নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার কারণ হিসেবে লিটন দাস বলছিলেন, উইকেট প্রথম ওয়ানডের মতো। এমন উইকেটে তাঁর দল রান তাড়া করতে চায়। লিটনের ধারণা অবশ্য ঠিক হয়নি। প্রথম ওয়ানডেতে বল হঠাৎ থেমে থেমে এসেছিল। তবে আজ উইকেটের আচরণ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
দুর্দান্ত ব্যাটিং উইকেট কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের তুলাধোনা করেছেন আফগান ব্যাটাররা। বিশেষ করে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। ইনিংসের শেষ দিকে অবশ্য আফগানদের রান বন্যায় বাঁধ দিয়েছে বাংলাদেশ। তবু আফগানিস্তানের স্কোর থেমেছে ৩৩১ রানে। চট্টগ্রামে কখনো ৩০০ রানের স্কোর তাড়া করে জেতেনি বাংলাদেশ।
সিরিজ বাঁচাতে হলে এই ম্যাচ জেতার বিকল্প নেই বাংলাদেশের। বাংলাদেশকে কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা গুরবাজের। তাঁর ১২৫ বলে ১৪৫ রানের ইনিংস আফগানদের বড় সংগ্রহ এনে দিয়েছে। চতুর্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরিকে এখন পর্যন্ত ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসে পরিণত করে আউট হন গুরবাজ। তাঁর ইনিংসে ১৩ চার ও ৮ ছক্কা। ইব্রাহিমের সঙ্গে তাঁর জুটি থামে ২৫৬ রানে। যেটা ওপেনিংয়ে আফগানদের সর্বোচ্চ জুটি।
সাকিব আল হাসানের বলে গুরবাজ আউট হলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে বাংলাদেশ। এই উইকেটের পর অবশ্য আর সেভাবে বাংলাদেশের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি আফগানিস্তান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নেন ইব্রাহিম। ১১৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন জাদরান। সেঞ্চুরি পূর্ণ করে আর এক বল টেকেন তিনি। মোস্তাফিজুর রহমানের বলে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ দিয়ে তাঁর ৯ চার ও এক ছক্কার ইনিংস থামে।
আফগানদের ইনিংসে আর বলার মতো ইনিংস বলতে মোহাম্মদ নবীর ২৫ রান। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ, সাকিব ও মেহেদী হাসান মিরাজ। হাসান মাহমুদ ও ইবাদত হোসেনের দখলে গেছে ১টি করে উইকেট। বোলারদের হতাশার মাঝে সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ এখন বাংলাদেশের ব্যাটারদের সামনে।
টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার কারণ হিসেবে লিটন দাস বলছিলেন, উইকেট প্রথম ওয়ানডের মতো। এমন উইকেটে তাঁর দল রান তাড়া করতে চায়। লিটনের ধারণা অবশ্য ঠিক হয়নি। প্রথম ওয়ানডেতে বল হঠাৎ থেমে থেমে এসেছিল। তবে আজ উইকেটের আচরণ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
দুর্দান্ত ব্যাটিং উইকেট কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের তুলাধোনা করেছেন আফগান ব্যাটাররা। বিশেষ করে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। ইনিংসের শেষ দিকে অবশ্য আফগানদের রান বন্যায় বাঁধ দিয়েছে বাংলাদেশ। তবু আফগানিস্তানের স্কোর থেমেছে ৩৩১ রানে। চট্টগ্রামে কখনো ৩০০ রানের স্কোর তাড়া করে জেতেনি বাংলাদেশ।
সিরিজ বাঁচাতে হলে এই ম্যাচ জেতার বিকল্প নেই বাংলাদেশের। বাংলাদেশকে কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা গুরবাজের। তাঁর ১২৫ বলে ১৪৫ রানের ইনিংস আফগানদের বড় সংগ্রহ এনে দিয়েছে। চতুর্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরিকে এখন পর্যন্ত ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসে পরিণত করে আউট হন গুরবাজ। তাঁর ইনিংসে ১৩ চার ও ৮ ছক্কা। ইব্রাহিমের সঙ্গে তাঁর জুটি থামে ২৫৬ রানে। যেটা ওপেনিংয়ে আফগানদের সর্বোচ্চ জুটি।
সাকিব আল হাসানের বলে গুরবাজ আউট হলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে বাংলাদেশ। এই উইকেটের পর অবশ্য আর সেভাবে বাংলাদেশের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি আফগানিস্তান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নেন ইব্রাহিম। ১১৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন জাদরান। সেঞ্চুরি পূর্ণ করে আর এক বল টেকেন তিনি। মোস্তাফিজুর রহমানের বলে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ দিয়ে তাঁর ৯ চার ও এক ছক্কার ইনিংস থামে।
আফগানদের ইনিংসে আর বলার মতো ইনিংস বলতে মোহাম্মদ নবীর ২৫ রান। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ, সাকিব ও মেহেদী হাসান মিরাজ। হাসান মাহমুদ ও ইবাদত হোসেনের দখলে গেছে ১টি করে উইকেট। বোলারদের হতাশার মাঝে সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ এখন বাংলাদেশের ব্যাটারদের সামনে।
চোট যেন লিওনেল মেসির এখন মহাশত্রু। মূল একাদশ তো দূরে থাক, বদলি খেলোয়াড় হিসেবেও খেলার মতো অবস্থায় নেই তিনি। ইন্টার মায়ামির সবশেষ দুই ম্যাচই তিনি মিস করেছেন।
১৭ মিনিট আগে২০২৫-২৬ মৌসুমের লা লিগা শুরু হচ্ছে আগামীকাল। নতুন মৌসুম শুরুর আগেই ঝামেলায় পড়েছে বার্সেলোনা। মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেন বিরোধ কাটিয়ে বার্সেলোনার অধিনায়কত্ব ফিরে পেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু তাঁর চোটই দলকে বেশি চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে তুমুল সমালোচিত কিউরেটর গামিনি ডি সিলভার বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে কদিন আগে। বিসিবির হেড অব টার্ফ ম্যানেজমেন্টের প্রধান হয়ে বিসিবিতে এসেছেন টনি হেমিং। পরশু মিরপুরে এসে ঘুরে ঘুরে উইকেটগুলো দেখেন হেমিং। উইকেটের পাশে পুঁইশাকের বাগান দেখে হতভম্ব হয়ে যান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে