিনরা আসেন অনুশীলনে। কোচ ও সিনিয়র ক্রিকেটার শন উইলিয়ামসকে নিয়ে আরভিন উইকেট দেখতে এলেও মোটা চট দিয়ে ঢাকা ছিল। তারপরও ঢেকে রাখা উইকেটের সামনে চিন্তামগ্ন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরভিনসহ বাকিরা।
বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের পরই সংবাদ সম্মেলনে আসেন আরভিন। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো সেই প্রক্রিয়াগুলো বুঝে নেওয়া, যেগুলো আমাদের টেস্ট জয় এনে দিয়েছে। শুধু ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছি বলে বাড়তি চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বা এই ভেবে নয় যে এখন সিরিজ জিততেই হবে। আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত পুরো ব্যাপারটিকে ছোট ছোট ধাপে ভাগ করে নেওয়া এবং নিজেদের প্রক্রিয়া ও পরিকল্পনায় অটুট থাকা। যতটা সম্ভব দীর্ঘ সময় ধরে এটা ধরে রাখতে পারলেই নিজেদের জন্য সেরা সুযোগ তৈরি হবে। ফলাফল নিয়ে আগে থেকেই ভাবতে শুরু করলে চলবে না।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ৩ উইকেটে জিতে টেস্টে ৪ বছর পর জয় পেল জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশ ম্যাচের আগে জিম্বাবুয়ে ১০ টেস্ট খেলে হেরেছিল ৮ ম্যাচেই। বাকি ২ ম্যাচ ড্র করেছিল জিম্বাবুয়ে। সিলেট টেস্ট জয়ে তাই সফরকারীদের আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়েছে। আরভিন বলেন, ‘সিলেটে জয় আমাদের মধ্যে অবশ্যই একটা ভালো আবহ, ভালো পরিবেশ এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছে। এই মুহূর্তে দলের ভেতর একটা দারুণ অনুভূতি কাজ করছে।’
চট্টগ্রামের উইকেট সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা না থাকলেও নেটে বলের গতি দেখে কিছুটা হলেও ধারণা করতে পেরেছেন আরভিন। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক বলেন, ‘নেটে বল কিছুটা ধীরগতির মনে হয়েছে। সম্ভবত ম্যাচ যত এগোবে, স্পিন আরও বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। তবে আবারও বলছি, কন্ডিশন বুঝে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখন সবচেয়ে জরুরি। আমরা চেষ্টা করব কন্ডিশন যতটা ভালোভাবে মূল্যায়ন করা যায়, যাতে টেস্ট ম্যাচ জয়ের সম্ভাবনা বাড়ে। যেমনটা বলেছি, কন্ডিশন মূল্যায়ন করাই মূল বিষয়। আমরা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যতটা সম্ভব দেরি করতে চাই, যাতে বোঝা যায় কোন কম্বিনেশন আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে