ক্রীড়া ডেস্ক
সিলেটে কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের প্রথম টেস্ট। চার বছর পর নিজেদের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। লিটন দাস-তাসকিন আহেমদরা না থাকলেও তরুণ ও অভিজ্ঞের দারুণ মিশ্রণ স্বাগতিক দলে। সফরকারীরাও বেশ শক্তিশালী দল নিয়েই বাংলাদেশ সফরে এসেছে। লড়াইটা সহজ হবে না বলেই মনে করছে দুই দলই।
বাংলাদেশ তাকিয়ে অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম-মুমিনুল হকের ব্যাটের দিকেও। ব্যাটিং অর্ডারের মেরুদণ্ড এ দুই ব্যাটারই। বর্তমানে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সফল ব্যাটারও তাঁরা দুজন। মুশফিকের সামনে হাতছানি দিচ্ছে ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরে নেওয়া এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের পুরোপুরি মনোযোগ এখন টেস্টে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ছন্দ ধরে রাখতে প্রস্তুতিও নিয়েছেন বেশ।
টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সেরা পাঁচ ব্যাটারের মধ্যে মুশফিক আছেন ৪ নম্বরে। তবে এবার তাঁর সামনে সুযোগ তালিকায় নিজেকে আরও ওপরে নিয়ে যাওয়ার। সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক মারভান আতাপাত্তু জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন—১০ টেস্টে ১৫ ইনিংসে ১১৪৫ রান, নজরকাড়া গড় ৯৫.৪১। শতক করেছেন পাঁচটি।
পরের নামটি ভারতীয় কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড়ের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ‘দ্য ওয়াল’ খ্যাত এই ক্রিকেটার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ করেছেন ৯৭৯ রান, ব্যাটিং গড় ৯৭.৯০। টেস্ট ক্যারিয়ারে কোনো দলের বিপক্ষে নিজের সর্বোচ্চ গড়ও এটি তাঁর। মুশফিকের সুযোগ আছে দ্রাবিড়কেও ছাড়িয়ে যাওয়ার। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্রাবিড়ের চেয়ে ১২২ রান পিছিয়ে এখন মুশফিক। ফিট থাকলে তাঁর সামনে চারটি ইনিংস আছে এই সিরিজে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান গ্রেট—শচীন টেন্ডুলকারের। ৯ টেস্টে ১৪ ইনিংসে করেছেন ৯১৮ রান, গড় ৭৬.৫০। বাংলাদেশের পরে শচীনের সবচেয়ে বেশি গড় দলটির বিপক্ষেই। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ টেস্টে খেলা শচীনের গড় ১৩৬.৬৬। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শচীনকে ছাড়িয়ে যেতে মুশফিকের চাই ৬১ রান।
তালিকায় ৪ নম্বরে মুশফিক ১০ টেস্ট ও ১৮ ইনিংসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেছেন ৮৫৭ রান, গড় ৫৭.১৩। টেস্টে কোনো দলের বিপক্ষে নিজের দ্বিতীয় সেরা গড় ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানও এটি। আছে দুটি সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটি। ৮ টেস্টে ১৪ ইনিংসে ৭৫৭ রান মুমিনুলের।
সিলেটে কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের প্রথম টেস্ট। চার বছর পর নিজেদের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। লিটন দাস-তাসকিন আহেমদরা না থাকলেও তরুণ ও অভিজ্ঞের দারুণ মিশ্রণ স্বাগতিক দলে। সফরকারীরাও বেশ শক্তিশালী দল নিয়েই বাংলাদেশ সফরে এসেছে। লড়াইটা সহজ হবে না বলেই মনে করছে দুই দলই।
বাংলাদেশ তাকিয়ে অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম-মুমিনুল হকের ব্যাটের দিকেও। ব্যাটিং অর্ডারের মেরুদণ্ড এ দুই ব্যাটারই। বর্তমানে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সফল ব্যাটারও তাঁরা দুজন। মুশফিকের সামনে হাতছানি দিচ্ছে ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরে নেওয়া এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের পুরোপুরি মনোযোগ এখন টেস্টে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ছন্দ ধরে রাখতে প্রস্তুতিও নিয়েছেন বেশ।
টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সেরা পাঁচ ব্যাটারের মধ্যে মুশফিক আছেন ৪ নম্বরে। তবে এবার তাঁর সামনে সুযোগ তালিকায় নিজেকে আরও ওপরে নিয়ে যাওয়ার। সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক মারভান আতাপাত্তু জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন—১০ টেস্টে ১৫ ইনিংসে ১১৪৫ রান, নজরকাড়া গড় ৯৫.৪১। শতক করেছেন পাঁচটি।
পরের নামটি ভারতীয় কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড়ের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ‘দ্য ওয়াল’ খ্যাত এই ক্রিকেটার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ করেছেন ৯৭৯ রান, ব্যাটিং গড় ৯৭.৯০। টেস্ট ক্যারিয়ারে কোনো দলের বিপক্ষে নিজের সর্বোচ্চ গড়ও এটি তাঁর। মুশফিকের সুযোগ আছে দ্রাবিড়কেও ছাড়িয়ে যাওয়ার। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্রাবিড়ের চেয়ে ১২২ রান পিছিয়ে এখন মুশফিক। ফিট থাকলে তাঁর সামনে চারটি ইনিংস আছে এই সিরিজে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান গ্রেট—শচীন টেন্ডুলকারের। ৯ টেস্টে ১৪ ইনিংসে করেছেন ৯১৮ রান, গড় ৭৬.৫০। বাংলাদেশের পরে শচীনের সবচেয়ে বেশি গড় দলটির বিপক্ষেই। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ টেস্টে খেলা শচীনের গড় ১৩৬.৬৬। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শচীনকে ছাড়িয়ে যেতে মুশফিকের চাই ৬১ রান।
তালিকায় ৪ নম্বরে মুশফিক ১০ টেস্ট ও ১৮ ইনিংসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেছেন ৮৫৭ রান, গড় ৫৭.১৩। টেস্টে কোনো দলের বিপক্ষে নিজের দ্বিতীয় সেরা গড় ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানও এটি। আছে দুটি সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটি। ৮ টেস্টে ১৪ ইনিংসে ৭৫৭ রান মুমিনুলের।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১০ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে