নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রিকেট না রাজনীতি, কোনটা সাকিব আল হাসানের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ—গত কয়েক মাসে এই ব্যাপারেই আলাপ-আলোচনা হচ্ছে বেশি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশেষ করে টেস্টে তিনি অনিয়মিত। তাঁকেই এবার নেওয়া হলো পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দলে।
এ বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তবে এমপি হিসেবে টিকতে পারেন কেবল সাত মাস। কারণ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সরকার পতনের পরপরই ভেঙে দেওয়া হয়েছে সংসদ। রাজনৈতিক পরিচয় যাঁর (সাকিব) নামের পাশে রয়েছে, তাঁকে পাকিস্তান সিরিজে নেওয়ার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘সাকিব দেশের একজন শীর্ষ খেলোয়াড়। যেহেতু তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন, তাকে নিয়ে ভেবেছি। তার নির্বাচনটা হয়েছে মেধার ওপরে। সেক্ষেত্রে যা আমরা সবসময় করি সেটাই করেছি। মেধার জায়গাটাকেই সমুন্নত রেখেছি। প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রে যা হয়। আমি যদি নির্বাচক প্যানেলে থাকি, তাহলে সবসময় মেধাটাকেই গুরুত্ব দেব।’
এক মাসেরও বেশি সময় চলা কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটারই সামাজিক মাধ্যমে সরব ছিলেন। শরীফুল ইসলাম, তাওহীদ হৃদয় থেকে শুরু করে সিনিয়র ক্রিকেটার তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ফেসবুকে বার্তা দিয়েছেন। ব্যতিক্রম এখানে সাকিব। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার সামাজিক মাধ্যমে একটা পোস্টও করেননি আন্দোলন নিয়ে। লিপু জানিয়েছেন সামাজিক মাধ্যমে কোন খেলোয়াড় কী পোস্ট দিলেন, সেটা নির্বাচনের মানদণ্ড হতে পারে না। বিসিবি প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমের কথা আপনি বলেছেন। সেখানে একটা ইমপ্যাক্ট তো থাকেই। সেই ইমপ্যাক্টের ক্ষেত্রে আমি তো আর খেলোয়াড় না। আমাদের যে জাতীয় প্যানেল আছে, সেখানে নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কাজ করে দেখাতে হবে। একটা ছক আছে। সেই ছকের মধ্য থেকে আমাকে হিসেব করতে হবে। কেউ যদি একটা বড় স্ট্যাটাসও দিয়ে থাকত, সেটাই যদি মানদন্ড হতো নির্বাচন করার...নিশ্চিতভাবে সেটা না। এক্ষেত্রে ক্রিকেটীয় মেধাটাই আগে থাকত।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি বেশ অস্থিতিশীল হয়েছিল। সেই আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়েছিল কানাডাতেও। গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে গেলে গত মাসে সাকিবের কাছে এক প্রবাসী বাংলাদেশি জানতে চেয়েছিলেন যে কেন তিনি (সাকিব) নীরব। সাকিব তখন ক্ষুব্ধ হয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়েছিলেন, ‘আপনি দেশের জন্য কী করেছেন?’ যা অনেক সমালোচিত হয়েছে। লিপুর মতে কেউ ভুল করলে শোধরানোর সুযোগ দেওয়া উচিত। বিসিবি প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘মানুষ ভুল করে। আবার সেটা শোধরানোরও সুযোগ রয়েছে। আমার মতে সাকিব আল হাসান বা অন্য যেকোনো খেলোয়াড়ই হোক, তিনি যদি কোনো ভুল করে থাকেন তার পথচলায়। আমার মনে হয় যিনি এক সময় বোঝার সুযোগ হবে যে কোথায় ভুল করেছেন এবং সঠিক ট্র্যাকে আসার সুযোগ পাবেন।’
ক্রিকেট না রাজনীতি, কোনটা সাকিব আল হাসানের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ—গত কয়েক মাসে এই ব্যাপারেই আলাপ-আলোচনা হচ্ছে বেশি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশেষ করে টেস্টে তিনি অনিয়মিত। তাঁকেই এবার নেওয়া হলো পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দলে।
এ বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তবে এমপি হিসেবে টিকতে পারেন কেবল সাত মাস। কারণ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সরকার পতনের পরপরই ভেঙে দেওয়া হয়েছে সংসদ। রাজনৈতিক পরিচয় যাঁর (সাকিব) নামের পাশে রয়েছে, তাঁকে পাকিস্তান সিরিজে নেওয়ার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘সাকিব দেশের একজন শীর্ষ খেলোয়াড়। যেহেতু তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন, তাকে নিয়ে ভেবেছি। তার নির্বাচনটা হয়েছে মেধার ওপরে। সেক্ষেত্রে যা আমরা সবসময় করি সেটাই করেছি। মেধার জায়গাটাকেই সমুন্নত রেখেছি। প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রে যা হয়। আমি যদি নির্বাচক প্যানেলে থাকি, তাহলে সবসময় মেধাটাকেই গুরুত্ব দেব।’
এক মাসেরও বেশি সময় চলা কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটারই সামাজিক মাধ্যমে সরব ছিলেন। শরীফুল ইসলাম, তাওহীদ হৃদয় থেকে শুরু করে সিনিয়র ক্রিকেটার তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ফেসবুকে বার্তা দিয়েছেন। ব্যতিক্রম এখানে সাকিব। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার সামাজিক মাধ্যমে একটা পোস্টও করেননি আন্দোলন নিয়ে। লিপু জানিয়েছেন সামাজিক মাধ্যমে কোন খেলোয়াড় কী পোস্ট দিলেন, সেটা নির্বাচনের মানদণ্ড হতে পারে না। বিসিবি প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমের কথা আপনি বলেছেন। সেখানে একটা ইমপ্যাক্ট তো থাকেই। সেই ইমপ্যাক্টের ক্ষেত্রে আমি তো আর খেলোয়াড় না। আমাদের যে জাতীয় প্যানেল আছে, সেখানে নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কাজ করে দেখাতে হবে। একটা ছক আছে। সেই ছকের মধ্য থেকে আমাকে হিসেব করতে হবে। কেউ যদি একটা বড় স্ট্যাটাসও দিয়ে থাকত, সেটাই যদি মানদন্ড হতো নির্বাচন করার...নিশ্চিতভাবে সেটা না। এক্ষেত্রে ক্রিকেটীয় মেধাটাই আগে থাকত।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি বেশ অস্থিতিশীল হয়েছিল। সেই আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়েছিল কানাডাতেও। গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে গেলে গত মাসে সাকিবের কাছে এক প্রবাসী বাংলাদেশি জানতে চেয়েছিলেন যে কেন তিনি (সাকিব) নীরব। সাকিব তখন ক্ষুব্ধ হয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়েছিলেন, ‘আপনি দেশের জন্য কী করেছেন?’ যা অনেক সমালোচিত হয়েছে। লিপুর মতে কেউ ভুল করলে শোধরানোর সুযোগ দেওয়া উচিত। বিসিবি প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘মানুষ ভুল করে। আবার সেটা শোধরানোরও সুযোগ রয়েছে। আমার মতে সাকিব আল হাসান বা অন্য যেকোনো খেলোয়াড়ই হোক, তিনি যদি কোনো ভুল করে থাকেন তার পথচলায়। আমার মনে হয় যিনি এক সময় বোঝার সুযোগ হবে যে কোথায় ভুল করেছেন এবং সঠিক ট্র্যাকে আসার সুযোগ পাবেন।’
অস্ট্রেলিয়া দল ঘোষণার কিছুক্ষণ পর দক্ষিণ আফ্রিকার দলও এসে গেল। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অজিদের রুখতে কঠিন দল দিয়েছে প্রোটিয়ারাও। একসঙ্গে তারকা পেসারদের চোটের কারণে ভুগছিল দলটি। তবে এবার তাঁদের পাচ্ছে দলটি। আগামী ১১ জুন লর্ডসে শুরু হবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল।
৩০ মিনিট আগেকদিন পর পরই পাকিস্তান দলের কোচ নিয়োগ। এবার সাদা বলের জন্য নতুন কোচ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাবর-রিজওয়ানদের নতুন প্রধান কোচ মাইক হেসন। বর্তমানে পিএসএলে ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এই কিউই কোচ। আগামী ২৬ মে থেকে পাকিস্তান দলের
১ ঘণ্টা আগেবিপদের সময়ই জ্বলে ওঠেন মেহেদী হাসান মিরাজ। খাদের কিনারা থেকে দলকে টেনে তোলেন বলে হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের ‘ক্রাইসিসম্যান’। বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডারের লক্ষ্য এখন আরও ওপরে যাওয়া।
১ ঘণ্টা আগেমাঝপথে বন্ধ, আবার একই দিনেই শুরু হচ্ছে আইপিএল ও পিএসএল। গতকাল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ঘোষণা দিয়েছিল পুনরায় শুরুর কথা। আজ ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আগামী ১৭ মে থেকে আবার মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্ট দুটি।
২ ঘণ্টা আগে