প্রথম মেয়াদ শেষ হওয়ার পর রাহুল দ্রাবিড় আবার ভারতের প্রধান কোচের পদে থাকবেন কি না, তা নিয়ে অনেক দোলাচল ছিল। অবশেষে আবারও ভারতের প্রধান কোচের দায়িত্বেই তিনি থাকছেন। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) আজ এক বিবৃতিতে তা নিশ্চিত করেছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে দ্রাবিড় কত বছর প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকবেন, তা বিসিসিআই স্পষ্ট করে বলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪-এর জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত তিনি থাকছেন। ক্রিকইনফো জানতে পেরেছে, যেভাবে গত দুই বছরে (২০২১ থেকে ২০২৩) ভারতীয় দলটাকে দ্রাবিড় তৈরি করেছেন, তাতে বিসিসিআই তাঁর ওপরই ভরসা রেখেছে। নতুন কোচ এলে তা বিঘ্ন হতে পারে দেখে দ্রাবিড়কে প্রধান কোচের পদে রেখে দিচ্ছে।
২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল পর্যন্ত ছিল দ্রাবিড়ের প্রথম মেয়াদে দুই বছরের চুক্তি। তাঁর অধীনে ভারত টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণের র্যাঙ্কিংয়েই শীর্ষে উঠেছিল। ২০২৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ও ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল ভারত। দ্রাবিড়ের প্রশংসা করে বিসিসিআই সচিব জয় শাহ বলেন, ‘ভারতীয় দল তিন সংস্করণেই দুর্দান্ত খেলছে। তিন সংস্করণে আমাদের শীর্ষে থাকা তার ভিশন, নির্দেশনা ও দলের জন্য লক্ষ্যমাত্রা প্রস্তুত করেছে, তারই প্রতিফলন। ফাইনালের আগে টানা ১০ ম্যাচ জয়ে বোঝা যায় আমাদের বিশ্বকাপ অভিযান অসাধারণের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। প্রধান কোচ আমাদের পূর্ণ সমর্থন পাবেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফলতা ধরে রাখতে যা যা দরকার, সব ধরনের সহযোগিতা তাঁকে আমরা করব।’
১০ ডিসেম্বর ডারবানে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই দ্রাবিড়ের দ্বিতীয় মেয়াদে কোচের দায়িত্ব শুরু হবে। ১৪ ডিসেম্বর শেষ হবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এরপর ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। নতুন মেয়াদে দায়িত্ব পাওয়ার পর উচ্ছ্বসিত দ্রাবিড় বলেন, ‘বিসিসিআই কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই আমার ওপর বিশ্বাস রাখতে। এই দায়িত্ব পালন করতে অনেক সময় দিতে হবে। পরিবারের সমর্থন ও আত্মত্যাগের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। বিশ্বকাপের পর আমরা নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছি। আমরা এখানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’ দ্রাবিড়ের পাশাপাশি ব্যাটিং কোচ বিক্রম রাঠোর, বোলিং কোচ পরশ মামব্রে, ফিল্ডিং কোচ টি দিলিপ—তিন জনের চুক্তিও বাড়িয়েছে বিসিসিআই।
প্রথম মেয়াদ শেষ হওয়ার পর রাহুল দ্রাবিড় আবার ভারতের প্রধান কোচের পদে থাকবেন কি না, তা নিয়ে অনেক দোলাচল ছিল। অবশেষে আবারও ভারতের প্রধান কোচের দায়িত্বেই তিনি থাকছেন। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) আজ এক বিবৃতিতে তা নিশ্চিত করেছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে দ্রাবিড় কত বছর প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকবেন, তা বিসিসিআই স্পষ্ট করে বলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪-এর জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত তিনি থাকছেন। ক্রিকইনফো জানতে পেরেছে, যেভাবে গত দুই বছরে (২০২১ থেকে ২০২৩) ভারতীয় দলটাকে দ্রাবিড় তৈরি করেছেন, তাতে বিসিসিআই তাঁর ওপরই ভরসা রেখেছে। নতুন কোচ এলে তা বিঘ্ন হতে পারে দেখে দ্রাবিড়কে প্রধান কোচের পদে রেখে দিচ্ছে।
২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল পর্যন্ত ছিল দ্রাবিড়ের প্রথম মেয়াদে দুই বছরের চুক্তি। তাঁর অধীনে ভারত টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণের র্যাঙ্কিংয়েই শীর্ষে উঠেছিল। ২০২৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ও ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল ভারত। দ্রাবিড়ের প্রশংসা করে বিসিসিআই সচিব জয় শাহ বলেন, ‘ভারতীয় দল তিন সংস্করণেই দুর্দান্ত খেলছে। তিন সংস্করণে আমাদের শীর্ষে থাকা তার ভিশন, নির্দেশনা ও দলের জন্য লক্ষ্যমাত্রা প্রস্তুত করেছে, তারই প্রতিফলন। ফাইনালের আগে টানা ১০ ম্যাচ জয়ে বোঝা যায় আমাদের বিশ্বকাপ অভিযান অসাধারণের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। প্রধান কোচ আমাদের পূর্ণ সমর্থন পাবেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফলতা ধরে রাখতে যা যা দরকার, সব ধরনের সহযোগিতা তাঁকে আমরা করব।’
১০ ডিসেম্বর ডারবানে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই দ্রাবিড়ের দ্বিতীয় মেয়াদে কোচের দায়িত্ব শুরু হবে। ১৪ ডিসেম্বর শেষ হবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এরপর ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। নতুন মেয়াদে দায়িত্ব পাওয়ার পর উচ্ছ্বসিত দ্রাবিড় বলেন, ‘বিসিসিআই কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই আমার ওপর বিশ্বাস রাখতে। এই দায়িত্ব পালন করতে অনেক সময় দিতে হবে। পরিবারের সমর্থন ও আত্মত্যাগের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। বিশ্বকাপের পর আমরা নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছি। আমরা এখানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’ দ্রাবিড়ের পাশাপাশি ব্যাটিং কোচ বিক্রম রাঠোর, বোলিং কোচ পরশ মামব্রে, ফিল্ডিং কোচ টি দিলিপ—তিন জনের চুক্তিও বাড়িয়েছে বিসিসিআই।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১০ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৪৩ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে