নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে দেখা গেছে দুজন সাবেক অধিনায়ককে । পরিচালনা পর্ষদে একাধিক অধিনায়ককে পাপনের সময়েই দেখা গেছে। এখন পরিচালনা পর্ষদে আছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও আকরাম খান। অক্টোবরে বিসিবি নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন তামিম ইকবাল ও বুলবুল। জাতীয় দলের আরেক সাবেক অধিনায়ক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুও এবার নির্বাচন করার ইচ্ছা পোষণ করছেন।
নান্নু বর্তমানে বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজ বিসিবিতে নান্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা আগে থেকেই চিন্তা করে রেখেছিলাম। সাবেক অধিনায়কদের একটা জায়গা আছে। জানি না কত দূর কী হবে, তবে ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই ভাবছি। সবকিছু ঠিক থাকলে অবশ্যই নির্বাচন করব।’
বোর্ডের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সাবেক ক্রিকেটাররা কাজ করছেন। নান্নুও মনে করেন, সুযোগ পেলে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নয়নে তিনি অবদান রাখতে পারবেন। তাঁর ভাষায়, ‘এটা এমন এক জায়গা, যেখানে অনেক যোগ্য মানুষ আসতে পারেন। ২০০৪ সালে খেলা ছাড়ার পর বিসিবির সঙ্গে কোচিংয়ে যুক্ত থেকেছি। ২০০৫ সালে এইচপির দায়িত্বে ছিলাম, এ দলের কাজ করেছি। এরপর দীর্ঘদিন নির্বাচক হিসেবে থেকেছি। আমার অভিজ্ঞতা আছে, সেটা কাজে লাগাতে চাই। ক্রিকেটের স্বার্থে ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করতে পারা অনেক বড় বিষয়। জানি কোথায় উন্নয়ন দরকার, কোন জায়গায় কাজ করতে হবে। এখনই সবকিছু বলা সম্ভব নয়, তবে কয়েক দিনের মধ্যে আরও পরিষ্কারভাবে বলতে পারব।’
নান্নু জানিয়েছেন, তিনি ক্যাটাগরি-৩ থেকে পরিচালক পদে নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছেন। তবে এই ক্যাটাগরিতে সাবেক অধিনায়কদের নির্বাচন করা নিয়ে একটা সমস্যা আছে। এর সমাধানের দাবি তিনি আগেও বিসিবির এজিএমে তুলেছেন। নান্নু বলেন, ‘আমি মনে করি বিসিবির গঠনতন্ত্রে অবশ্যই পরিবর্তন আনা দরকার। সবাই যখন উন্মুক্তভাবে ভোটে দাঁড়াতে পারে, তখন অধিনায়কদের জন্য আলাদা সীমাবদ্ধতা কেন থাকবে? প্রতিটি এজিএমেই বিষয়টি তুলেছি, প্রতিবারই আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, এবার না, পরেরবার দেখব। কিন্তু বাস্তবে কিছু হয়নি। এবারও জানি না কী হবে। ভোট যদি উন্মুক্ত থাকে, তাহলে সাবেক অধিনায়কদের বেলায় এই বাধা কেন?’
ক্যাটাগরি-৩ থেকে ভোটাভুটি করে নির্বাচিত হন এক পরিচালক। এখানে ভোটার সংখ্যা ৪২ কাউন্সিলর। এত সংখ্যক কাউন্সিলর মিলে মাত্র একজন পরিচালক নির্বাচিত করতে পারেন। নান্নুর মতে, এটিই সবচেয়ে বড় অসঙ্গতি। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হলো ৩-ক্যাটাগরিতে যেখানে সর্বাধিক ভোটার (৪২ কাউন্সিলর), সেখানে পরিচালক নির্বাচিত হতে পারেন মাত্র একজন। অথচ এই শ্রেণিতেই আছেন সাবেক ক্রিকেটার ও সাবেক অধিনায়কেরা। আমার মনে হয়, এ বিধিনিষেধ অন্যায্য।’
ক্যাটাগরি–৩ থেকে ২০২১ সালে আওয়ামী সরকারের সময়ে অনুষ্ঠিত বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বিসিবির সাবেক গেম ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার ও বর্তমানে বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিম। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন। সেই নির্বাচনে ৩৭–৩ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন সুজন।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পর সাবেক বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদের পরিচালনা পর্ষদ থেকে সুজন পদত্যাগ করেন। আর নাজমুল আবেদীন ফাহিম জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কোটায় পরিচালক হয়ে বোর্ডে ফেরেন। বর্তমানে তিনি বিসিবি সহসভাপতি হিসেবে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন। আসন্ন নির্বাচনে ফাহিম সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, নাকি আবারও এনএসসি কোটার ওপর নির্ভর করবেন, তা এখনো পরিষ্কার নয়।
১ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে দেখা গেছে দুজন সাবেক অধিনায়ককে । পরিচালনা পর্ষদে একাধিক অধিনায়ককে পাপনের সময়েই দেখা গেছে। এখন পরিচালনা পর্ষদে আছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও আকরাম খান। অক্টোবরে বিসিবি নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন তামিম ইকবাল ও বুলবুল। জাতীয় দলের আরেক সাবেক অধিনায়ক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুও এবার নির্বাচন করার ইচ্ছা পোষণ করছেন।
নান্নু বর্তমানে বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজ বিসিবিতে নান্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা আগে থেকেই চিন্তা করে রেখেছিলাম। সাবেক অধিনায়কদের একটা জায়গা আছে। জানি না কত দূর কী হবে, তবে ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই ভাবছি। সবকিছু ঠিক থাকলে অবশ্যই নির্বাচন করব।’
বোর্ডের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সাবেক ক্রিকেটাররা কাজ করছেন। নান্নুও মনে করেন, সুযোগ পেলে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নয়নে তিনি অবদান রাখতে পারবেন। তাঁর ভাষায়, ‘এটা এমন এক জায়গা, যেখানে অনেক যোগ্য মানুষ আসতে পারেন। ২০০৪ সালে খেলা ছাড়ার পর বিসিবির সঙ্গে কোচিংয়ে যুক্ত থেকেছি। ২০০৫ সালে এইচপির দায়িত্বে ছিলাম, এ দলের কাজ করেছি। এরপর দীর্ঘদিন নির্বাচক হিসেবে থেকেছি। আমার অভিজ্ঞতা আছে, সেটা কাজে লাগাতে চাই। ক্রিকেটের স্বার্থে ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করতে পারা অনেক বড় বিষয়। জানি কোথায় উন্নয়ন দরকার, কোন জায়গায় কাজ করতে হবে। এখনই সবকিছু বলা সম্ভব নয়, তবে কয়েক দিনের মধ্যে আরও পরিষ্কারভাবে বলতে পারব।’
নান্নু জানিয়েছেন, তিনি ক্যাটাগরি-৩ থেকে পরিচালক পদে নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছেন। তবে এই ক্যাটাগরিতে সাবেক অধিনায়কদের নির্বাচন করা নিয়ে একটা সমস্যা আছে। এর সমাধানের দাবি তিনি আগেও বিসিবির এজিএমে তুলেছেন। নান্নু বলেন, ‘আমি মনে করি বিসিবির গঠনতন্ত্রে অবশ্যই পরিবর্তন আনা দরকার। সবাই যখন উন্মুক্তভাবে ভোটে দাঁড়াতে পারে, তখন অধিনায়কদের জন্য আলাদা সীমাবদ্ধতা কেন থাকবে? প্রতিটি এজিএমেই বিষয়টি তুলেছি, প্রতিবারই আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, এবার না, পরেরবার দেখব। কিন্তু বাস্তবে কিছু হয়নি। এবারও জানি না কী হবে। ভোট যদি উন্মুক্ত থাকে, তাহলে সাবেক অধিনায়কদের বেলায় এই বাধা কেন?’
ক্যাটাগরি-৩ থেকে ভোটাভুটি করে নির্বাচিত হন এক পরিচালক। এখানে ভোটার সংখ্যা ৪২ কাউন্সিলর। এত সংখ্যক কাউন্সিলর মিলে মাত্র একজন পরিচালক নির্বাচিত করতে পারেন। নান্নুর মতে, এটিই সবচেয়ে বড় অসঙ্গতি। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হলো ৩-ক্যাটাগরিতে যেখানে সর্বাধিক ভোটার (৪২ কাউন্সিলর), সেখানে পরিচালক নির্বাচিত হতে পারেন মাত্র একজন। অথচ এই শ্রেণিতেই আছেন সাবেক ক্রিকেটার ও সাবেক অধিনায়কেরা। আমার মনে হয়, এ বিধিনিষেধ অন্যায্য।’
ক্যাটাগরি–৩ থেকে ২০২১ সালে আওয়ামী সরকারের সময়ে অনুষ্ঠিত বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বিসিবির সাবেক গেম ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার ও বর্তমানে বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিম। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন। সেই নির্বাচনে ৩৭–৩ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন সুজন।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পর সাবেক বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদের পরিচালনা পর্ষদ থেকে সুজন পদত্যাগ করেন। আর নাজমুল আবেদীন ফাহিম জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কোটায় পরিচালক হয়ে বোর্ডে ফেরেন। বর্তমানে তিনি বিসিবি সহসভাপতি হিসেবে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন। আসন্ন নির্বাচনে ফাহিম সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, নাকি আবারও এনএসসি কোটার ওপর নির্ভর করবেন, তা এখনো পরিষ্কার নয়।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে লক্ষ্য ছিল একটাই—পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে প্রতিপক্ষ ডাচদের ধবলধোলাই করা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে ডাচদের ধবলধোলাই করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথম ৪ ওভারেই ৫৬ রান। রানরেট ১৪! শুরুর এই রানের ফল্গুধারা অবশ্য শেষ পর্যন্ত থাকেনি। বড় রানের সম্ভাবনার জাগিয়েও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টিতে শেষ পর্যন্ত তুলেছে ১৮.২ ওভারে ৪ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ১৬৪ রান। এরপর বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়ে গেলে বাংলাদেশ আর ব্যাট করেনি।
৩ ঘণ্টা আগেশুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখা মিলেছে একই চিত্রের। স্বাগতিক ভিয়েতনামের দাপটের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি বাংলাদেশ। অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে শুরুটাও হলো তাই ২-০ গোলের হার দিয়ে। গোলের ব্যবধান কম রাখার পেছনে কৃতিত্ব পেতেই পারেন গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণ। দারুণ কয়েকটি
৫ ঘণ্টা আগেআগামী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে হবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন। সেই নির্বাচনে পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত সভাপতি পদে লড়াই হতে পারে তামিম ইকবাল আর আমিনুল ইসলাম বুলবুলের মধ্যে। তামিম ইকবালকে বিএনপির সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে উল্লেখ করেছেন সাবেক বিসিবির সাবেক সভাপতি আলী আসগার লবী।
৬ ঘণ্টা আগে